শিরোনাম

জাতীয়

হঠাৎ ভিসা স্যাংশন দিতে চাচ্ছে কী কারণে?

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, হঠাৎ ভিসা স্যাংশন দিতে চাচ্ছে কী কারণে? আর মানবাধিকারের কথা যদি বলে বা ভোটের অধিকারের কথা যদি বলে…আমরা, আওয়ামী লীগ; আমরাইতো এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিয়ে সংগ্রাম করেছি। আমাদের কত মানুষ রক্ত দিয়েছে, এই ভোটের অধিকার আদায় করার জন্য।’

ভয়েস অব আমেরিকার সাংবাদিক শতরূপা বড়ুয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন। ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ ছবিসহ ভোটার তালিকা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, মানুষকে ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা…।

আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দিবো- এই স্লোগানও আমার দেওয়া। আমি এভাবে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছি।

কারণ আমাদের দেশে বেশিরভাগ সময় স্বৈরশাসকরা দেশ শাসন করেছে। তাদের সময় সাধারণ মানুষের ভোট দিতে হয়নি। তারা ভোটের বাক্স ভরে নিয়ে ফল ঘোষণা করে দিয়েছেন।

এরই প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন, সংগ্রাম করে আজ আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু পরিবেশে নিয়ে আসতে পেরেছি।

এখন মানুষ তার ভোটের অধিকার সম্পর্কে অনেক সচেতন। সেটা আমরা করেছি। কিন্তু সেক্ষেত্রে হঠাৎ করে এভাবে স্যাংশন দেওয়ার যৌক্তিকতা আছে বলে আমি মনে করি না।’

আরও পড়ুন: ডাম্প ট্রাক কিনবে ডিএসসিসি

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কোনো সংস্থা, সেটা র‌্যাব হোক, পুলিশ হোক বা অন্য যেকোনো সংস্থা হোক; তারা অন্যায় করলে আমাদের দেশে সেটার বিচার হয়।এই বিচারে কেউ রেহাই পায় না।

অনেক সময় তারা কোনো কাজ অতিরিক্ত করে, করতে পারে। কিন্তু করলে সেটা আমাদের দেশের আইনেই সেটার বিচার হচ্ছে। যেখানে এমন বিচার হচ্ছে, এমন ব্যবস্থা আছে; সেখানে এই স্যাংশনে কী কারণে?’

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শানিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে : রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

 

Our Facebook: www.facebook.com/newsasia24bd

Our YouTube: www.youtube.com/newsasia24bd

ডাম্প ট্রাক কিনবে ডিএসসিসি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজের জন্য ১০ টন ওজন বহন ক্ষমতাসম্পন্ন ডাম্প ট্রাক কিনবে বলে জানিয়েছে ডিএসসিসি সচিব আকরামুজ্জামান। এতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে সংস্থাটি।

শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) কর্পোরেশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আকরামুজ্জামান জানান, কমিটি প্রতিষ্ঠানের টেকনিক্যল স্পেসিফিকেশনসহ অন্যান্য বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করবে।

তিনি আরও জানান, টেকনিক্যালি রেসপনসিভ কি না সে বিষয়ে মতামত পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রধান ভাণ্ডার ও ক্রয় কর্মকর্তা বরাবর প্রতিবেদন জমা দেবে।

আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শানিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে : রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে, নির্বাহী প্রকৌশলী মাহাবুব আলমকে এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে ।

কমিটির সদস্য সচিব হয়েছেন ডিএসসিসির ভাণ্ডার ও ক্রয় কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায় এবং সদস্য হয়েছেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান।

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শানিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে : রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বিগত ১৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি সরকারে থাকায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শানিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সেক্টরস কমান্ডার ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ ৭১’র ৬ষ্ঠ জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির ভাষণে এ আহ্বান জানান তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী কোনো শক্তি যেন রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে না পারে সেদিকে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।

