শিরোনাম

ধর্ম

আজ বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) নামাজের সময়সূচি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ২০২৪, ২৫ মাঘ ১৪৩০, ২৭ রজব ১৪৪৫। ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি নিম্নরূপ-

আজকের নামাজের সময়সূচি-

আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৬ মিনিট

আজ সূর্যাস্ত- ৫:৫২মিনিট

ফজর- ৫:২০ মিনিট

জোহর- ১২:১৫ মিনিট

আসর- ৪:১৩ মিনিট

মাগরিব- ৫:৫২মিনিট

এশা- ৭:০৬ মিনিট

সকল বিভাগীয় শহরের জন্য উপরের সময়ের সঙ্গে যে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা নিম্নরূপ:

যোগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

খুলনা: +০৬ মিনিট

রাজশাহী: +০৮ মিনিট

রংপুর: +০৫ মিনিট

বরিশাল: +০১ মিনিট

বিয়োগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট

সিলেট: -০৬ মিনিট

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

Folow

আজ বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) নামাজের সময়সূচি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ২০২৪, ২৪ মাঘ ১৪৩০, ২৫ রজব ১৪৪৫। ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি নিম্নরূপ-

আজকের নামাজের সময়সূচি-

আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৭ মিনিট

আজ সূর্যাস্ত- ৫:৫১মিনিট

ফজর- ৫:২০ মিনিট

জোহর- ১২:১৫ মিনিট

আসর- ৪:১৩ মিনিট

মাগরিব- ৫:৫১মিনিট

এশা- ৭:০৬ মিনিট

বিভাগীয় শহরের জন্য উপরোক্ত সময়ের সঙ্গে যেসকল বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা নিম্নরূপ:

যোগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

খুলনা: +০৬ মিনিট

রাজশাহী: +০৮ মিনিট

রংপুর: +০৬ মিনিট

বরিশাল: +০১ মিনিট

বিয়োগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

চট্টগ্রাম: -০৭ মিনিট

সিলেট: -০৫ মিনিট

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

Follow

৭০০ কোটি টাকার পশ্চিম এশিয়ার সবচেয়ে বড় মন্দির! জেনে নিন, এই মন্দিরের গুপ্ত রহস্য!!

৭০০ কোটি টাকার পশ্চিম এশিয়ার সবচেয়ে বড় মন্দির! কি রয়েছে এই মন্দিরের অভ্যন্তরে?

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ৭০০ কোটি টাকা দিয়ে তৈরি পশ্চিম এশিয়ার সবচেয়ে বড় মন্দিরে রয়েছে ১৮ লাখ ইট এবং সাতটি চূড়া।

এই বছরের আগামী ১৪ তারিখে এই মন্দিরটি উদ্বোধন করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে এটি ভারতে নয়, রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির আবু ধাবির কাছে অবস্থিত আবু মুরেইখা এলাকায়।

The largest temple in West Asia worth 700 million rupees! Find out, the secret of this temple-newsasia24!! 2

চলুন, এক নজরে দেখে নিই সবচেয়ে বড় মন্দিরের বৈশিষ্ঠগুলো:

১) এই মন্দির নির্মাণে খরচ হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় ৭০০ কোটি টাকা এবং ৫.৪ হেক্টর জমির উপর তৈরি হয়েছে এই হিন্দু মন্দিরটি।

২) এই মন্দিরটি নির্মানে লেগেছে ১৮ লক্ষ ইট। অন্যদিকে, গোলাপি রঙের বেলেপাথর এবং মার্বেল এর শোভা বাড়ানো হয়েছে, যা দুর্দান্ত।

৩) ৪০ হাজার ঘনমিটারের মার্বেল এবং ১ লক্ষ ৮০ হাজার ঘনমিটারের বেলেপাথর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে হিন্দু মন্দির।

৪) মোট সাতটি শৃঙ্গ রয়েছে মন্দিরের চারপাশে । প্রতিটি শৃঙ্গ সংযুক্ত আরব আমিরশাহির এক একটি আমিরকে চিহ্নিত করে।

৫) গত তিন বছর ধরে রাজস্থান এবং গুজরাত থেকে দু’হাজারেরও বেশি শিল্পী গিয়েছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। সেখানে গিয়ে মন্দিরের জন্য স্তম্ভ নির্মাণ করেছিলেন তাঁরা।

