শিরোনাম

শীর্ষ সংবাদ

দুই উপদেষ্টাসহ ৭ জনকে লিগ্যাল নোটিস

নিজস্ব প্রতিবেদক: চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী মোতায়েন করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টাসহ সাতজনকে লিগ্যাল নোটিস পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১৪ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাদিম মাহমুদ এ লিগ্যাল নোটিস পাঠান।

যাদের লিগ্যাল নোটিস পাঠানো হয়েছে, তারা হলেন: বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উদ্দিন মিয়া, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ছাইফুল আলম ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলীম আখতার খান।

নোটিসে ১০ দিনের মধ্যে কৃষক পর্যায়ে থেকে সরাসরি পাইকারির বাজারে অবাধে পণ্য প্রবেশের পরিবেশ তৈরি করা, ফরিয়া ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া ও তাদের আইনের আওতায় আনা, প্রতিটি বাজারে ব্যবসায়ী সমিতির নেতাদেরকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা, পাইকারি বাজারে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে তাদের আইনের আওতায় আনা, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের আওতায় পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা করে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার ব্যবস্থা করা, অসাধু মজুতদারদের আইনের আওতায় আনার জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত পর্যাপ্ত অভিযান পরিচালনা করা, নোটিস গ্রহীতাদের আওতাধীন সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শুক্রবার ছাড়া অন্যান্য সকল ছুটি বাতিল ঘোষণা করে অস্বাভাবিক দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং পণ্যের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণের জন্য সেনাবাহিনীর সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

নোটিসে বলা হয়েছে, শুধু কাগজ-কলমে টাস্কফোর্স ও ভোক্তা অধিদপ্তরের নামমাত্র অভিযান পরিচালনা করা হলেও বাস্তবিক অর্থে দ্রব্যমূল্য কমেনি, বরং দিন দিন তা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার নাগালের বাইরে চলে গেছে। ব্যবসায়ীরা বন্যা ও বৃষ্টির অজুহাতে দাম বৃদ্ধির কথা বললেও প্রকৃতপক্ষে বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রচুর মুনাফা করে অস্বাভাবিক দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করেছে। পাশাপাশি নামে-বেনামে চাঁদাবাজির কারণেও দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

২০২৪ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন তিন গবেষক

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ২০২৪ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার (ভেরিজ রিক্সবাঙ্ক পুরস্কার) পেয়েছেন ড্যারন অ্যাসেমোগ্লু, সাইমন জনসন ও জেমস এ. রবিনসন। প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে গঠন করা হয় এবং সমৃদ্ধির ওপর তা কী প্রভাব ফেলে তা অধ্যয়নের জন্য সম্মানজনক এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন তারা।

সোমবার (১৪ অক্টােবর) বিকেল পৌনে চারটায় দ্য রয়াল সুইডিশ একাডেমি অব ইকোনমিক সায়েন্সের সভাপতি পিটার ফ্রেডরিকসন ঘোষণা করেন অর্থনীতিতে পুরস্কার বিজয়ীদের নাম।

গবেষণা, উদ্ভাবন ও মানবতার কল্যাণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯০১ সাল থেকে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়।

আলফ্রেড নোবেল তার উইলে নোবেল পুরস্কারের জন্য অর্থনীতির নাম উল্লেখ করেননি। তবে অর্থনীতিশাস্ত্রের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের কথা চিন্তা করে সুইডিশ রিক্স ব্যাংকের সৌজন্যে আলফ্রেড নোবেলের স্মরণে ‘অর্থনীতিতে ভেরিজ রিক্সবাঙ্ক প্রাইজ’ শীর্ষক পুরস্কার প্রবর্তিত করা হয় ১৯৬৮ সালে। পুরস্কারটি নোবেল পুরস্কারের সমমর্যাদার হওয়ায় এটি অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার নামে পরিচিতি পেয়েছে।

আরও পড়ুন:

