শিরোনাম

শীর্ষ সংবাদ

রাবিতে গেস্টরুমে বসাকে কেন্দ্র করে রাবিতে ছাত্রলীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ ও ককটেল বিস্ফোরণ

রাজশাহী প্রতিনিধি: হলের গেস্টরুমে বসাকে কেন্দ্র করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এসময় দুপক্ষের মধ্যে দেশীয় অস্ত্রের মহড়াও দেখা গেছে।

শনিবার (১১ মে) দিনগত রাত ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হল ও মাদার বখশ আবাসিক হলের মধ্যবর্তী স্থানে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। রাত দেড়টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখার সময়ও থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছিল।

সূত্রে জানা গেছে, রাত সাড়ে ১১টার দিকে হলের গেস্টরুমে বসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের সোহরাওয়ার্দী হল কমিটির সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদের সঙ্গে সহ-সভাপতি আতিকুর রহমানের কথা-কাটাকাটি হয়। আতিকুর রহমান রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর অনুসারী।

এর জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এক পর্যায়ে আতিকুর রহমানের কক্ষে ভাংচুর চালানো হয়। পরে ক্যাম্পাসের বাইরে থেকে নিয়াজ মোর্শেদের অনুসারী ছাত্রলীগের কিছু কর্মী হলে প্রবেশ করেন।

এ ঘটনার পর রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী তিন শতাধিক নেতাকর্মী মাদার বখশ হলের সামনে অবস্থান নেন। পরে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

আরও পড়ুন:

ঘটনা পর্যবেক্ষণে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. সুলতান-উল-ইসলাম ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবির মাদার বখশ হলে আসেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আসাবুল হক বলেন, ‘পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছি। পুলিশের সহায়তায় আমরা হলে প্রবেশ করছি। হলের মধ্যে যারা বহিরাগত আছেন তাদের হল থেকে বের করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হবে। পরিস্থিতি শান্ত হলে সার্বিক বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেবো।’

google-news-channel-newsasia24

আগুন ধরতেই বিমানটি নদীর দিকে নিয়ে প্যারাসুট দিয়ে লাফ দেন দুই বৈমানিক

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দুই বৈমানিকের সাহসিকতা ও দক্ষতার কারনেই বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গেছে। বিমানটিতে আগুন ধরে যাওয়ার পর বড় ধরনের ক্ষতি এড়াতে বৈমানিকদ্বয় অত্যন্ত সাহসিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে সেটিকে বিমানবন্দরের নিকট ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে জনবিরল এলাকায় (নদীতে) নিয়ে যেতে সক্ষম হন।

গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ মে) আইএসপিআর এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ বিমান নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে আজ সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে চট্টগ্রামে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক থেকে উড্ডয়নের পর প্রশিক্ষণ শেষে ফেরার সময় কর্ণফুলী নদীতে দুর্ঘটনায় পতিত হয়।

squad drone leader muhammad asim jawad newsasia24
স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ

দুর্ঘটনার পর বৈমানিকদ্বয় উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খাঁন এবং স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ জরুরি প্যারাসুট দিয়ে বিমান থেকে নদীতে অবতরণ করেন। দুইজন বৈমানিককে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী দল এবং স্থানীয় জেলেদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দ্রুত চিকিৎসার জন্য বিএনএস পতেঙ্গাতে নেওয়া হয়। চিকিৎসক সর্বাত্মক প্রচেষ্টার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন: 

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নানও মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। দুর্ঘটনায় পতিত বিমানটিকে উদ্ধারের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

এয়ার ভাইস মার্শাল মু. কামরুল ইসলাম ঢাকা থেকে দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং উদ্ধার কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন। বিমান বাহিনীর ঘাঁটি জহুরুল হক-এর এয়ার অধিনায়ক এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে এম শফিউল আজম দুর্ঘটনা পরবর্তী কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন।

বিমান বাহিনী প্রধানের নির্দেশক্রমে দুর্ঘটনার কারণ উদঘাটনের জন্য ইতোমধ্যে বাহিনীর একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

google-news-channel-newsasia24

‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সোহেল সিরাজ গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিনিধি: ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সোহেল সিরাজকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার (৭ মে) রাতে তিনি মালয়েশিয়া থেকে ঢাকায় আসেন । হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পরপরই ইমিগ্রেশন পুলিশ সোহেল সিরাজকে আটক করে মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) হাতে তুলে দেয়।

আরও পড়ুন:

বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। এ ঘটনায় সোহেল সিরাজসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।