৬) মন্দিরে থাকা ৪০২টি স্তম্ভ নির্মাণের দায়িত্বে ছিলেন দু’হাজারের বেশি কারিগর। সাদা মার্বেল দিয়ে তৈরি করা হয় এই স্তম্ভগুলি। সাদা মার্বেলগুলি গ্রিসের ম্যাসিডোনিয়া থেকে আনা হয়েছিল।

৭) মন্দিরের অভ্যন্তর দেখেও যেন তাক লেগে যাওয়ার জোগাড়। অ্যাম্ফিথিয়েটার থেকে শুরু করে রয়েছে গ্যালারি। বইপ্রেমীদের জন্য গ্রন্থাগারের ব্যবস্থা করা হয়েছে মন্দির চত্বরে।

আরও পড়তে পারেন: 

৮) মজলিসের পাশাপাশি মন্দিরের ভিতরে রয়েছে দু’টি কমিউনিটি হল। দু’টি হল মিলিয়ে পাঁচ হাজার লোক একসঙ্গে বসতে পারেন।

৯) যাঁরা খাওয়াদাওয়া করতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য হিন্দু মন্দির চত্বরে রয়েছে একটি ফুড কোর্টও। রয়েছে বাগান এবং শিশুদের জন্য আলাদা খেলার জায়গা।

১০) প্রাচীন ভারতীয় শৈলীর অনুসরণেভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে মন্দির। মার্বেল এবং বেলেপাথরের উপর ভাস্কর্য তৈরি করে সেগুলি ভারত থেকে আবু ধাবি পাঠিয়েছেন ভারতের কারিগরেরা।

The largest temple in West Asia worth 700 million rupees! Find out, the secret of this temple-newsasia24!!3

১১) ৪০২টি স্তম্ভের পাশাপাশি হিন্দু মন্দিরে রয়েছে দু’টি ডোম এবং ১২টি সমরন। মন্দিরে পুজো করা হবে রাম, সীতা, কৃষ্ণ, আয়াপ্পান এবং স্বামীনারায়ণের।

১২) আবু ধাবির হিন্দু মন্দিরটি এমন ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে যে, ভূমিকম্প হলে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা সাতের ঘরে পৌঁছে গেলেও মন্দিরের কোনও ক্ষয়ক্ষতি হবে না।

জনসাধারণের জন্য মন্দিরটি ১৮ ফেব্রুয়ারি খোলা হবে।

google-news-channel-newsasia24

আজ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) নামাজের সময়সূচি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩ মাঘ ১৪৩০, ২৪ রজব ১৪৪৫। ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি নিম্নরূপ-

আজকের নামাজের সময়সূচি-

আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৭ মিনিট

আজ সূর্যাস্ত- ৫:৫১মিনিট

ফজর- ৫:২১ মিনিট

জোহর- ১২:১৫ মিনিট

আসর- ৪:১২ মিনিট

মাগরিব- ৫:৫১মিনিট

এশা- ৭:০৫ মিনিট

বিভাগীয় শহরের জন্য উপরোক্ত সময়ের সঙ্গে যেসকল বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা নিম্নরূপ:

যোগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

খুলনা: +০৬ মিনিট

রাজশাহী: +০৮ মিনিট

রংপুর: +০৬ মিনিট

বরিশাল: +০১ মিনিট

বিয়োগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

চট্টগ্রাম: -০৮ মিনিট

সিলেট: -০৮ মিনিট

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

Follow

আজ রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) নামাজের সময়সূচি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১ মাঘ ১৪৩০, ২২ রজব ১৪৪৫। ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি নিম্নরূপ-

আজকের নামাজের সময়সূচি-

আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৮ মিনিট

আজ সূর্যাস্ত- ৫:৪৯ মিনিট

ফজর- ৫:২১ মিনিট

জোহর- ১২:১৫ মিনিট

আসর- ৪:১১ মিনিট

মাগরিব- ৫:৪৯ মিনিট

এশা- ৭:০৪ মিনিট

বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা নিম্নরূপ:

যোগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

খুলনা: +০৪ মিনিট

রাজশাহী: +০৭ মিনিট

রংপুর: +০৮ মিনিট

বরিশাল: +০১ মিনিট

বিয়োগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট

সিলেট: -০৭ মিনিট

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

Follow

আজ বিশ্ব ইজতেমায় যৌতুকবিহীন বিয়ে

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বিশ্ব ইজতেমার রেওয়াজ অনুযায়ী ইজতেমার দ্বিতীয় দিনে আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বাদ আসর ইজতেমাস্থলে বয়ান মঞ্চের পাশে হযরত ফাতেমা (রা.) ও হযরত আলী (রা.) এর বিয়ের দেনমোহর অনুসারে বিনা যৌতুকের বিয়ে সম্পন্ন করা হবে।

এর আগে বিয়ের জন্য বর ও কনে পক্ষের লোকদের তালিকা সংগ্রহ করা হবে। বিয়ের আগে বাদ আসর বিয়ের খুতবা প্রদান করা হয়ে থাকে।

বয়ান শেষে ওইসব বর-কনের অভিভাবকদের সম্মতিতে বরের উপস্থিতিতে বিয়ে পড়ানো হয়। বিয়ে শেষে উপস্থিত দম্পতিদের স্বজন ও মুসল্লিদের মধ্যে খোরমা খেজুর বিতরণ করার রেওয়াজ রয়েছে।

বিশ্ব ইজতেমার মিডিয়া সমন্বয়কারী হাবিবুল্লাহ রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

Follow

আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) নামাজের সময়সূচি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০ মাঘ ১৪৩০, ২১ রজব ১৪৪৫। ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি নিম্নরূপ-

আজকের নামাজের সময়সূচি-

আজ সূর্যোদয়- ৬:৩৯ মিনিট

আজ সূর্যাস্ত- ৫:৪৬ মিনিট

ফজর- ৫:২২ মিনিট

জোহর- ১২:১৫ মিনিট

আসর- ৪:১০ মিনিট

মাগরিব- ৫:৪৯ মিনিট

এশা- ৭:০৪ মিনিট

বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লেখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, তা নিম্নরূপ:

যোগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

খুলনা: +০৩ মিনিট

রাজশাহী: +০৭ মিনিট

রংপুর: +০৮ মিনিট

বরিশাল: +০১ মিনিট

বিয়োগ করতে হবে যেসব বিভাগের জন্য-

চট্টগ্রাম: -০৫ মিনিট

সিলেট: -০৬ মিনিট

আরও পড়ুুুুুন:

google-news-channel-newsasia24

Follow

ফজরে ঘুম থেকে উঠতে পারছেন না? জেনে নিন ৭ টি কৌশল !

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: মুসলিমদের জন্য ঈমান আনার পরেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আর জামাতে নামাজ পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা।

কেউ কেউ এটাকে ওয়াজিবও বলেছেন। হাদিস শরিফে জামাতের প্রতি বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে ।

এক হাদিসে এসেছে, ‘জামাতের নামাজ একাকি নামাজের চেয়ে ২৭ গুণ বেশি মর্যাদা রাখে। ’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪৫; মুসলিম, হাদিস : ৬৫০)

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে মধ্যে এশা ও ফজরের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। এ দুই সময়ে মানুষ সাধারণত পরিবারের সঙ্গে সময় কাটায় ও বিশ্রাম করে।

ফলে জামাতদুটিতে যথেষ্ট অবহেলা ও গাফিলতি হয়ে থাকে। এজন্য হাদিসে এর প্রতি বিশেষভাবে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। উবাই ইবনে কাব (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘একবার মহানবী (সা.) আমাদের ফজরের নামাজ পড়িয়েছেন। সালাম ফিরিয়ে জিজ্ঞেস করেছেন, অমুক কি আছে? লোকেরা বলল, নেই।

তিনি বললেন, এ দুই নামাজ (এশা ও ফজর) মুনাফিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন। তোমরা যদি জানতে যে এই দুই নামাজে কী পরিমাণ সওয়াব নিহিত রয়েছে, তাহলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাতে আসতে। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৫৫৪)

