শিরোনাম

অর্থনীতি

এবার সোনার দাম কমলো

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: এম এ হান্নান আজাদ জানান, ২২ ক্যারটের প্রতি ভরি সোনার দাম এক হাজার ৭৫০ টাকা কমানো হয়েছে। এর ফলে এ ক্যাটাগরির সোনার নতুন মূল্য হবে ৯৮ হাজার ২১১ টাকা (প্রতি ভরি)। এতদিন যা ছিল ৯৯ হাজার ৯৬০ টাকা।

আজ শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে। রোববার ( ১ অক্টোবর) থেকে এটি কার্যকর করা হবে।অনেক দিন পর লাখের নিচে নেমেছে সোনার দাম।

নতুন মূল্য অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম হবে ৯৮ হাজার ২১১ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৩ হাজার ৭৭৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৮০ হাজার ৩৬৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ৬৬ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: হঠাৎ ভিসা স্যাংশন দিতে চাচ্ছে কী কারণে?

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রুপার দাম (ভ‌রি) ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকা।

আজকে পর্যন্ত ওই দাম অনুযায়ী ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হয় ৯৯ হাজার ৯৬০ টাকায়। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৫ হাজার ৪১২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের সোনা ৮১ হাজার ৭৬৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৬৮ হাজার ১১৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

ডাম্প ট্রাক কিনবে ডিএসসিসি

১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ডাল

 

১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ডাল

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: রাজধানীর বাজারে ডালের দাম বেড়েছে। মসুর বড় দানা, ছোট দানা নির্বিশেষে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। মুগের ডালের প্রতি কেজিতে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে।

শনিবার ( ১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও ও মিরপুরের বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

রাজধানীর বাজারে মসুর বড় দানা বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা কেজি; এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা। ছোট্ট দানা বিক্রি হচ্ছে বাজার ভেদে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা কেজি ; এক সপ্তাহ আগে বাজার ও ধরন ভেদে বিক্রি হয়েছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা।

মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা থেকে ১৪০ টাকা; এক সপ্তাহ আগে ধরন ও বাজার ভেদে বিক্রি হয়েছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা।

এক সপ্তাহ আগের তুলনায় ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে ছোলা, অ্যাংকর, ডাবলি ও খেসারি ডালের। একই ডাল বাজার থেকে গলির দোকানে ৫ থেকে ৭ টাকা বেশি দাম।

ট্রেডিং কর্পোরেশনের (টিসিবি) শুক্রবারের ( ১৫ সেপ্টেম্বর) পণ্যের প্রদর্শিত বাজারের মূল্য তালিকায় বড় দানা মসুর প্রতি কেজির দাম দেখানো হয়েছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকা। ছোট্ট দানার মসুর ডালের দাম দেখানো হয়েছে ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকা। মুগ ডালের মান ভেদে বিক্রি দেখানো হয়েছে ৯৫ থেকে ১২৫ টাকা।

আরও পড়ুন:

ভারতের চাল রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ ও শুল্ক আরোপ: চাল রপ্তানি কমবে ১৯ লাখ টন

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

ভারতের চাল রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ ও শুল্ক আরোপ: চাল রপ্তানি কমবে ১৯ লাখ টন

নিউজ এশিয়া ডেস্ক: ভারতের চাল রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ ও শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ববাজারে চাল রপ্তানি কমবে ১৯ লাখ টন। এটি থাকবে টানা দুই বছর। এর ফলে কিছু দেশ থেকে রপ্তানি বাড়লেও ঘাটতি পূরণ হবে না ভারতের।

সংস্থা জানায়, গত ২০ জুলাই ভারত সাদা চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। পরবর্তী সময়ে সিদ্ধ চালেও শুল্ক আরোপ করেছে। ফলে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে বিশ্বে চালের বাণিজ্য কমবে। অনেক আমদানিকারক দেশ জরুরি ভিত্তিতে চাল কেনে।

২০২৩ সালে বিশ্বে চাল রপ্তানি ১৯ লাখ টন কমে হবে পাঁচ কোটি ৩৮ লাখ টন। এর মধ্যে ভারতের সরবরাহ ২০ লাখ টন কমে হবে দুই কোটি ৫০ লাখ টন। যদিও ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এশিয়া ও সাব-সাহারা আফ্রিকার অনেক বড় দেশেরও আমদানি কমবে।

একইভাবে ২০২৪ সালে বিশ্বে চালের রপ্তানি ৩৪ লাখ টন কমে হবে পাঁচ কোটি ২৯ লাখ টন। এর মধ্যে ভারতের রপ্তানি ৪০ লাখ টন কমে হবে এক কোটি ৯০ লাখ টন। ২০২৪ সালে ভারতের রপ্তানি কমলেও সরবরাহ বাড়বে ব্রাজিল, পাকিস্তান, রাশিয়া ও ভিয়েতনামের।

