সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি। আর বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত—’ডন টু ডাস্ক’ হরতাল পালন করবে বিএনপি।
নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আমার কাছে তথ্য আছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে যারা নেতা হিসেবে মানে না, তার নেতৃত্ব মানতে যাদের কষ্ট হচ্ছে, তারা এরই মধ্যে নির্বাচনে আসবে বলে আমরা জানি। নির্বাচনে আসার জন্য তারা বিভিন্ন কার্যক্রম তৈরি করছে।
বিএনপি নির্বাচনে না এলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিযোগিতাপূর্ণ হবে না- এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা দেখেছেন, বিএনপির যে নেতৃত্ব, তা দলটির অনেকের পছন্দ না। যে কারণে তারা নতুন দল করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছেন। আবার বিএনপিরও অনেকেই প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করছেন বলে জেনেছি।
মন্ত্রী আরও বলেন, মানুষ যখন তাদের (বিএনপি) থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তারা নিশ্চিত যে নির্বাচনে আসতে পারবে না কোনোদিন। যে কারণে কুৎসা রটাচ্ছে, অবান্তর কথা বলে যাচ্ছে।
এ কথাটা জোরের সঙ্গে বলতে পারি যে, নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের যে তারিখ ঘোষণা করেছে, সেই সময়ই নির্বাচন হবে।
তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে চলে এসেছে। সবাই নিজেদের প্রার্থীকে কিভাবে বিজয়ী করা যায়, সেগুলো নিয়ে চিন্তা করছেন। কে নির্বাচনে এলো না, বা কে কী বললেন, তা নিয়ে মানুষের কোনো উদ্বেগ নেই।
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আছে কিনা- জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা দেখবেন, সেটা আছে কিনা। রাজনৈতিক দলগুলো তো প্রচার করবেই। সবাই প্রচারে নামবে। নিজেদের প্রার্থী নিয়ে তারা আনন্দ করবে, উৎসব করবে।
বিএনপি নেতারা তো কারাগারে- এ বিষয়ে তিনি বলেন, তাদের যতগুলো নেতা কারাগারে, তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট মামলা আছে। তারা ভাঙচুর করেছেন। বাস জ্বালিয়েছেন, মানুষ পুড়িয়েছেন।
এসব ঘটনা আমরা শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি ও গ্রেফতার হয়েছেন। এছাড়া তারা বিভিন্ন সময়ে রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ড করেছেন। বিনা কারণে কাউকে ধরা হয়নি।
নির্বাচন ঘিরে কোনো নাশকতার শঙ্কা রয়েছে কিনা- জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো খবর পাইনি। আর নাশকতা কেবল বাংলাদেশের মানুষ না, বিশ্বের কোনো সভ্য দেশের মানুষ পছন্দ করে না।
যতই নাশকতা করবে, ততই জনবিচ্ছিন্ন হবে। এতে জনসমর্থনের চেয়ে ধিক্কার জুটবে তাদের ভাগ্যে।
বিএনপি এখন ‘কঠোর আন্দোলন’ করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে- এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, সেই কঠোর আন্দোলন কী আমি জানি না।
আমরা তো দেখলাম, ট্রেনের লাইন কাটার জন্য তারা গিয়েছিল, জনগণ তাদের ধরিয়ে দিয়েছে। বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করলে জনগণ ধরে পুলিশে দিয়েছে। এতে প্রমাণ হয় যে দেশের মানুষ সহিংসতা পছন্দ করে না।
আজ সোমবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, অষ্টম দফায় আগামী বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার অবরোধ ও বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি সারাদেশে পালন করা হবে।
বর্তমান সরকারের পতন ও নির্দলীয় সরকারের দাবিতে ধারাবাহিকভাবে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে আসছে বিএনপি। তাদের জোটসঙ্গীসহ সরকারবিরোধী অন্য দলগুলোও এসব কর্মসূচি পালন করছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের আগে রবিবার সকাল ১০টার পর গণভবনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন ৩ হাজার ৩৬২ জন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কারও তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে হবে সেই রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা করে না। আমাদের কোনো মুরব্বি নেই, আমাদের মুরব্বি জনগণ।
