আকরামুজজামান আরিফ (কুষ্টিয়া) : কুষ্টিয়ায় মার্সেল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার(২৪ জানুয়ারি) বিকেলে কুষ্টিয়ার সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের কমলাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আনন্দঘন পরিবেশে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
বন্ধু ইলেকট্রনিকসের আয়োজনে এবং মার্সেল ব্রান্ড এর সৌজন্যে অনুষ্ঠিত ফুটবল খেলায় উপস্থিত ছিলেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।
এ সময় হাজারো দর্শকের উপস্থিতিতে খেলার মাঠটি কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে।
খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সরকার ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মার্সেলের হেড অব সেলস নূরুল ইসলাম রুবেল, ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার নাজমুল হায়দার,রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার রোকনুজ্জামান, ব্রান্ড ম্যানেজার উদ্দাম হোসেন মৃধা,বন্ধু ইলেকট্রনিকসের চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন, পরিচালক আব্দুল্লা আল নোমান,সোহাগ সরকার প্রমুখ।
সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন ইউনাইটেড ক্লাব এন্ড লাইব্রেরী।
এ সময় মার্সেলের হেড অব সেলস নূরুল ইসলাম রুবেল বলেন ,বাংলাদেশে বর্তমানে যতগুলো ইলেকট্রনিক্স ব্যান্ড রয়েছে তাদের মধ্যে জনপ্রিয় ও শীর্ষস্থানীয় ব্যান্ড হিসেবে মার্সেলকে বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের প্রতিটা প্রান্তে মার্সেল পণ্য পৌছে দেওয়ার জন্য ৬ শতাধিক ডিস্ট্রিবিউটর রয়েছে।
আরও পড়ুন:
- ভারতে ‘দুর্নীতি’র খবর ফাঁস; সাংবাদিকের লাশ মিললো সেপটিক ট্যাঙ্কে
- পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কাজের নিশ্চয়তা, মজুরী বৈষম্য ও সামাজিক মর্যাদা নিয়ে আলোচনা সভা
- লস অ্যাঞ্জেলেস আবারো আগুনের কবলে
- ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ পরিবর্তন করে ‘জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ’
তিনি বলেন,”মাঠে মাঠে উল্লাস খেলাধুলা বারোমাস” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে সারাদেশে মার্সেল কোম্পানি ফুটবল খেলার আয়োজন করেছে। এর কারণ একটাই, যুব সমাজকে খেলাধুলায় উৎসাহিত করা। শুধুমাত্র স্থানীয়ভাবে নয়, আন্তজার্তিক খেলাগুলোতেও মার্সেল ব্যান্ড অংশ নিচ্ছে।
মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন,‘গত চারমাস ধরে সারাদেশে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছি। আমাদের কোম্পানি(মার্সেল) বিশ্বাস করে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ হচ্ছে ইয়াং জেনারেশন। তাদেরকে যদি খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করা যায় তাহলে তারা মাদক থেকে দুরে থাকবে।
ফাইনাল খেলায় পান্টি খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতি ও দক্ষিণ মনোহরপুর অল স্টার ক্রীড়া সংঘ এই দুটি দল প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। ২-০ গোলে পান্টি খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতি বিজয়ী হয়।