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বাসমতী ছাড়া অন্যান্য সাদা চালের রপ্তানি আগেই নিষিদ্ধ করেছিল। এরপর গত শুক্রবার সিদ্ধ চাল রপ্তানিতেও ২০ শতাংশ শুল্কারোপ করে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, এবার বাসমতী চালের রপ্তানি মূল্য বেঁধে দেওয়ার কারণে সেই প্রবণতা কমবে। বৈশ্বিক বাজারে যে পরিমাণ চাল বেচাকেনা হয়, তার ৪০ শতাংশ সরবরাহ আসে ভারত থেকে।

আরও পড়ুন: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

মূলত সামনে ভারতের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে নির্বাচন, তার আগে স্থানীয় বাজারে চালের দাম যেন না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতেই বিজেপি সরকার নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।

সূত্র : রয়টার্স, ট্রেডিং ইকোনমিকস, ইউএসডিএ

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এই কারখানাগুলো এখনও মনিটরিং এর বাইরে, যা মোট কারখানার ২২ থেকে ২৩ শতাংশ।

আজ বুধবার (৩০ আগস্ট) ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে ‘তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা : অর্জন ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এসব কথা বলেন ।

তিনি আরও বলেন, এখনো দেশে অনেক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রয়েছে যেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। ১৮৮৭টি কারখানা আরএমজি সাসটেইনেবিলিটি কাউন্সিলের (আরএসসি) আওতায় মনিটরিংয়ের মধ্যে রয়েছে। আর ৩৫০টি কারখানা নিরাপদ হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে ৬৫৯টি কারখানা রেমিডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেলের (আরসিসি) আওতায় মনিটরিংয়ের আওতায় রয়েছে। সব মিলিয়ে আরএসিসি ও আরসিসির মনিটরিংয়ে রয়েছে ২ হাজার ৮৯৬টি কারখানা । কিন্তু ৮৫৬টি কারখানা বর্তমানে কোনো মনিটরিংয়ের আওতায় নেই। ৮৫৬টি কারখানাগুলোতে কাজ চলছে, রপ্তানিও হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

তাহলে ওই কারখানাগুলো মনিটরিং কে করবে? যা মোট কারখানার ২২-২৩ শতাংশ। যা ভবিষ্যতে ৩০ শতাংশ হতে পারে। কারখানাগুলো অ্যাসোসিয়েশনের বাইরে থাকতে পারবে না। কেননা এসব কারখানায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে দায়ভার কে নেবে? বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ ওই কারখানার দায়ভার নেবে না। সব কারখানা যেন কোনো না কোনো সংগঠনের সঙ্গে দায়বদ্ধতায় থাকে।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন ।

আবারও দাম বাড়বে পেঁয়াজের

নিউজ এশিয়া ২৪ ডেস্ক:  পেঁয়াজের উপর শুল্ক বাড়াচ্ছে ভারত সরকার। তবে সেটা কি পরিমান তা এথনও জানা যায়নি। এমনটাই বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মোবাইলে জানিয়েছেন ভারতের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা মনে করছেন নতুন করে শুল্কারোপ করলে পেঁয়াজ সহ সকল পণ্য আমদানিতে প্রভাব পড়বে।

জানা যায়, গতকাল শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাতে ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিকারকরা হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকদের মোবাইল ফোনে নতুন শুল্কারোপের এ তথ্য জানিয়েছেন। তারা এটাও জানান যে, শনিবার থেকেই নতুন এ শুল্কায়ন মূল্য কার্যকর হবে।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ একজন আমদানিকারক বলেন, চলতি মাসের ১৯ আগস্ট (শনিবার) ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এক সপ্তাহের মাথায় নতুন করে আবারও শুল্কায়ন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়। তবে কী পরিমাণ শুল্ক বাড়ানো হয়েছে এটা এখনো জানা যায়নি।

আরও পড়ুন: জান্নাত সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা

তিনি আরও বলেন, তারা নতুন নির্দেশনা জারি করেছে, যে মূল্যেই এলসি করা হোক না কেন ভারতীয় কাস্টমসে প্রতি টন পেঁয়াজের ৩২৫ মার্কিন ডলার শুল্কায়ন মূল্য ধরে শুল্ক পরিশোধ করেই পেঁয়াজ রপ্তানি করতে হবে।

হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কায়ন মূল্য ৩২৫ মার্কিন ডলার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে এ বিষয়ে পরবর্তি কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।