আজ রবিবার (২৬ নভেম্বর) সকালে গণভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় মনোনয়নের ব্যাপারে দলেন সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নেতাদের নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা ।
বিরোধীদল না আসা সাপেক্ষে প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন করতে প্রয়োজনে আসন উন্মুক্ত করা হবে বলে জানান শেখ হাসিনা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যেন নির্বাচিত হতে না পরে। সেক্ষেত্রে একাধিক ডামি প্রার্থী রাখতে মত দেন দলীয় প্রধান।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের অগণিত নেতা-কর্মী আছে, জনগণের সমর্থন আছে। কারও তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে হবে সেই রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা করে না।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় থাকায় দেশের মানুষ শান্তি পেয়েছে, স্বস্তি পেয়েছে, মানুষ ভালো থাকতে শুরু করেছে। আগামী নির্বাচনে জনগণ আমাদেরকে ভোট দিলে, আমরা সরকার গঠন করতে পারলে উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে। জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করছি। দলমত নির্বিশেষে সবার দায়িত্ব আমার। তারা আমার পরিবার।
নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দুদিন বিরতির পর আবার আজ থেকে আজ থেকে বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ শুরু হয়েছে।
আজ রবিবার(২৬ নভেম্বর) ভোর ৬ টা থেকে শুরু হওয়া এ অবরোধ চলবে মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত। অর্থাৎ টানা ৪৮ ঘন্টার অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত ও সমমনা দলগুলো।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন ।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, অবৈধ আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসা এবং বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সব বিএনপি নেতাকর্মীদের মুক্তিসহ এক দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালিত হবে। এছাড়াও অবৈধ তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে এ কর্মসূচি চলমান থাকবে।
একইদিন রাতে আলাদাভাবে বিবৃতি দিয়ে অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম এক বিবৃতিতে এ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সাজানো প্রহসনের নির্বাচন করে মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা আবারো একতরফা ভোটারবিহীন পাতানো নির্বাচনের ষড়যন্ত্র করছে।
এ অবস্থায় দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে উদ্ধারের লক্ষ্যে জামায়াতের নিবন্ধন সংক্রান্ত মামলায় ন্যায়ভ্রষ্ট রায় ও ফরমায়েশি একতরফা তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে সারা দেশে টানা ৪৮ ঘণ্টা সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করছি।
নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: মনোনয়ন প্রত্যাশীদের গণভবনে উপস্থিত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (২৪) নভেম্বর আওয়ামী লীগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
আগামীকার রবিবার (২৬ নভেম্বর) নৌকা প্রতীকের ৩ হাজার ৩৬২ জন মনোনয়ন প্রত্যাশীদের শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২৬ নভেম্বর (রবিবার) সকাল ১০টায় আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে। শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে গঠিত দলের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সব সদস্যদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকতে বলেছেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মনোনয়নপ্রত্যাশী সব প্রার্থীকে (জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, মনোনয়নপত্রের রিসিভ কপি, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অনলাইন ফরমের ফটোকপিসহ) যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, বিএনপিসহ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া অন্যান্য দল যদি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসে তাহলে পুনঃতফসিল দেওয়ার বিবেচনা করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এক্ষেত্রে বিএনপিকে ফরমালি ভোটে আসার কথা জানাতে হবে।