সুন্নত নামাজের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ফজরের দুই রাকাত সুন্নত। হাদিসে এর প্রভূত ফজিলত বর্ণিত হয়েছে, যা অন্য সুন্নতের ক্ষেত্রে হয়নি। এক হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘ফজরের দুই রাকাত (সুন্নত) দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে তার চেয়ে উত্তম। ’ (মুসলিম, হাদিস : ৭২৫)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘শত্রুবাহিনী তোমাদের তাড়া করলেও তোমরা এই দুই রাকাত কখনো ত্যাগ করো না। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১২৫৮)

আরও পড়ুন>> জুমআর দিনের ফজিলতপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলো জেনে নিন

ফজরের সময় জাগ্রত হওয়ার কিছু কৌশল তুলে ধরার হলো,

আল্লাহকে চেনা: আ্লাহতে চিনতে ও জানতে হবে। আল্লাহর বড়ত্ব ও মহত্ব সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যদি জানেন যে অঅপনি কার ইবাদত করছেন? তাহলে ফজরে ঘুম থেকে উঠবেনই।

আন্তরিকতার সাথে প্রতিজ্ঞা: ফজরের নামাজের জন্য জেগে উঠার ব্যাপারে আন্তরিকার সাথে প্রতিজ্ঞা করতে হবে। য্ভোবেই হোক আমি জেগে উঠবোই। এমন ভাবে প্রতিজ্ঞা করতে হবে। তবে এটা ভাবা যাবে না যে, যদি উঠতে পারি তাহলে উঠবো, বরং এভাবে ভাবুন যে, আমি ফজরের সময় জেগে উঠবোই, ইনশাল্লাহ।

ওজু করা: ঘুমাতে যাওয়ার আগে ওজু করার অনেক ফজিলত রয়েছে। পাক-পবিত্র হয়ে ঘুমালে অনেক অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। ফেরেস্তারা আপনার কাছে আসতে পারবে। এছাড়াও মহানবী (সা.) ঘুমাতে যাওয়ার আগে ওজু করার ব্যাপারে তাগিদ দিয়েছেন। মহানবী (সা.) বলেছেন, যখন তুমি বিছানায় যাবে তখন ওজু করবে। ’ (মুসলিম, হাদিস : ৪৮৮৪)

বিতরের নামাজের পর দোয়া: শেষ রাতে উঠার অভ্যাস না থাকলে বিতরের নামাজ আদায় না করে ঘুমাবেন না। আর বিতরের নামাজ আদায়ের সময় আল্লাহর কাছে অনুনয়-বিনয় করুন, যাতে তিনি আপনাকে ঘুম থেকে জেগে উঠতে সাহায্য করেন।

আরও পড়ুন> মসজিদের ইমাম-খতিবদের সম্মানী তিনগুন বাড়ানোর আশ্বাস

কোরআন পাঠ করা: ঘমাতেযোওয়ার কোরঅন পাঠ করার অনেক সওয়াব রয়েছে। আল-কোরআন টাঠের মাধ্যমেই মাধ্যমে দিনের সমাপ্তি অবশ্যই আপনাকে ফজরের নামাজের জন্য জেগে উঠার দিকে নিবদ্ধ করবে। ঘমাতে যাওয়ার আগে সুরা সাজদাহ ও সুরা মূলক পড়ে ঘুমাবেন। মহানবী (সা.) এ ব্যাপারে বলেছেন, ঘমাতে যাাওয়ার আগে এ দুটি সুরা পড়ে ঘুমানোর অনেক ফজিলত রয়েছে।

ফজর নামাজের ফজিলত পুরস্কার: মুনাফেকীর হাত থেকে বেচে যাবেন, কিয়ামতের মাঠে আল্লাহর সামনে আলোকিত হয়ে দাঁড়ানো, সারাাদিন আল্লাহর হেফাজতে থাকা, অলসতা কেটে যাওয়া ইত্যাদি পুরস্কারের কথা স্মরন করুন। এটা আপনাকে ফজরে উঠতে সাহায্য করবে।

google-news-channel-newsasia24

বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দেওয়ার জন্য বলা: পরিবারের অনান্য সদস্য কিংবা বন্ধুদের বলুন আপনাকে জাগিয়ে দিতে। একে অপরকে জাগিয়ে দেয়ার জন্য সাহায্য করুন। যদি আপনি আগে জেগে উঠেন, তাহলে অন্যদেরও জাগিয়ে তুলুন।