আজ বুধবার (৮ মে) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিআইডির পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান ।

google-news-channel-newsasia24

বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। বুধবার (৮ মে) সকালে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার খয়খাটপাড়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার মাগুরা গ্রামের জুনু মিয়ার ছেলে জলিল (২৪) ও ব্রমতোল গ্রামের কেতাব আলীর ছেলে ইয়াসিন আলী (২৩)।

আরও পড়ুন:

তেঁতুলিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুজয় চন্দ্র রায় বলেন, অবৈধভাবে ভারতে গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

google-news-channel-newsasia24

বিটিভিতে রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষে ‘শেষের রাত্রি’

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: যতীন বহুদিন হলো অসুখে পড়ে রয়েছেন। ডাক্তার তার আরোগ্য লাভের আশা ছেড়ে দিয়েছেন তবুও চিকিৎসা চলছে। তার মাসি দিবা-নিশি বোনপোর পাশে ছায়ার মতো থেকে সেবা করছেন কিন্তু যতীনের স্ত্রী মণি এসবের খোঁজ তেমন রাখে না। চঞ্চলমতি অনভিজ্ঞ মেয়েটি জগত-সংসারের এতোকিছু এখনো বুঝতে পারে না। সে বাপের বাড়ি চলে যাবে বলে গোঁ ধরেছে। মাসি তাকে বোঝাবার চেষ্টা করেও বিফল হয়েছেন। এদিকে বোনপো যেন কষ্ট না পায় সে কারণে বানিয়ে বানিয়ে বৌমার সুকৃতীর কথা তাকে বলে যান। এমন গল্পে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘শেষের রাত্রি’।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প ‘শেষের রাত্রি’ অবলম্বনে নাটকটির নাট্যরূপ দিয়েছেন খায়রুল আলম সবুজ। প্রযোজনা করেছেন শাহ জামান মিয়া। এতে অভিনয় করেছেন খায়রুল আলম সবুজ, জিতু আহসান, ওহায়িদা মল্লিক জলি, হাবিব মাসুদ, বোরহান বাবু, পলি চৌধুরী, মৌমিতাসহ আরও অনেকে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) ২৫ বৈশাখ, ৮ মে বুধবার রাত ৯টায় প্রচারিত হবে বিশেষ এই নাটকটি।

এছাড়াও কবিগুরুর জন্মবার্ষিকীতে আরও প্রচারিত হবে বিশেষ আলোচনানুষ্ঠান, প্রামাণ্যানুষ্ঠান, সঙ্গীতানুষ্ঠান, আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান ও কবিতা আবৃত্তির অনুষ্ঠান।

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

ইলেকট্রনিক মুদ্রা গ্রহণকারীদের সুরক্ষায় নতুন আইন

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ইলেকট্রনিক মুদ্রায় লেনদেনে গ্রাহকদের ঝুঁকি কমানো ও সুরক্ষায় শাস্তির বিধান রেখে নতুন আইন হচ্ছে। এই আইনের আওতায় বিকাশ, নগদ, উপায়, ই-ওয়ালেট প্রভৃতি ইলেকট্রনিক মুদ্রায় লেনদেনে গ্রাহক স্বার্থ সুরক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশনে অনুমোদনের জন্য এ সংক্রান্ত একটি বিল সংসদে উত্থাপন করা হবে।

এই আইনের নামকরণ করা হয়েছে, ‘ইলেকট্রনিক মুদ্রায় সেবা প্রদানে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল ২০২৪।’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এই আইনটি প্রণয়ন করেছে।

আইনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন বা লাইসেন্স গ্রহণ ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক-কোম্পানি কোনো পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ, পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা ইলেকট্রনিক মুদ্রায় পরিশোধ সেবা দিতে পারবে না।আরও বলা হয়েছে পরিশোধ সেবা দেওয়ার নিয়মাবলি হতে হবে নৈর্ব্যক্তিক, বৈষম্যহীন ও সঙ্গতিপূর্ণ। বিধিবিধান লঙ্ঘন করে কোনো প্রতিষ্ঠান লেনদেন ব্যবসা পরিচালনা করলে প্রস্তাবিত আইনে  তিন বছরের কারাদণ্ড বা ৩০ লাখ টাকা জরিমানা কিংবা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

আরও পড়ুুুুুন>>ডিগ্রি ছাড়াই অ্যাপলে চাকরি, জানালেন টিম কুক

লাইসেন্স বাতিল হওয়ার পর কোনো প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ব্যবসা পরিচালনা করলে সেক্ষেত্রে অনধিক পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অনধিক ৫০ লাখ টাকা জরিমানা কিংবা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় বাধা দিলে এক লাখ টাকা হতে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত আর্থিক দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রাখা হয়েছে।