তিনি বলেন, বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্ন অনেকেই দেখেছেন। কিন্তু জাতীয়তাবাদী চেতনার ধারাবাহিকতা আর আজীবন সংগ্রাম করে সেই স্বপ্নের সঠিক বাস্তবায়ন করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বীরের দেশ বাংলাদেশ আজ সারাবিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন। যতদিন দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অক্ষুণ্ন থাকবে, দেশ এগিয়ে যাবে।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত‍্যা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতি বলেন, ইতিহাসের জঘন‍্যতম এ গণহত্যায় শহীদ হন ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, বিভিন্ন বাহিনী বিশেষ করে পুলিশ ও তৎকালীন ইপিআর সদস্যসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অগণিত মানুষ।

একাত্তরের ১৩ জুন বিশ্ববরেণ্য সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাসের লেখা যুক্তরাজ্যের ‘The Sunday Times’ পত্রিকার প্রথম পাতায় ‘GENOCIDE’ শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধে এ গণহত্যার বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

রাষ্ট্রপতি গণহত‍্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে ফোরামের সদস্যসহ সবাইকে নিরলস কাজ করার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে ফোরামের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়: প্রধানমন্ত্রী

ইলিশ কেনা-বেচা নিষিদ্ধ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশ আহরণ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত ও বিনিময় নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশের নিরাপদ প্রজননের লক্ষ্যে এ ঘোষনা দেয়া হয়।

আজ বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

গত সপ্তাহের বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে মৎস্য অধিদপ্তরে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ বন্ধের সময় নির্ধারণ এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৩ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশের নিরাপদ প্রজননের লক্ষ্যে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর (২৭ আশ্বিন থেকে ১৭ কার্তিক ১৪৩০) পর্যন্ত মোট ২২ দিন সারাদেশে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে। একই সঙ্গে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান বাস্তবায়ন করা হবে।

এ সময় দেশব্যাপী ইলিশ পরিবহণ, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত ও বিনিময় নিষিদ্ধ থাকবে। এ সময় জেলেদের সরকার ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা দেবে।

মন্ত্রী বলেন, ইলিশ আমাদের জাতীয় সম্পদই শুধু নয়, এটি জিআই সনদপ্রাপ্ত একটি সম্পদ যা বিশ্ব পরিমণ্ডলে আমাদের আলাদা পরিচয় বহন করে। অতীতের সকল রেকর্ড অতিক্রম করে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

এ ক্ষেত্রে ইলিশ উৎপাদনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সংশ্লিষ্ট সবার অবদান রয়েছে।

ইলিশ সংরক্ষণে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা, স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, মৎস্যজীবী ও মৎস্যজীবীদের বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালনের কারণে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে মৎস্যজীবীরাই সে ইলিশ আহরণ করবে। সরকার শুধু ইলিশ উৎপাদনের পরিসর বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে।

জাতীয় সম্পদ ইলিশ যাতে কোনভাবে বিপন্ন না হয় সেক্ষেত্রে কাজ করতে হবে। ইলিশ সারাদেশের সম্পদ। এজন্য এ মাছ রক্ষায় সবাই মিলে আন্তরিকভাবে ভূমিকা রাখতে হবে।

জেলেদের জন্য বরাদ্দকৃত ভিজিএফ দ্রুততার সাথে বিতরণের জন্য জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেন তিনি। পাশাপাশি জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করে ইলিশ রক্ষায় জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।

মন্ত্রী আরও বলেন, দরিদ্র-অসহায় মৎস্যজীবীদের ব্যবহার করে এক শ্রেণির মুনাফা লোভী দুর্বৃত্ত। তারা মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধকালে নদীতে-সমুদ্রে মাছ ধরতে জেলেদের নামায়। এক্ষেত্রে কোনো ছাড় নয়।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এসব দুর্বৃত্তের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

আরও পড়ুন: ধর্ষক পীর কারাগারে

তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। দেশের সম্পদ রক্ষায় রাষ্ট্র চেষ্টা করছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চেষ্টা করছেন। এর ব্যত্যয় ঘটালে, যতই প্রভাবশালী হোক ব্যবস্থা নিতে হবে। ইলিশ সম্পৃক্ত এলাকায় এ সময় প্রয়োজনে বরফ কল বন্ধ করে দিতে হবে।

উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, অতিরিক্ত সচিব নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, এ টি এম মোস্তফা কামাল, মো. আব্দুল কাইয়ূম ও মো. তোফাজ্জেল হোসেন, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ ।

বিআরটিসি যাত্রীদের জন্য টোল ফ্রি

আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের

ধর্ষক পীর কারাগারে

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: হবিগঞ্জে এক কথিত পীরকে করাগারে পাঠানো হয়েছে। তিনি ধোকা দিয়ে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন এবং ৭০ লাখ টাকা আত্নসাৎ করেন।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হারুন অর রশিদ ওই ব্যক্তিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

কথিত পীরের নামআব্দুল কাইয়ুম (৪৫)। হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে তিনি।

কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা এক সৌদি প্রবাসীর স্ত্রীর (৪০) মামলায় কাইয়ুমকে কারাগারে পাঠানো হয় ।

বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. আজিজুর রহমান সজল খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলায় অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৮ সালে ওই নারীর সঙ্গে কাইয়ুমের পরিচিত হয় ফটিক ছড়ির একটি মাজারে । পরে ওই নারীর সাথে পীর- ভাই সম্পর্ক করে কাইয়ুম। পরে ভাই সেজে তিন তলা বাড়িতে আসা-যাওয়া করতে থাকেন।

এরপর ২০২১ সালে কাইয়ুম ভুক্তভোগী ওই নারীকে জানান, ওই বাড়িটিতে থাকলে তাদের বড় বিপদ হবে ফলে দ্রুত বাড়িটি বিক্রি করা প্রয়োজন।
পরে বাড়ি আরও জায়গা বিক্রি করে বিক্রির ৭০ লাখ টাকা নিয়ে হবিগঞ্জে চলে যান ভন্ড পীর কাইয়ুম।

এর কয়েকদিন পর হবিগঞ্জের ভাদৈ এলাকায় ৮ শতক জায়গা ক্রয় করে সন্তানদের দিয়ে তিনি বাস করতে থাকেন কাইয়ুম। সেই সুযোগে কাইয়ুম ওই নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন।

শুরুতে নির্যাতন সহ্য করলেও একপর্যায়ে তিনি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে ৫ জুন হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন ওই নারী।

আরও পড়ুন: বিমানে যৌনকর্ম করায় গ্রেফতার নারী-পুরুষ

এ মামলায় কাইয়ুম গত ৮ আগস্ট উচ্চ আদালতে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন এবং বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের বেঞ্চ তা না-মঞ্জুর করে কাইয়ুমকে নিম্ন আদালতে হাজির হওয়ার আদেশ দেন। সূত্রঃ বাংলানিউজ২৪

আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের

বিআরটিসি যাত্রীদের জন্য টোল ফ্রি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে বিআরটিসি যাত্রীদের জন্য টোল ফ্রি করা হয়েছে। আজ সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সাড়ে ১১ টা থেকে কাওলা থেকে ফার্মগেটের উদ্দেশে যাত্রী পরিবহণ শুরু করে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ করপোরেশনের (বিআরটিসি) আটটি বাস।

এ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিসির চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম ও সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব আমিন উল্লা নুরী।

আমিন উল্লা নুরী বলেন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চললেও আপাতত টোলের টাকা ভাড়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে না।

ফার্মগেট প্রান্তের খেজুরবাগান থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটারের ভাড়া ৩৫ টাকা। ই-টিকিটিং ব্যবস্থার কারণে বেশি ভাড়া নেওয়ার সুযোগ থাকছে না।

বিআরটিসি সূত্র জানায়, জসীমউদ্দীন, বিমানবন্দর রেলস্টেশন ও কাওলা থেকে যাত্রীরা বাসে উঠতে পারবেন। আর নামবেন ফার্মগেট গিয়ে। অপরদিকে সংসদ ভবনের খেজুরবাগান গোলচত্বর, খামারবাড়ি ও বিজয় সরণি থেকেও বাসে ওঠা যাবে।

তবে এক্সপ্রেসওয়েতে শুধু ওঠা যাবে কাওলা ও ফার্মগেট থেকে। এর বাইরে এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠানামার সুযোগ নেই।

আরও পড়ুন: আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের

সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব বলেন, সরকার টোলের সঙ্গে ভাড়া সমন্বয় করলে তখন সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাত্রীদের সাড়া পেলে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে।

তবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মাঝপথে ওঠানামার সুযোগ না থাকায় মাঝপথের যাত্রীদের সমস্যা হবে।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ব্যক্তিগত গাড়ি ছাড়া গণপরিবহণ উঠছে না। এমন অবস্থায় সাধারণ যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছিল। এখন বিআরটিসির আটটি বাস চালু হলেও কাওলা এবং ফার্মগেট ছাড়া কোথাও ওঠানামা করা যাবে না।

দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আরও একটি নতুনজঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ (আল-জিহাদী) নামে। গত কয়েক মাস যাবৎ তারা তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আগামী বছর বড় ধরনের হামলার পরিকল্পনাও করেছিল।

এ সব তথ্য জানা গেছে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট হেড কোয়ার্টার থেকে। অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) সংগঠনটির শীর্ষ নেতা মো.জুয়েল মোল্লাসহ (২৯) তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।

বাকি দু’জন হলেন— মো.রাহুল হোসেন (২১) ও মো. গাজিউল ইসলাম (৪০)।

আজ (শনিবার) দুপুর ১২টায় এসব তথ্য জানান এটিইউয়ের ডিআইজি (অপারেশন্স) মোহা. আলীম মাহমুদ।

রাজধানীর বারিধারায় অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট হেড কোয়ার্টারের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান এটিইউয়ের ডিআইজি (অপারেশন্স) মোহা. আলীম মাহমুদ।

তিনি বলেন, গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে অভিযান পরিচালনা করে জুয়েলকে বাগেরহাট থেকে, জয়পুরহাট থেকে রাহুলকে ও রাজধানীর ভাসানটেক এলাকা থেকে গাজীউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে জুয়েল এই সংগঠনের প্রধান। বাকি দুই জন শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। সংগঠনটি ২-৩ মাস তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। তাদের পরিকল্পনা ছিল ২০২৪ সালে দেশে বড় ধরনের জঙ্গি হামলা করা।

তিনি আরও বলেন, আমরা গত কয়েক মাস ধরে গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে খবর পাচ্ছিলাম কিছু উগ্রবাদী মানুষ একত্রিত হচ্ছে। যারা দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বিশ্বাস করে না।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বানচাল করে উগ্রবাদী ব্যবস্থা কায়েমের জন্য তারা একত্রিত হচ্ছিল।

গ্রেপ্তাররা সবাই আগে কোনো না কোনো জঙ্গি সংগঠনের সদস্য ছিল। কিন্তু তারা নতুন লক্ষ্য নিয়ে এক ব্যানারে সবাই নতুন করে একত্রিত হচ্ছিল।

তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ও পোস্টের মাধ্যমে নতুন সদস্য সংগ্রহ করে আসছিল।

এই দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নেতা হলেন জুয়েল। আমরা প্রথমে জুয়েলকে বাগেরহাটের রামপাল থেকে গ্রেপ্তার করি। পরে তার দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বাকি দুই শীর্ষ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তাদের গ্রেপ্তারের সময় নতুন সংগঠনের ৮টি ব্যানার জব্দ করা হয়।

তিনি বলেন, তারা প্রাথমিকভাবে সদস্য সংগ্রহের পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করছিল। এই অর্থ দিয়ে অস্ত্র কেনা ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম সংগ্রহ করার পরিকল্পনা ছিল তাদের। এই অস্ত্র ও বোমা দিয়ে তাদের বড় ধরনের জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা ছিল।

তিনি আরও বলেন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য জসীম উদ্দিন রহমানি, যিনি বর্তমানে কারাগারে সাজা ভোগ করছেন, তারা বক্তব্যে মূলত উদ্বুদ্ধ হন জুয়েল। এর ফলে তিনি নতুন এ জঙ্গি সংগঠনটি সৃষ্টি করে।

জুয়েল নিজেও আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য ছিলেন। জসীম উদ্দিন রহমানিকেও কারাগার থেকে মুক্ত করার পরিকল্পনা ছিল জুয়েলের।

তিনি বলেন, সংগঠনটিতে এখন পর্যন্ত ৮০-৯০ জন সদস্য আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। তাদের অর্থদাতা কে তা এখনো জানা যায়নি। তবে সংগঠনটির অর্থ সংগ্রহের কাজ করছিলেন রাহুল। এ ছাড়া রাহুল বোমা তৈরির দায়িত্বেও ছিল।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাদের হামলার পরিকল্পনা ছিল কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তাদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করব। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলার পরিকল্পনা ছিল কি না সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

তবে ২০২৪ সালে বড় একটি জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা ছিল।

সেই জন্য তারা অর্থ ও অস্ত্র সংগ্রহসহ বোমা বানানোর চেষ্টা করছিল। তবে তাদের হামলার টার্গেট কি তা এখনও জানা যায়নি, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে আমরা জানার চেষ্টা করব।

আরও পড়ুন: দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

তিনি আরও বলেনম, রাহুল হোসেন পেশায় একটি আইটি প্রতিষ্ঠানের কর্মী ছিলেন। প্রযুক্তির বিষয়ে জ্ঞান থাকায় রাহুল বোমা তৈরির বিষয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছিলেন।

এ ছাড়া বোমা হামলার অর্থ জোগাতে নিজের জমি বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছেলন রাহুল। রাহুল অনলাইনে সদস্য সংগ্রহের কাজও করছিলেন।

নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

সাংবাদিককে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন মিয়ানমার

দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। এ দেশকে ব্যার্থ হতে দেবেন না।

আজ বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর গণভবনে স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশে খাদ্য সামগ্রীর দাম বেড়েছে। ‌ এ যুদ্ধের প্রভাব সারা বিশ্বেই পড়েছে। আমরা খাদ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার পদক্ষেপ নিয়েছি।’

তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি গ্রামই শহরের মতো গড়ে তুলব। ‘আমাদের যতটুকু সম্পদ আছে, তা দিয়েই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমাদের প্রতি ইঞ্চি জায়গা আবাদ করতে হবে। আমরা নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। কারও কাছে হাত পাতব না।’

সরকার প্রধান বলেন, শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পায়। শিক্ষার্থীদের বই, বৃত্তি, উপবৃত্তি দিচ্ছি। ডিজিটাল সেন্টার করে দিচ্ছি। ইনকিউবেটর, হাইটেক পার্ক করে দিয়েছি। ৭৩ শতাংশ লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ঘরে ঘরে মোবাইল ফোন। আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ।

আরও পড়ুন: নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে এবং মশার হাত থেকে বাঁচতে হলে মশারি ব্যবহার করতে হবে। ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। মশা মেরে শেষ করা যাবে না। নিজেরাও সচেতন হতে হবে।’

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, রাজশাহীর মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, খুলনার মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, সিলেটের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

এছাড়াও বিভিন্ন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য।

মোহাম্মদ বিন সালমানকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ

বিমানে যৌনকর্ম করায় গ্রেফতার নারী-পুরুষ

নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

নিউজ এশিয়া ২৪ ডেস্ক: কেরালায় নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি করছে ভারত সরকার। কেরালা রাজ্যের কোঝিকোড জেলায় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দু জন মারা যান।

তারা এই ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনে আক্রান্ত ছিলেন। এই ধরনটি মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ে।

কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীনা জর্জ বলেছেন, নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি এই ধরনটিতে মৃত্যুর হার অনেক বেশি। তবে আক্রান্তের হার বেশি নয়।

জর্জ নিশ্চিত করেছেন দুই ব্যক্তির যে মৃত্যু হয়েছে, তা নিপাহ ভাইরাসের কারণে হয়েছে।

পিটিআইয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কেরালায় নিপাহ ভাইরাসে প্রথম মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে গত ৩০ আগস্ট। আর দ্বিতীয় রোগী মারা গেছেন ১১ সেপ্টেম্বর।

প্রাণঘাতী নিপাহ ভাইরাস মোকাবিলায় কেরালা সরকার কোঝিকোডে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করেছে। একই সঙ্গে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে জেলার বাসিন্দাদের মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেন, এটি নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। কারণ যারা আক্রান্তদের সাথে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে ছিলেন তারা চিকিৎসাধীন আছেন।

কেরালায় এই নিয়ে চারবার নিপাহ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। ২০১৮ সালে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় এই রাজ্যে প্রথম নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়।

ওই সময় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয় ২৩ জন এবং মারা যান ২১ জন। পরবার্তিতে পুনরায় ২০১৯ ও ২০২১ সালেআরও দুজনের প্রাণ যায় এই ভাইরাসে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসের সংক্রমণ হলেও এখন পর্যন্ত এর ভ্যাকসিন আবিস্কার হয়নি। এটি বাদুড়, শূকর বা অন্যান্য প্রাণীর সংস্পর্শের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে।

১৯৯৯ সালে মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরে শূকরের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা খামারিরা এবং অন্যান্যদের শরীরে প্রথমবারের মতো এই ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়।

আরও পড়ুন: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে জোটভুক্ত হল আফ্রিকান ইউনিয়ন

নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তদের তীব্র শ্বাসকষ্ট, এনসেফালাইটিস, জ্বর, মাথা ধরা, পেশির যন্ত্রণা, বমি ভাব হতে পারে।

এই ভাইরাসে আক্রান্তদের মৃত্যুর হার ৪০ থেকে ৭৫ শতাংশ।

এর আগে বাংলাদেশেও খেজুরের রস পানে বাদুড়ের মাধ্যমে এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়েছিল।

সাংবাদিককে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন মিয়ানমার

ইরাকে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত

মোহাম্মদ বিন সালমানকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি আমন্ত্রন গ্রহন করে সফরে আসার অগ্রহও প্রকাশ করেছেন।

রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) নয়া দিল্লিতে সৌদির ক্রাউন প্রিন্স সালমানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রী যুবরাজকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।

জানা গেছে, নয়া দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। যুবরাজ সালমান সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য আর্থসামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন।

যুবরাজ সালমান পতেঙ্গা টার্মিনাল, পায়রা বন্দর এবং এসিইউডব্লিউএ পুনর্নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে সৌদি বিনিয়োগকারীদের চলমান বিনিয়োগ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, প্রায় ২৮ লাখ বাংলাদেশি তাদের কঠোর পরিশ্রম দিয়ে সৌদির অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

আরও পড়ুন: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে জোটভুক্ত হল আফ্রিকান ইউনিয়ন

শেখ হাসিনা সৌদির বেশ কয়েকটি সামাজিক সংস্কার শুরু করা এবং সাম্প্রতিক সময়ে অসংখ্য কূটনৈতিক সাফল্য অর্জন করায় যুবরাজ সালমানকে অভিনন্দন জানান।

সালমান ২০৩০ বিশ্বকাপ আয়োজক হিসেবে সৌদিকে সমর্থন করায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।