আরও পড়ুন:

ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-২ )

ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-৩ )

জুমআর দিনের ফজিলতপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলো জেনে নিন

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: জুমআর দিন মুসলিমদের জন্য রয়েছে অনেক ফজিলতপূর্ণ আমল।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তির জুমআ মধ্যবর্তী সময়ে গোনাহ হয়ে থাকে তা পরবর্তী জুমআ (পালনে) সে সব মধ্যবর্তী গোনাহসমূহের কাফফারা হয়ে থাকে। যদি কবিরা গোনাহ থেকে বেঁচে থাকে।’ (মুসলিম, তিরিমজি)

dorude-ibrahim-newsasia24উল্লেখিত হাদিসেরর আলোকে বুঝা যায় যে, কোনো ব্যক্তি যদি এক জুমআ থেকে অপর জুমআ আদায় করে তবে ওই ব্যক্তির দ্বারা সংঘটিত ৭ দিনের সব গোনাহ মাফ করে দেয়া হবে।

জুমআর দিনের আমলগুলো নিম্নে দেওয়া হল:

১. জুমআর দিনে ‘সুরা কাহফ’ তেলাওয়াত করা। পবিত্র কুরআনুল কারিমের ১৫তম পারার ১৮নং সুরা এটি। যদি কেউ সম্পূর্ণ সুরাটি তেলাওয়াত করতে না পারে তবে সে যেন অবশ্যই এ সুরার প্রথম এবং শেষ ১০ আয়াত তেলাওয়াত করে।

আরও পড়ুন>>ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-৪ )

২. জুমআর দিনে বেশি বেশি দরূদ পাঠ করা উত্তম ও ফজিলতপূর্ণ। যদি কোনো ব্যক্তি একবার দরূদ পড়ে তবে তার প্রতি ১০টি রহমত নাজিল হয়। বেশি বেশি করে দরুদে ইব্রাহিম পড়তে হবে।

৩.জুমআর দিন দোয়া কবুলের কিছু সময় বা মুহূর্ত রয়েছে; সে সময়গুলোতে বেশি বেশি দোয়া ও ইসতেগফার করা। জুম্মার দিন বেশি বেশি করে ইস্তেগফার পড়লে আল্লাহর রহমত হবে আপনার পরিবারের উপর।

আরও পড়ুন>>মসজিদের ইমাম-খতিবদের সম্মানী তিনগুন বাড়ানোর আশ্বাস

বিশেষ করে, জুমআর দিন ও জুমআর নামাজ আদায় মুসলিম উম্মাহর জন্য অনেক গুরুত্ব ও ফজিলতপূর্ণ দিন। এ দিনের প্রতিটি আমলই গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমআর নামাজ পরিত্যাগ করার ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছেন।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (ইচ্ছা করে) অলসতাবশত তিনটি জুমআ ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তাআলা তার হৃদয়ে মোহর মেরে দেন।’ (মুসলিম, তিরমিজি, নাসাঈ, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, মুয়াত্তা মালেক)

আরও পড়ুন>>ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-৩ )

পরিশেষে… আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জুমআর নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। জুমআর দিনের আমল ও করণীয়গুলো যথাযথ আদায় করার তাওফিক দান করুন। জুমআর দিনে মর্যাদা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে সবাইতে মাফ করে দিন। আমিন।

google news newsasia24

Follow

ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-৪ )

ইসলামের অনেক খুটিনাটি সাধারন বিষয় আছে যেগুলো আমরা অবগত নই। তাই  ইসলামের কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর আকারে “নিউজ এশিয়া২৪” এর পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলোঃ 

প্রশ্ন: হযরত আদম আ. কোন দিন জন্মগ্রহণ করেছেন?

উত্তর: জন্মের দিন ছিল জুমার দিন হচ্ছে, শুক্রবার।

প্রশ্ন: পৃথিবীতে আগমণের পরে হযরত আদম আ. কোন ফলটি সর্বপ্রথম খেয়েছেন?

উত্তর: সর্বপ্রথম হযরত আদম আ, অনার ফল খেয়েছিলেন।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ.-এর দেহের উচ্চতা কতটুকু ছিল?