বলা হয়েছে, অনুমোদন বা লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য নির্ধারিত ফরম পূরণ, পদ্ধতি অনুসরণ ও ফি প্রদান সাপেক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংকে আবেদন করতে হবে। আইন কার্যকর হওয়ার ছয় মাসের মধ্যে লাইসেন্স গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান তাদের যাবতীয় কার্যক্রম আইনের বিধানাবলির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করবে এবং ইতোমধ্যেই পরিশোধ সেবা পরিচালনাকারী ব্যাংক-কোম্পানিগুলোকে আইন কার্যকর হওয়ার এক বছরের মধ্যে লাইসেন্স নিতে হবে।

এ বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেছেন, বর্তমানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনেক ধরনের লেনদেন হচ্ছে। মূল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বাইরে ইন্টারনেট ও এজেন্ট ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক তহবিল স্থানান্তর, ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ডসহ বিকাশ, নগদ, রকেট, বিভিন্ন ব্যাংকের ই-ওয়ালেট, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক মুদ্রা, ইলেট্রনিকভাবে তহবিল স্থানান্তর, চেক ইলেট্রনিকভাবে উপস্থাপন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা, ট্যাংকেটেড চেক, ট্রাস্ট কাম সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট, সরকারি সিকিউরিটিজ সেটেলমেন্ট সিস্টেম ইত্যাদি। এসব পদ্ধতির মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ, অর্থ গ্রহণ ও গ্রাহকের অর্থ চাহিদা নিস্পত্তি হচ্ছে। আর এসব পদ্ধতি ব্যবহার করছে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এজেন্ট ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউট। গ্রাহকের জন্য এ আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন>>ইন্টারনেটের খরচ কমেছে

এই আইনের আওতায়, মূল ব্যাংকিং সেবার বাইরে অর্থ লেনদেন পরিশোধ ব্যবসায় আগ্রহী ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ সেবা দেওয়ার আগে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক অনুমোদন নিতে হবে। ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে মূলধন, মালিকানা ও পরিচালনার বিষয়ে ‘ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১’-এর ১৪ নম্বর আইনের সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান অনুসরণ করতে হবে।

এছাড়া ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান-বহির্ভূত অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তি অর্থ লেনদেন পরিশোধ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হতে পারবে। তবে এ ক্ষেত্রে আগ্রহী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান অনুসরণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স নিতে হবে এবং ব্যবসা পরিচালনাকারীকে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নিয়মে সময়ে সময়ে নির্ধারিত পরিমাণে, হারে ও পন্থায় মূলধন সংরক্ষণ করতে হবে।

বিলে বলা হয়েছে, পরিশোধ সেবা প্রদানকারী পরিশোধ সেবা দেওয়ার উদ্দেশ্যে গ্রাহকের হিসাব খোলা, ইলেকট্রনিক মুদ্রা ইস্যু করা ও ইলেকট্রনিক মুদ্রায় লেনদেন সম্পাদন এবং ট্রাস্ট ও সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্টের ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনাকারী, পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণকারী ও পরিশোধ সেবাদানকারী নিস্পত্তি সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সেবাগ্রহীতার অর্থ ধারণ করলে, ওই অর্থের ব্যবস্থাপনা ট্রাস্ট ও সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সম্পন্ন করবে।

আরও পড়ুন>>পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

অন্যদিকে, সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাধা-নিষেধের মধ্যে রয়েছে এ আইনের অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি ‘অগ্রিম পরিশোধিত দলিল’ ইস্যু বা ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে না এবং জনগণ থেকে কোনো প্রকার বিনিয়োগ গ্রহণ, ঋণ প্রদান, অর্থ সংরক্ষণ বা আর্থিক লেনদেন উদ্ভব হয় এমন কোনো অনলাইন বা অফলাইন প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করতে পারবে না।

বিলে বলা হয়েছে, পরিশোধ ব্যবস্থা সেবা প্রদানে লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মাবলি অনুসরণ-করে নিজস্ব নিয়মাবলি প্রণয়ন ও প্রকাশ করবে। নিয়মাবলিতে তারল্য, নিষ্পত্তি, কারিগরি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, সুশাসন, নিরবচ্ছিন্ন পরিচালন, আপৎকালীন ব্যবস্থা, বিরোধ নিস্পত্তি, গ্রাহকসেবা ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এ ক্ষেত্রে শর্ত থাকে যে, নিয়মাবলি নৈর্ব্যক্তিক, বৈষম্যহীন ও সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে এবং গ্রাহকের অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কোনো বিধান অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। পরিশোধ সেবা পরিচালনাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নীতিমালার আওতায় কোনো তৃতীয় পক্ষ থেকে আউটসোর্সিং সেবা নিতে পারবে বা এজেন্ট নিয়োগের মাধ্যমে গ্রাহককে সংশ্লিষ্ট পরিশোধ সেবা দিতে পারবে।

google-news-channel-newsasia24

বাংলাদেশ জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিল

স্পোর্টস ডেস্ক: চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৫ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। সিরিজে এই প্রথম আগে ব্যাটিং করলো বাংলাদেশ।

অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী জিম্বাবুয়ের বোলিং লাইন আপ সেক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা হওয়ার কথা ছিল লিটনের। কিন্তু তার বাজে ফর্ম ও আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি এতোটাই যে আজও ব্যর্থ হয়ে ফিরেছেন তিনি। অফ স্টাম্পের বাইরের বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন তিনি।

পাওয়ারপ্লে শেষ হওয়ার আগে ফিরে গিয়েছেন অধিনায়ক শান্তও। সিকান্দার রাজার বলে বোল্ড হওয়ার আগে শান্ত করেন ৪ বলে ৬ রান। ৬ ওভার শেষে বাংলাদেশ ২ উইকেটে ৪২ রান।

২২ বলে ২১ রান করে ফিরে যান তানজিদ হাসান তামিমও। সিরিজের প্রথম ম্যাচে অভিষেক টি-টোয়েন্টিতে ফিফটি করার পরের দুই ম্যাচে ঠিক হাসলো না তানজিদের ব্যাট।

৬০ রানে তৃতীয় উইকেট হারানোর পর তাওহীদ হৃদয় ও জাকের আলী অনিকের দৃঢ়তায় ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। ৫৮ বলে ৮৭ রানের খুব কার্যকর জুটি গড়েন দুজন।

আরও পড়ুন:

৩৪ বলে প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ফিফটির দেখা পান হৃদয়। ১৯তম ওভারে মুজারাবানির বলে বোল্ড হওয়ার আগে করেন ৩ চার ও ২ ছয়ে ক্যারিয়ারসেরা ৩৮ বলে ৫৭ রানের ইনিংস।

১ বল পরেই জাকেরকেও একইভাবে ইয়র্কার লেন্থের বলে বোল্ড করেন মুজারাবানি। জাকেরের ব্যাটে আসে ৩৪ বলে ৪৪ রান। তিনিও হাঁকান ৩টি চার ও ২টি ছক্কা।

পরে চার বল করে খেলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ৯ ও রিশাদ হোসেনের ৬ রানের সুবাদে দেড়শ ছাড়ায় বাংলাদেশের পুঁজি। ব্লেসিং মুজারাবানি শিকার করেন তিন উইকেট।

google-news-channel-newsasia24

আল কোরআন পাঠের উপকারিতা

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আল কোরআন পাঠের অনেক উপকারিতা রয়েছে। কোরআন পাঠ করলে মুমিনের হৃদয়ে প্রশান্তি সৃষ্টি হয়। কোরআন পাঠের মাধ্যমে মহান আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়া যায়।

আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ আদায় করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারা আশা করতে পারে এমন ব্যবসায়ের, যার কোনো ক্ষয় নেই।

এজন্য যে, আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’ (সুরা ফাতির, আয়াত ২৯-৩০)

কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত : আবু মুসা আশআরি (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মতো, যার ঘ্রাণও উত্তম, স্বাদও উত্তম।

যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের মতো, যার কোনো ঘ্রাণ নেই, তবে এর স্বাদ আছে।

আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃষ্টান্ত রায়হানা ফুলের মতো, যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানজালা মাকাল ফলের মতো, যার ঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত।’ (সহিহ বোখারি ৫৪২৭)

কোরআন পাঠকারী আল্লাহর পরিবারভুক্ত : আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কতক লোক আল্লাহর পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।

সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! তারা কারা? তিনি বললেন, কোরআন পাঠকারীরাই আল্লাহর পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং তার বিশেষ বান্দা।’ (ইবনে মাজাহ ২১৫)

প্রতি হরফে ১০ নেকি : আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে।

আরও পড়ুন:

আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ, লাম, মিম মিলে একটি হরফ, বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ এবং মিম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি ২৯১০)

সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ : হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিক্ষা করে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।’ (তিরমিজি ২৯০৯)

কোরআন পাঠকারী শহীদের মর্যাদা : জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সা.) উহুদ যুদ্ধে শহীদদের দুজনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানত? দুজনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কেয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হব। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাজার) নামাজও আদায় করা হয়নি।’ (সহিহ বোখারি ১৩৪৩)

