শিরোনাম

জাতীয়

ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মোবাইল নম্বর ক্লোন করে প্রতারণা

নিউজ এশিয়া ডেস্ক: ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপার এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মোবাইল নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগে উঠেছে।

এ ঘটনায় ইমরান হোসেন হীরা নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির গোয়েন্দা-সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।

গত শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে বরিশালের বাকেরগঞ্জ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত দু’টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

আজ সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ডিএমপির ডিবি কম্পাউন্ডে নিজ কার্যালয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ ।

তিনি বলেন, এক প্রতারক ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের (অ্যাডমিন) সরকারি নম্বর ক্লোন করে মতিঝিল থানার ডিউটি অফিসারের মোবাইল নম্বরে ফোন দেয়। এরপর নিজেকে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) হিসেবে পরিচয় দেয়।

এরপর একটি অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় নিয়ে আসা দু’জন ব্যক্তির সম্পর্কে জানতে চায় ওই প্রতারক। এরপর তাদের দ্রুত ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

এরপর প্রতারক ওই দুই ব্যক্তিকে থানা থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য তাদের কাছে টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে প্রতারক তাদের বিভিন্ন হুমকি-ধামকি দেয়। এ ঘটনায় মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের হয়।

হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তি একজন পেশাদার প্রতারক। সে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করলেও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শী। তার বিভিন্ন অ্যাপস সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রয়েছে। সে বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নম্বর ক্লোন করে অনুরূপ নম্বর তৈরি করার লক্ষ্যে ইন্টারনেট থেকে বিশেষ অ্যাপ ব্যবহার করে।

একটি বিশেষ অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও দেশের বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপারের সরকারি নম্বর ক্লোন করে সে। ইমরানের বিরুদ্ধে দেশের একাধিক থানায় মামলা রয়েছে।

ডিএমপির ডিবি প্রধান বলেন, প্রতারক ইমরান সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সরকারি নম্বর ক্লোন করে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণা করত।

আরও পড়ুন: গাজীপুর সিটি করপোরেশনের গাড়িতে অস্ত্র ও মাদক

ইউএনও ও প্রশাসনিক কর্মকর্তার নম্বর ক্লোন করে চেয়ারম্যান ও মেম্বারের কাছে ফোন করে এলাকার রাস্তা নির্মাণের কাজ বরাদ্দ হয়েছে মর্মে সরকারি ফি-বাবদ বিভিন্ন অঙ্কের টাকা জমা দিতে বলত। এরপর চেয়ারম্যান ও মেম্বার সরল বিশ্বাসে প্রতারককে টাকা প্রেরণ করত।

গ্রেপ্তার ইমরানকে মতিঝিল থানায় দায়ের করা মামলায় আজ আদালতে প্রেরণ করা হয়।

সব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক আছে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন সব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক আছে। সবার সঙ্গে আমরা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখব।

আজ রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) নৌপ্রধানের সচিবালয় গ্যালাক্সিতে নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৩ এর সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখব, আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ করব না। এটি কিন্তু আমরা রাখতে পেরেছি। পৃথিবীর কোনো দেশ এটি পারে কি না, আমি জানি না। আমাদের সঙ্গে কিন্তু প্রতিটি দেশের একটি সুসম্পর্ক আছে। আমাদের লক্ষ্য, দেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি, তাদের যেন কোনো কষ্ট না হয় সেটা দেখা, সেটা আমরা দেখি । বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। বাংলাদেশ যত এগিয়ে যাবে, সেই সঙ্গে আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে আরও শক্তিশালী করে এগিয়ে নিতে পারব।

সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী মানুষের পাশে দাঁড়ায়। দুর্যোগ মোকাবিলাতেও তাদের পাশে পাওয়া যায়। মানুষের কাছে থেকে তারা একটি আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছে।

আরও পড়ুন: যানজট মুক্ত করতেই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ : প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এটিই চাই, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা, যে আদর্শ, যে লক্ষ্য নিয়ে জাতির পিতা দেশ স্বাধীন করেছিলেন, সেই আদর্শে যারা দীক্ষিত, যাদের মধ্যে দেশপ্রেম ও দায়িত্ববোধ আছে, তাদের নেতৃত্বে নিয়ে আসা একান্তভাবে দরকার।

যানজট মুক্ত করতেই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ : প্রধানমন্ত্রী

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ঢাকা শহরকে যানজট মুক্ত করতেই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আমি নিজেই কাওলা থেকে টোল দিয়ে মাত্র দশ মিনিটে ফার্মগেট এসেছি। আজ শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এমন বক্তব্য করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি আরও বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের পরিবহন, যোগাযোগ ও বিদ্যুৎ অবকাঠামোর রূপান্তরের লক্ষে বেশ কিছু স্মারক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়। বর্তমান সরকার পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ ও আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থা ঢাকা মেট্রোরেলসহ সহ অন্যান্য মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন করেছে।’

