নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের অর্ধশত নেতাকর্মী তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান করেছেন।
তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরী জানিয়েছেন আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনেই তৃণমূল বিএনপির প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ।
আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘আনুষ্ঠানিকভাবে তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান ও আলোচনা সভা’য় এ কথা জানান তিনি।
শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, ১৯ সেপ্টেম্বর আমাদের জাতীয় কাউন্সিল হয়।
আজ অসংখ্য নেতাকর্মী তৃণমূল বিএনপিতে যোগদান করেছেন।
এটি প্রমাণ করে যে, বাংলার মানুষ একটি নতুন ধরনের রাজনীতি দেখতে চায়।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সর্বস্বান্ত হয়ে আজ শ্রমিকরা রাস্তায় বিক্ষোভ করছে।
তিনি আরও বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে, আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। আসন্ন নির্বাচনে আমরা প্রতিটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।
আমরা আশা করি, নির্বাচন কমিশন তার ক্ষমতা যথাযথ প্রয়োগ করে একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবে। জনগণ ভোট দেবে। আমরা হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না, সেটি লগি-বৈঠা দিয়ে হত্যা হোক কিংবা পেট্রোল বোমা দিয়ে হত্যা হোক।
অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, আমি আপনাদের অঙ্গীকার দিতে চাই যে, দলের সব সদস্য হবে এই দলের নেতা।
তৃণমূল বিএনপির কাছে তাদের আসতে হবে না। তৃণমূল বিএনপি যাবে তৃণমূলের কাছে। দলীয় কমিটিসহ সব কিছু কেন্দ্রভিত্তিক হবে।
যারা যোগদান করেছেন : সাবেক জেলা ও দায়রা জজ সিরাজুল ইসলাম, জাপা চেয়ারম্যানের সাবেক উপদেষ্টা কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত সাব্বির আহমেদ, ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক নেত্রকোনার মোহাম্মদ আলী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সন্তোষ সারমা।
আরও পড়ুন:
- অবরোধের প্রথম চিত্র; গাড়ী থাকলেও যাত্রী নেই
- নেতাকর্মী নিয়ে সুধী সমাবেশে জাহাঙ্গীর আলম
- বিএনপি নেতারা ‘কাপুরুষ’
এলডিপি থেকে আসা লস্কর হারুনুর রশিদ, সাভারের অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান তুষার, জয়পুরহাটের মাসুদ রেজা, নরসিংদীর নাজমুল শিকদার, শাহাদাত হোসেন, নেত্রকোনার শওকত তালুকদার, শহিদুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের শরিফুজ্জামান খান এবং আরও অনেকে।