আজ সোমবার (২০ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ইসি বেগম রাশেদা সুলতানা।
বিএনপি এবং আরো অনেক দল যদি ভোটে ফিরতে চায় তবে কি এইতফসিলে ফেরা সম্ভব বা নাকি বিএনপির জন্য কোনো বিবেচনা থাকবে-এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, তারা যদি ফিরতে চান, কীভাবে কী করা যায়, এ নিয়ে আমরা নিশ্চয় আলোচনা করব। সিদ্ধান্ত নেব।
ওনারা (নির্বাচনে) আসতে চাইলে অবশ্যই আমরা ওয়েলকাম করব। কখনোই ওনাদের আমরা ফিরিয়ে দেব না।
তিনি বলেন, বিস্তারিত এখন কিছুই বলব না। বিএনপিসহ তফসিল প্রত্যাখ্যানকারী অন্যান্য দল যদি আসে, আমরা কমিশনাররা বসব। আইনকানুন দেখব। তারপর যেটা সিদ্ধান্ত হয়। আমরা নেব।
তার মানে আপনারা বিবেচনা করবেন- এই প্রশ্নের জবাবে ইসি রাশেদা আরও বলেন, (বিএনপি) এলে তো বিবেচনা করবই, অবশ্যই করব।
এই বিবেচনার মধ্যে কী পন্থা আছে- জানতে চাইলে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই মুহূর্তে আমি বিস্তারিত বলতে পারব না। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ওনারা এসেছিলেন।
ওই নির্বাচনে কিন্তু তাদের জন্য একটু স্পেস তৈরি করা হয়েছিল।
যেভাবে আইনে আছে আমরা সেভাবেই করব। আমি বিস্তারিত আর কিছু বলব না।
তফসিল পেছানোর জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন জানিয়েছে জাতীয় পার্টি, তফসিল একটু পেছানো যায় কি না- প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই বিষয়টায় আমরা কিছুই বলব না।
অগ্রিম বলার সময় এখনও আসেনি। যখন আসবে, যেটা হবে সেটাই বলব। পরিস্থিতি দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।
অগ্রিম এ বিষয়ে কোনো কথাই বলব না। বলা উচিত না। তারা এলে আমরা ওয়েলকাম করব। তাদের জন্য আইন অনুযায়ী যেভাবে পথ সৃষ্টি করতে হবে সেভাবে করব। কিন্তু আগেই বলব না।
রাশেদা সুলাতানা আরও বলেন, অতীতে যেভাবে হয়েছে আমরা দেখব।
যদি বাড়ানো প্রয়োজন হয়, আমরা বাড়াব। যদি এই তফিসলের মধ্যেই আসেন, তাহলে তো তফসিলে হাত দেওয়ার দরকার নাই।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, নিশ্চয়ই অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের এখনো সুযোগ আছে।
মাঠের রাজনীতি অশান্ত আছে, তাই বলে শান্ত হবে না এমন কোনো কথা নেই। যেকোনো মুহূর্তে শান্ত হতে পারে।
তিনি দলগুলোর উদ্দেশে বলেন, আমাদের প্রতি আস্থা রাখেন। আসেন, নির্বাচন করেন।
নিঃসন্দেহে আপনারা একটা ভালো সুষ্ঠু, সুন্দর, নির্বাচন করার সুযোগ পাবেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষেআ’লীগের ফরম বিক্রি শুরু হবে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পাওয়া যাবে এ মনোনয়ন ফরম।
সকাল ১০ টায় এ বিক্রি উদ্বোধন করবেন আ’লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আজ থেকে আগামী ২২ নভেম্বর পর্যন্ত ফরম কেনা ও জমা দেয়া যাবে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিজে অথবা যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে কেনা ও জমা দিতে বলা হয়েছে।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে। ফটোকপির ওপর নির্বাচনী এলাকা, মোবাইল ফোন নম্বর ও সাংগঠনিক পরিচয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
এবার অনলাইনে ফরম পূরণ করেও জমা দেওয়া যাবে। এজন্য Smart Nomination App নামে একটি অ্যাপ চালু করেছে আওয়ামী লীগ। গুগল প্লে-স্টোর অথবা আইওএস অ্যাপ-স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। এছাড়াও nomination.albd.org ওয়েবসাইট থেকেও অনলাইনে মনোনয়ন ফরম পূরণ করে জমা দেওয়া যাবে।
অনলাইনে ফরম পূরণ ও জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমেই অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর লগইন করে নিময় অনুযায়ী ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ৫০ হাজার টাকা পেমেন্ট সম্পন্ন করার পর মনোনয়ন ফরম পূরণ ও জমা দেওয়া যাবে।