আরও পড়ুন: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

এই সুধী সমাবেশের আয়োজন করেন আওয়ামী লীগ। এতে যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও দলীয় নেতাকর্মী। প্রধানমন্ত্রী আগমনে মিছিল আর স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছে শেরে বাংলা নগর এলাকা।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিকেল পৌনে চারটার দিকে রাজধানীর কাওলা পয়েন্টে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের শুভ উদ্বোধন করেন।

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এই কারখানাগুলো এখনও মনিটরিং এর বাইরে, যা মোট কারখানার ২২ থেকে ২৩ শতাংশ।

আজ বুধবার (৩০ আগস্ট) ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে ‘তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা : অর্জন ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এসব কথা বলেন ।

তিনি আরও বলেন, এখনো দেশে অনেক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রয়েছে যেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। ১৮৮৭টি কারখানা আরএমজি সাসটেইনেবিলিটি কাউন্সিলের (আরএসসি) আওতায় মনিটরিংয়ের মধ্যে রয়েছে। আর ৩৫০টি কারখানা নিরাপদ হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে ৬৫৯টি কারখানা রেমিডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেলের (আরসিসি) আওতায় মনিটরিংয়ের আওতায় রয়েছে। সব মিলিয়ে আরএসিসি ও আরসিসির মনিটরিংয়ে রয়েছে ২ হাজার ৮৯৬টি কারখানা । কিন্তু ৮৫৬টি কারখানা বর্তমানে কোনো মনিটরিংয়ের আওতায় নেই। ৮৫৬টি কারখানাগুলোতে কাজ চলছে, রপ্তানিও হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

তাহলে ওই কারখানাগুলো মনিটরিং কে করবে? যা মোট কারখানার ২২-২৩ শতাংশ। যা ভবিষ্যতে ৩০ শতাংশ হতে পারে। কারখানাগুলো অ্যাসোসিয়েশনের বাইরে থাকতে পারবে না। কেননা এসব কারখানায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে দায়ভার কে নেবে? বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ ওই কারখানার দায়ভার নেবে না। সব কারখানা যেন কোনো না কোনো সংগঠনের সঙ্গে দায়বদ্ধতায় থাকে।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন ।

বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

নিউজ এমিয়া ২৪ ডেস্ক: বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত। রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করাটা ঠিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাম্প্রতিক দেওয়া সব বক্তব্য অনলাইন থেকে সরানোর আদেশকে কেন্দ্র করে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের হট্টগোল করার বিষয়ে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, আমি সব পক্ষের কাছে আবেদন করি যে, রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করাটা ঠিক হবে না। আদালতের মর্যাদা যেন কেউ হানি না করেন। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে আদালত থাকবে। আইনজীবীরা সবাই অফিসার অব দ্য কোর্ট।

আরও পড়ুন: আবারও দাম বাড়বে পেঁয়াজের

তিনি বলেন, দেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন, কোনো অন্যায় বা অপরাধ সাধারণ মানুষ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু বিজ্ঞ মানুষরা করলে তার বিচার হবে না কেন এই যে সংস্কৃতি সৃষ্টি করা যায় না। আমরা দেখেছি শিশু রাসেলসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে, হত্যা করা হয়েছে ১৮ জনকে সেই ১৮ জনের হত্যার পর আমি দেখেছি ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ কেউ কিন্তু বাতিল করেন নাই।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অনেক মর্যাদা রয়েছে। সুতরাং, বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়। আমরা ব্রিকসে এখনও সদস্যপদ পাব বা এখনই নিতে হবে বা আমরা চেষ্টাও করিনি।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে গণভবনে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রিকস সম্মেলন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক কাজেরই একটা নিয়ম থাকে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে তারা কিছু সদস্য বাড়াবে আমার মতামত জানতে চেয়েছিলেন। আমি বলেছি সেটা ভালই হবে। ব্রিকস যখন হয় তখনই পাঁচ দেশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভাল ছিল।

ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রতি আমাদের আগ্রহ ছিল। ব্রিকসে এখনই সদস্যপদ পাব, এখনই নিতে হবে বা চেষ্টাও আমরা করিনি। আমরা কারও কাছে বলতে চাইনি, আমাদের সদস্য করো।

আরও পড়ুন: টিউশন ফি নির্ধারিত করবে সরকার

আমাদের অপজিশন থেকে বলছে, আমরা পাইনি। বাংলাদেশ কিছু চাইলে পাবে না, সেটা নয়। বাংলাদেশের মর্যাদা বিশ্বে এখন এমনই। বাংলাদেশ এখন সেই পরিস্থিতিতে নেই। কিন্তু বিএনপির আমলে দেশ ছিল হাত পেতে চলার, ভিক্ষা নিয়ে চলার দেশ।

টিউশন ফি নির্ধারিত করবে সরকার

বাংলাদেশে বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষপ্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি বিভিন্ন রকমের। অনেকটা জোর করে এই ফি চিাপিয়ে দেয়া হয়। ফলে চাপ পরে বেশীর ভাগ অভিবাবকের উপর। এই ফি নির্ধারন করে দেবে সরকার।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৩১ আগস্ট মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি সংক্রান্ত খসড়া নীতিমালা পর্যালোচনার জন্য সভা ডাকা হয়েছে।

আরও পড়ুন: জান্নাত সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা

একই দিনে রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে টিউশন ফি সংক্রান্ত খসড়া নীতিমালাটি পর্যালোচনার জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) সভা অনুষ্ঠিত হবে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। এই নীতিমালার আলোকে সারাদেশের প্রতিষ্ঠানভিত্তিক টিউশন ফি নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।

মানুষ এখন উন্নয়নে আগ্রহী: এম এ মান্নান

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, আমার বিশ্বাস মানুষ এখন উন্নয়নে আগ্রহী। মানুষ এখন এক গ্লাস গণতন্ত্র নয়, তারা এক গ্লাস উন্নয়ন চায়। গণতন্ত্রের চেয়ে আমাদের খাবারের ওষুধ, টয়লেট বেশি জরুরি

রবিবার (২৭ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কেন্দ্রে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন

মন্ত্রী বলেন, ক্ষুধা ও দারিদ্র কমিয়ে আনা কমিয়ে আনাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। সরকার উদার নীতিতে বিশ্বাস করে। ভালো কাজের জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। দেশের কল্যাণে, মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার সবার উন্নয়নের জন্য কাজ করে।

তিনি আরও বলেন, ভালো কাজের জন্য কৌশলের মতভেদ থাকা উচিত নয়। আমাদের নেতৃত্ব ভালো কাজের জন্য। দেশে এখনও ৪ থেকে ৫ শতাংশ মানুষ অসহনীয় দারিদ্রতার মধ্যে আছে। সরকার সেটা কমানোর লক্ষে এখন কাজ করছে।

আরও পড়ুন: অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বদ্ধ পরিকর নির্বাচন কমিশন

উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সূচনা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউকেএইড। বিশেষ অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, এনডিসি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবরাক।

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বদ্ধ পরিকর নির্বাচন কমিশন

নিউজ এশিয়া২৪: ডেস্ক যুক্তরাজ্যকে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছেন, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করতে তারা বদ্ধ পরিকর।

আজ রবিবার (২৭ আগস্ট) যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক এ কথা জানান। তিনি জানান, বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায় যুক্তরাজ্য। যাতে বাংলাদেশের জনগণ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চা করতে পারে।

ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে বৈঠকে বসেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, উনি আশাবাদী নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক হবে। উনি অতিরিক্ত যেটা বলেছেন নির্বাচন যেন অংশগ্রহণমূলক হয়। আমরাও আমাদের তরফ থেকে তা জানাতে পেরেছি।

আরও পড়ন: সাক্ষী মুলতবি করার আবদন খালেদা জিয়ার

গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। র বলেছি— আমরা ট্রান্সপারেন্সিতে খুব জোর দিয়ে থাকব। অবজারভার ও গণমাধ্যমের কাছ থেকে বস্তুনিষ্ঠ সহায়তা কামনা করব।

আর উনি আশা করেছেন— নির্বাচন যেন পার্টিসিপেন্ড ও ক্রেডিবিলিটি হয়। আমরা বলেছি- নির্বাচন অবাধ করতে পোলিং এজেন্টদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

আবারও দাম বাড়বে পেঁয়াজের

নিউজ এশিয়া ২৪ ডেস্ক:  পেঁয়াজের উপর শুল্ক বাড়াচ্ছে ভারত সরকার। তবে সেটা কি পরিমান তা এথনও জানা যায়নি। এমনটাই বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মোবাইলে জানিয়েছেন ভারতের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা মনে করছেন নতুন করে শুল্কারোপ করলে পেঁয়াজ সহ সকল পণ্য আমদানিতে প্রভাব পড়বে।

জানা যায়, গতকাল শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাতে ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিকারকরা হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকদের মোবাইল ফোনে নতুন শুল্কারোপের এ তথ্য জানিয়েছেন। তারা এটাও জানান যে, শনিবার থেকেই নতুন এ শুল্কায়ন মূল্য কার্যকর হবে।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ একজন আমদানিকারক বলেন, চলতি মাসের ১৯ আগস্ট (শনিবার) ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এক সপ্তাহের মাথায় নতুন করে আবারও শুল্কায়ন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়। তবে কী পরিমাণ শুল্ক বাড়ানো হয়েছে এটা এখনো জানা যায়নি।

আরও পড়ুন: জান্নাত সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা

তিনি আরও বলেন, তারা নতুন নির্দেশনা জারি করেছে, যে মূল্যেই এলসি করা হোক না কেন ভারতীয় কাস্টমসে প্রতি টন পেঁয়াজের ৩২৫ মার্কিন ডলার শুল্কায়ন মূল্য ধরে শুল্ক পরিশোধ করেই পেঁয়াজ রপ্তানি করতে হবে।

হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কায়ন মূল্য ৩২৫ মার্কিন ডলার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে এ বিষয়ে পরবর্তি কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।