গত বছর অর্থনীতিতে এই পুরস্কার পেয়েছিলেন মার্কিন অর্থনীতিবিদ ক্লডিয়া গোল্ডিন। নারী শ্রম বাজারের ফলাফল সম্পর্কে জ্ঞানবৃদ্ধিতে অবদানের জন্য এই সম্মাননা পান তিনি।

google-news-channel-newsasia24

ভারতে আর থাকবেন না শেখ হাসিনা

নিউজএশিয়া২৪ ডেস্ক:

ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। সেইদিনেই সামরিক হেলিকপ্টারে করে ভারত পালাতে বাধ্য হন তিনি। এরপর থেকে ভারতেই অবস্থান করছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।

সর্বশেষ খবরে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কাছে জানতে চেয়েছে, শেখ হাসিনা কীভাবে, কোন ব্যবস্থায় দিল্লিতে অবস্থান করছেন?

জবাবে ভারত নাকি বলেছে, খুব স্বল্প সময়ের মধ্যেই মধ্যপ্রাচ্যের কোনো একটি দেশে তিনি চলে যাবেন। এই খবর ঢাকার সরকারি মহলকেও জানানো হয়েছে বলে মানবজমিনের প্রতিবেদনে জানা গেছে।

গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি বিমানে তিনি দিল্লির কাছে গাজিয়াবাদের হিন্দন বিমান ঘাঁটিতে অবতরণ করেন। এরপর থেকে তিনি কোথায় আছেন তা আর প্রকাশ পায়নি।

আরও পড়ুন:

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা কূটনৈতিক পাসপোর্টও (লাল পাসপোর্ট) বাতিল করে দিয়েছে সরকার। এ ধরনের পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়া ভারতে ৪৫ দিন বৈধভাবে থাকতে পারেন।

ইতোমধ্যে ভারতে শেখ হাসিনা প্রায় ২ মাস ধরে অবস্থান করছেন। কূটনৈতিক পাসপোর্টে তার বৈধভাবে অবস্থানের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। এখন তিনি কোন স্ট্যাটাসে দেশটিতে অবস্থান করছেন তা পরিষ্কার নয়। ভারতের পক্ষ থেকেও বিষয়টি খোলাসা করা হয়নি।

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হবে: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক‌‌: আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আমাদের অবশ্যই সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা উচিত। সেদিকেই আমরা যাব।

তবে, এই মুহূর্তে পুরো আইন বাতিল করা হবে, নাকি কেবল স্পিচ অফেন্স বাতিল করা হবে, সে ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হবে। কিন্তু, আলটিমেটলি এটা বাতিল হবে।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ সংশোধন বিষয়ে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার ও অপপ্রয়োগের বিভিন্ন উদাহরণ দিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, পরবর্তীকালে যখন নতুন আইন করা হবে, তখন তার মৌলিক একটি অনুচ্ছেদে নাগরিকদের সাইবার সুরক্ষার ব্যবস্থা থাকবে।

সেখানে অবশ্যই নারী ও শিশুদের স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করে তাদের বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে। এক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হবে। সেজন্য এরকম সেমিনার অব্যাহত রাখা হবে।

সভার শুরুতে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ সময়োপযোগী করার লক্ষ্যে প্রস্তাবিত খসড়া সংশোধনী উপস্থাপন করা হয়। এর পর এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ সময় অনেকেই সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে নতুন আইন করার পরামর্শ দেন।

ড. আসিফ নজরুল বলেন, ইতোমধ্যেই সাইবার নিরাপত্তা আইন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া মামলাগুলো প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, নাগরিক পরিসরে একটি ধারণা আছে, আইন মন্ত্রণালয় বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চাইলেই সব মামলা প্রত্যাহার করে দিতে পারে। এটা সত্যি না। একটি মামলা বিভিন্ন পর্যায় বা স্তরে থাকে। সব মামলা ইচ্ছে করলেই প্রত্যাহার করা যায় না। মামলা প্রত্যাহার করার ক্ষেত্রে, বিশেষ করে যে মামলার কনভিকশন হয়ে যায়, সেখানে যিনি কনভিকটেড (দোষী সাব্যস্ত) হয়েছেন, ওনার আবেদন ছাড়া মামলা প্রত্যাহারের সুযোগ নেই।

‘অনেকেই বলে থাকেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলের মামলাগুলো কেন প্রত্যাহার করা হচ্ছে না? মূলত, মামলায় যদি কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়ে যায়, যত ভুয়া মামলাই হোক, চাইলেই তা প্রত্যাহার করা সম্ভব নয়। এজন্য একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়,’ যোগ ক‌রেন উপ‌দেষ্টা।

তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, পর্যায়ক্রমে সকল ধরনের কালাকানুন থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করা হবে। বৈষম্যহীন, শোষণহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আজকে যে বাংলাদেশ গঠিত হয়েছে, আমাদের আইন সংস্কারের মধ্যে দিয়ে তার প্রতিফলন জনগণ দেখতে পাবেন, ইনশাল্লাহ।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি (যা পরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে পরিণত করা হয়েছে) মূলত অপপ্রয়োগের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ফলে, এর প্রতি মানুষের একটি নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। তাই, এই আইনকে আমরা যতভাবেই সংশোধন করি না কেন, এর প্রতি মানুষের অনাস্থা থেকে যাবে। তাই, আলোচনা সভার যুক্তিসঙ্গত প্রস্তাবনাগুলোকে আমলে নিয়ে এবং আরও যেসব বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করা প্রয়োজন, তা বিচেনায় নিয়ে নতুনভাবেই আইনটি করা উচিত।

সভায় আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম রব্বানী, বিশিষ্ট আলোকচিত্রশিল্পী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম, টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুজ্জামান ভূঁইয়া, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ইকতেদার আহমেদ, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির, ইংরেজি দৈনিক দ্য ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কাদের গণি চৌধুরী, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্যতম ভিকটিম খাদিজাতুল কোবরা প্রমুখ অংশ নেন।

জামিন পেলেন মাহমুদুর রহমানসহ ৫ জন

নিজস্ব প্রতিবেদক: আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা মামলায় তিনি দণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছিলেন।

আজ বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

তার আইনজীবী তানভীর আহমেদ আল-আমিন বলেন, মাহমুদুর রহমানকে মিথ্যা মামলায় দেওয়া সাজার বিরুদ্ধে আজ আমরা আপিল করেছি। আদালত আপিল আবেদন গ্রহণ করেন। এরপর আমরা মাহমুদুর রহমানের জামিন চেয়ে আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন। এ ক্ষেত্রে তার কারামুক্ত হতে আর কোনো আইনগত বাধা থাকলো না।

মাহমুদুর রহমান গত রবিবার এ মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওইদিন মামলাটিতে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

জানা যায়, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় গত বছরের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ ৫ জনের পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন— জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, রিজভী আহমেদ সিজার ও মিজানুর রহমান ভুইয়া।

আসামিদের দণ্ডবিধির ৩৬৫ ধারায় (অপহরণ) পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন আদালত। জরিমানার টাকা অনাদায়ে তাদের আরও একমাসের কারাভোগের আদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া একই আইনে ১২০-খ ধারায় (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র) দুই বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত। দুই ধারার সাজা একসাথে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

আরও পড়ুন:

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যে কোনো সময় বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার আসামিরা একত্রিত হয়ে যোগসাজশে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন। ওই ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলাটি করেন।

২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

এদিকে গত ২২ সেপ্টেম্বর এ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি সাংবাদিক শফিক রেহমান ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মাহমুদুর রহমান কারাগারে যাওয়ার পরদিন ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার আদালতে এ মামলায় সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের শর্তে আত্মসমর্পণ করেন শফিক রেহমান। শুনানি শেষে বিচারক তার বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন। একইসঙ্গে সাজা পরোয়ানা স্থগিত করেন।

 

খোকসায় মাইক্রোবাস চাপায় ৪ শিশু নিহত

খোকসা প্রতিনিধি:  কুষ্টিয়ার খোকসায় মাইক্রোবাসের চাপায় চার শিশু নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও কয়েকজন।

রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৭টার দিকে কোরআন পড়া শেষে মসজিদ থেকে ফেরার সময় খোকসার শিমুলিয়ায় কুঠিপাড়া এলাকার কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিউজএশিয়া২৪কে নিশ্চিত করেছেন খোকসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আননুর যায়েদ।

নিহতরা হলেন- কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার শিমুলিয়া কুঠিপাড়া গ্রামের হানিফের মেয়ে মিম (১২), একই গ্রামের পালন শেখের মেয়ে তানজিলা (১১) ও হেলাল উদ্দিনের মেয়ে যুথি (১২)। বাকি একজনের তাৎক্ষণিক পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।

এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে বিক্ষুব্ধ জনতা।

শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুদস জানান, রোববার সকালে ৭টার দিকে শিমুলিয়া কুঠিপাড়া জামে মসজিদে কোরআন পড়া শেষে শিক্ষার্থীরা বাড়ি ফিরছিল।

কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হওয়ার সময় একটি দ্রুতগামী মাইক্রোবাস তাদের চাপা দিয়ে পাশের পুকুরে উল্টে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলে একজন ও হাসপাতালে তিন মেয়ে শিশু মারা গেছে।

ওসি আননুর যায়েদ বলেন, মাইক্রোবাসের ধাক্কায় চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এর প্রতিবাদে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে বিক্ষুব্ধ জনগণ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে।

পাকিস্তানে জমি নিয়ে বিরোধ; শিয়া-সুন্নি সংঘর্ষে নিহত ২৫

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পাকিস্তানে শিয়া ও সুন্নি সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, এ সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় এক সপ্তাহ আগে। আফগান সীমান্তের কাছে কুররাম জেলায় একটা জমি নিয়ে বিরোধ থেকে এ ঝামেলার সূত্রপাত। যা পরবর্তীতে বড় আকার ধারণ করে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে তারা কঠোর অবস্থানে রয়েছে।

আঞ্চলিক সরকারের মুখপাত্র সইফ আলী জানিয়েছেন, উত্তেজনা কমাতে প্রশাসন উভয় জনগোষ্ঠীর প্রবীণ নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছে। উভয় পক্ষই সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি হয়েছে।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কুররামে শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে একাধিক সংঘর্ষ হয়েছে। গত জুলাই মাসেও তাদের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষ হয় এবং বেশ কয়েকজন মারা যান।

কুষ্টিয়ায় ২৩০ টি মন্দিরে অনুষ্ঠিত হবে শারদীয় দূর্গোৎসব

কুষ্টিয়া প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়ায় এবার ২৩০টি মন্দিরে শারদীয় দূর্গোৎসব উপলক্ষে প্রতিমা নির্মানের কাজ এগিয়ে চলেছে। ইতোমধ্যে জেলা সদর সহ ৬ উপজেলার পূজা মন্দিরগুলোতে প্রতিমা রং এর করে চলেছে শিল্পীরা।

এ বছর কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ৭২টি, খোকসা উপজেলায় ৬২টি, কুমারখালী উপজেলায় ৫৫টি, মিরপুর উপজেলায় ২৬টি, ভেড়ামারা উপজেলায় ৮টি ও দৌলতপুর উপজেলায় ৭টি মন্দিরে শারদীয় দূর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে।

কুষ্টিয়া শহরের গোপীনাথ জিউর মন্দির, সদরপুর সার্বজনীন পুজা মন্দির ও শহরতলীর বিভিন্ন পূজা মন্দির ঘুরে দেখা গেছে, ইতোমধ্যে অধিকাংশ মন্ডপে প্রতিমা তৈরীর কাজ শেষ হয়েছে। শুধুমাত্র রং তুলির আঁচরের কাজ বাকি রয়েছে।

কুষ্টিয়া জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদক এ্যাডঃ জয়দেব বিশ্বাস বলেন, এবার জেলায় ২৩০ টি পুজা মন্দিরে সরকারের সকল নির্দেশনা মোতাবেক পূজা অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী ৮ অক্টোবর বোধন পূজার মাধ্যমে শারদীয় দূর্গোৎসব শুরু হবে। ৯ অক্টোবর মহাষষ্ঠী, ১০ অক্টোবর মহাসপ্তমী, ১১ অক্টোবর মহাঅষ্টমী, ১২ অক্টোবর মহানবমী, ১৩ অক্টোবর প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে শারদীয় দূর্গাপুজার পরিসমাপ্তি ঘটবে।

কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানান, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ভাতৃত্ববোধ বজায় রেখে সরকারি সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করে শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব উদযাপন করতে জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দকে অনুরোধ করা হয়েছে।

আরও পড়ৃন:

এছাড়া পূজা মন্দিরের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কুষ্টিয়া জেলা শাখার সদস্যদের পূজামন্দিরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, স্বেচ্ছাসেবক ও গার্ড নিয়োগ এবং পূজা মন্দিরে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা এবং সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পূজা মন্দিরে পালাক্রমে ডিউটির ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

কোথাও কোনো সমস্যা হলে দ্রুত সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের বিট অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পুলিশ সুপারকে অবহিত করার জন্য সকলকে পরামর্শ দেন হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, প্রতিটি পূজা মন্দিরে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। পূজা মন্দিরে র‌্যাব, পুলিশ ছাড়া আনসার মোতায়েন করা হবে।

google-news-channel-newsasia24

রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ায় হাজতখানা থেকে আসামির পলায়ন

শেরপুর প্রতিনিধি: মামলায় রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া এক আসামি শেরপুর আদালতের হাজতখানা থেকে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জেলা জজ আদালত ভবনের নিচে অবস্থিত হাজতখানা থেকে তিনি পালিয়ে যান। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শেরপুরের পুলিশ সুপার।

পালিয়ে যাওয়া আসামির নাম রাজু আহমেদ (২৫)। তিনি জেলার নকলা উপজেলার বানেশ্বর্দী গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে।

পুলিশ ও আদালত সূত্র জানা যায়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঝিনাইগাতী উপজেলার ফুলহাড়ি ও বাকাকুড়া এলাকায় জাল টাকা কেনাবেচা করার সময় পুলিশের কাছে ধরা পড়েন রাজু আহমেদসহ তিন জন। পরে ঝিনাইগাতী থানায় জাল টাকা হেফাজতে রাখা ও কারবারের অভিযোগে তিনজনের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলা হয়।

সেই মামলায় আজ বিকেলে ঝিনাইগাতী জিআর আমলী আদালতে আসামিদের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে প্রত্যেক আসামির ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভপর্ণা চন্দ।

পরের খবর আগে
Slide 1 |

১৮ বছর পর তিতাস গ্যাস ঠিকাদার মালিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠন

Slide 2 |

টিকটক ভিডিও কেড়ে নিল শিশুর প্রাণ

Slide 3 |

শত শত ওয়াকিটকিতে বিস্ফোরণে নিহত ৯, আহত প্রায় ৩০০

পরের খবর আগে

বিকেল ৪টার দিকে তিন আসামিকে আদালত থেকে কোর্ট হাজতখানায় নিয়ে যান কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা। এর কিছুক্ষণ পরই রাজু ও শাহিন কৌশলে পালানোর চেষ্টা করেন। আদালত প্রাঙ্গণেই আটক হন শাহিন। এসময় রাজু পালিয়ে যান।

শেরপুর কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘রিমান্ড শুনানির পর তিন জনকেই হাজত খানায় আনা হয়। এসময় বয়স্ক আসামি বাবু অসুস্থতার কথা জানান।

হাজতখানার দরজার তালা খুলে তার সঙ্গে হাজত ইনচার্জ এসআই আব্দুল বারী কথা বলতে যান। এসময় রাজু আহমেদ ও শাহিন নামে দুজন হাজতখানা থেকে দৌঁড়ে পালান। রাজুর বিরুদ্ধে আলাদা একটা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’

শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে একজন উপ-পরিদর্শক, একজন সহকারী উপ-পরিদর্শক ও একজন কনস্টেবল। ঘটনার পর থেকেই পালিয়ে যাওয়া আসামি রাজু আহমেদকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’

google-news-channel-newsasia24

১৮ বছর পর তিতাস গ্যাস ঠিকাদার মালিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠন

মো: এনামুল হক,স্টাফ‌ রি‌পোর্টার: দীর্ঘ ১৮ বছর পর তিতাস গ্যাস ঠিকাদার মালিক সমিতির মে‌ট্রো ৪ এর আওতাধীন জোন ৮ ও ৯ এর নতুন উপ-কমিটি ঘোষনা করা হ‌য়ে‌ছে। এ‌তে সভাপতি মো: ইদ্রিস মিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান হাসানের নাম ঘোষনা করা হয়।

র‌বিবার (২২‌সে‌প্টেম্বর) বিকা‌লে রাজধানীর এক‌টি অ‌ভিজাত হো‌টে‌লে অনু‌ষ্ঠিত অনুষ্ঠা‌নের প্রধান অ‌তি‌থি তিতাস গ্যাস পাইপ লাইন নির্মাণ ঠিকাদার মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোজাম্মেল হক জিল্লু উপ কমিটির নাম ঘোষণা করেন।

উপ ক‌মি‌টির অনান্যরা হ‌লেন, সহ সভাপতি: মোঃ সিরাজ মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হাসান টিপু, কোষাধ্যক্ষ মোঃ কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হানিফ আলী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ জাকির হোসেন, সম্মানিত সদস্য মোঃ নাদিম হোসেন এবং মোঃ আলাউদ্দিন।

সকল‌কে অ‌ভিনন্দন জা‌নি‌য়ে নবগ‌ঠিত ক‌মি‌টির সাধাারণ সম্পাদক মিজ‌নিুুর রহমান হাসান ব‌লেন, ১৮ বছর স্বৈর শাষনের যাতাক‌লে পৃষ্ট হ‌য়ে ধং‌সের দ্বার প্রা‌ন্তে পৌ‌ছে গে‌ছে তিতাস গ্যাসের মত জাতীয় খ‌নিজ সম্পদ। ফ্যাসিস্ট সরকার প্রভু‌দের খু‌শি রাখ‌তে দে‌শের আবা‌সিক গ্যাস সং‌যোগ সহ সব ধর‌ণের গ্যাস সং‌যোগ বন্ধ ক‌রে দেয়া হ‌য়ে‌ছে।

এত হাজা‌রো ঠিকাদার প‌রিবার প‌রিজন নি‌য়ে মান‌বেত‌রে জীবন যাপন কর‌ছে। আবা‌সিক গ্রাহক সহ শিল্প উন্নয়‌ন ও ঠিকাদার‌দের কথা বি‌বেচনা অ‌ন‌তি‌বিলম্বে গ্যাস সং‌যোগ চালুর দা‌বি জানান তি‌নি।

আরও পড়ুন:

অনুষ্ঠান শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ‌তে সঙ্গীত পরিবেশন করেন তিতাস গ্যাস পাইপ লাইন নির্মাণ ঠিকাদার মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের তালিকা ভুক্ত শিল্পী আফজালুর রহমান আজাদ, লাকী ও স্বপনসহ জাতীয় শিল্পীবৃন্দ।

google-news-channel-newsasia24