কেয়ামত দিবসে সম্মান : আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কেয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাকো এবং ওপরে উঠতে থাকো। তুমি ধীরস্থিরে পাঠ করতে থাকো, যেরূপ তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) ওটিই, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে।’ (আবু দাউদ ১৪৬৪)

google-news-channel-newsasia24

ব্রাজিলে বন্যায় ৭৮ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য রিও গ্রান্ডে দো সুলেতে কয়েকদিন ধরে চলা টানা বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৮ জনে।

আজ সোমবার (৬ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

রিও গ্রান্ডে দো সুলের সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৭৮ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি এখনও ১০৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

উরুগুয়ে ও আর্জেন্টিনার সীমান্তবর্তী এ রাজ্যের প্রায় ৫০০টির মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের বেশি শহর বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। ফলে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজারের বেশি মানুষ।

বন্যার কারণে রাজ্যটির বিভিন্ন এলাকার রাস্তা ও অসংখ্য সেতু ধসে পড়েছে। প্রবল ঝড়ের কারণে একটি জলবিদ্যুৎকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বেন্টো গনকালভস শহরের একটি শহররক্ষাবাঁধের আংশিক ধসে পড়েছে। ফলে রোববার (৫ মে) সন্ধ্যায় বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে রিও গ্রান্ডে দো সুলের চার লাখেরও বেশি মানুষ।

রাজ্যের গভর্নর এডুয়ার্ডো লেইট সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত কয়েক কয়েক দিনের প্রবল ঝড়, বন্যা ও ভূমিধসের কারণে রিও গ্র্যান্ডে দো সুলের যে পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা যুদ্ধের ক্ষতির সমতুল্য। এ রাজ্যে যুদ্ধ-পরবর্তী ব্যবস্থার প্রয়োজন হবে।’

গত বৃহস্পতিবারের পর, গতকাল রোববারও ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা তার মন্ত্রীসভার বেশিরভাগ সদস্যদের নিয়ে বন্যাকবলিত অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন। তিনি রাজ্য সরকারকে সব রকমের সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

আরও পড়ুন:

google-news-channel-newsasia24

হামাসের রকেট হামলার জবাবে ইসরায়েলে পাল্টা হামলা, নিহত ১৯

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইসরায়েলে হামাসের রকেট হামলার জবাবে রাফায় পাল্টা হামলা চালানো হয়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছে।

এর আগে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানায়, দক্ষিণাঞ্চলীয় গাজা উপত্যকার রাফা সীমান্তের কাছে হামাসের একটি সশস্ত্র শাখার রকেট হামলায় তাদের তিন সেনা নিহত হয়েছে। খবর আল জাজিরার।

হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসেম ব্রিগেড জানিয়েছে, হামলাটি ক্রসিং এবং এর আশেপাশের এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর একটি দলকে লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, দক্ষিণ গাজার রাফায় ১০টি প্রজেক্টাইল নিক্ষেপ করা হয়েছে।

বার্তা সংস্থা এএফপি জানান, আহত ১২ জন সেনার মধ্যে তিনজনের অবস্থা বেশ গুরুতর। হামাসের সশস্ত্র শাখাটি রকেট হামলার দাবি করার পর ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ক্রসিং বন্ধ করে দেয়। ওই ক্রসিং দিয়ে গাজায় ত্রাণ সহায়তা সরবরাহ করা হচ্ছিল।

আরও পড়ুন:

মিশর সীমান্তের কাছে অবস্থিত রাফা শহরে ১০ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন। এদিকে হামাসের হামলার পর রাফার একটি বাড়িতে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এতে তিনজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে ফিলিস্তিনি চিকিৎকররা নিশ্চিত করেছেন।

পিটার লার্নার বলেন, দ্রুত গতিতে হামাসের হামলার জবাব দিয়েছে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী।

তিনি বলেন, এটি আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে একটি অত্যন্ত গুরুতর ঘটনা। এটা অগ্রহণযোগ্য এবং এই ঘটনার তদন্ত চলছে। সেখানে ঠিক কী ঘটেছে তা খতিয়ে দেখবে বিমানবাহিনী। ওই এলাকায় অবস্থানরত ভারী যন্ত্রপাতি, ট্যাঙ্ক এবং বুলডোজার পাহারা দেওয়ার সময় সৈন্যদের ওপর হামলা চালানো হয়।

গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মধ্যরাতের ঠিক আগে রাফা শহরের আরেকটি বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক শিশুসহ নয়জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তারা বলছেন, রাফায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১৯ জন প্রাণ হারিয়েছে।

google-news-channel-newsasia24