উত্তর: হযরত আদম আ.-এর দেহের উচ্চতা ছিল ৬০ হাত।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ. কত বছর বয়স পেয়েছিলেন?

উত্তর: হযরত আদম আ.-এর বয়স হয়েছিল নয়শত ছত্রিশ বছর।

প্রশ্ন: ইন্তেকালের সময় আদম আ.-এর সন্তান সন্ততির সংখ্যা কত ছিল?

উত্তর: তার সন্তানদের সংখ্যা (পুএ-পৌপুএসহ) ছিল ৪০ হাজার।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ. এর জন্মের কত বছর পূর্বে জিনদের এ পৃথিবীতে আবাদ ছিল?

উত্তর: হযরত আদম আ. এর জন্ম গ্রহণের দু হাজার বছর পূর্বে জিনদের আবাদ ছিল।

প্রশ্ন: যে সময়ে হযরত আদম আ. এবং হযরত হাওয়া আ. জান্নাত থেকে বাহির

হলেন। তাজ মোবারককে উঠায়েছিলেন?

উত্তর: হযরত জিবরাইল আ. তাঁর মস্তক মোবারক থেকে তাজ তথা মুকুট উঠিয়াছিলেন।

ছিল? প্রশ্ন: হযরত আদম আ. যে ফল খেয়ে ছিলেন। তা কোন বৃক্ষের ফল ছিল?

উত্তর: ঐ গাছের ব্যাপারে মতানৈক্য রয়েছে। গমের গাছ’ ছিল। ২ কেউ বলেছেন খেজুর গাছের ফল ছিল।

প্রশ্ন: জান্নাতের মধ্যে হযরত আদম আ.-এর সতরের উপর কোন ধরণের পোষাক ছিল?

উত্তর: হযরত ওহাব ইবনে আম্বা বলেন যে, হযরত আদম আ. এর সতরের উপর নূরের পোষাক ছিল।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ. এবং হওয়া আ. দুনিয়াতে আসার পর সর্বপ্রথম কোন জিনিসের পোষাক বানিয়ে পরিধান করেন?

উত্তর: হযরত আদম আ. বেড়ার লোমের দ্বারা জামা এবং তাকে বুনে নিজের জন্য লিফাফা তৈয়ার করলেন।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ. হযরত হাওয়া আ. কে মহর কি দিয়েছিলেন?

উত্তর: হযরত আদম আ. দোয়া করলেন আল্লাহর নিকট। আল্লাহ! ইরশাদ করলেন, হে আদম আমার মাহবুব মুহাম্মদ সা. এর উপর বিশবার দরূদ পাঠ করো। আদম আ. বিশবার দরূদ পাঠ করলেন এবং হাওয়ার সাথে মিলিত হলেন।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ. জান্নাতের মধ্যে ছিলেন তার দাড়ি কতটুকু লম্বা ছিল এবং সেখানে আর কার দাড়ি ছিল কিনা?

উত্তর: জান্নাতের মধ্যে হযরত আদম আ. ব্যতীত আর কারো দাড়ি ছিল না এবং তার দাড়ি নাভি পর্যন্ত লম্বা ছিল।

প্রশ্ন: হযরত হাওয়া আ.-এর গর্ভে কত জন সন্তান হয়েছে?

উত্তর: ইবনে জারির তবরী বলেন, হযরত হাওয়া আ.-এর গর্ভে চল্লিশজন সন্তান হয়েছে। অন্য রেওয়ায়েতের অনুযায়ী একশত বিশজন সন্তান হয়েছে।

প্রশ্ন: হযরত আদম আ.-এর মৃত্যু হয়েছে কোন স্থানে?

উত্তর: “সারী লনকা নওজ” নামক পাহাড়ের ওপর।

google-news-channel-newsasia24

প্রশ্ন: হযরত আদম আ.-এর মৃত্যু হল তখন চন্দ্র সূর্য কতদিন পর্যন্ত ক্রন্দন করেছিল

উত্তর: হযরত আদম আ.-এর ইন্তেকালের পর সাত দিন পর্যন্ত মাখলুক ক্রন্দন করেছিল এবং চন্দ্র ও সূর্য সাত দিন পর্যন্ত গ্রহণ লেগেছিল।

আরও পড়ুন: