নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বায়োলজির মতে, বয়সের সাথে সাথে শুক্রানুর সংখ্যা কমতে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষের শরীরে শুক্রাণু তৈরি হয় ৩০ কোটি এবং এটি ঘটে প্রতিদিন।
মেয়েশিশু জন্মের সময় কিছু নির্দিষ্ট ডিম্বানু নিয়ে জন্ম । প্রতি মাসিক চক্রে একটি করে ডিম্বানু পরিপক্ক হয়।
অন্যদিকে, নারীদের শরীরে নতুন করে কোনো ডিম্বাণু উৎপন্ন হয় না। তাই বয়স বেড়ে গেলে গর্ভধারন ক্ষমতা কমে যায়। যখন একটি মেয়েশিশুর জন্ম গ্রহন করে সে সময় তার শরীরে ১০-২০ লাখ ডিম্বানু থাকে।
মেয়ে শিশুটি ক্রমেই প্রাপ্ত বয়স্কা হতে থাকলে ক্রমেই ডিম্বানুর পরিমান কমতে থাকে। এক পর্যায়ে এর পরিমান হয় ৪০ হাজার।
তবে মেয়েদের প্রথম সন্তানটি ২৫ বছর বয়সের আগে নিলে ভালো হয়।
অন্যদিকে, ৩০ বছরে পর গর্ভধারন ক্ষমতা কমে যায় প্রায় ৫০ শতাংশ। কমে যায়।
আরও পড়ুন:
-
পোশাক দীর্ঘস্থায়ী এবং দ্রুত কাচার ৫টি কার্যকরী টিপস
-
ত্বকের মাধ্যমে রোগের লক্ষন নির্নয় করবেন যেভাবে
-
জীবনকে উন্নতি করার কার্যকরী ৫ টিপস
-
আবহাওয়ার পরিবর্তন: ঠান্ডা-সর্দি-জ্বর প্রতিরোধের ঘরোয়া উপায়
প্রথম সন্তান জন্মদান যদি ৩২ বছর বয়সের পরে হয় তাহলে জন্মগত ত্রুটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে।
বয়স বেশি হয়ে গেলে গর্ভধারণের কারণে উচ্চরক্তচাপ হওয়া সম্ভাবনা থাকে তার সাথে গর্ভকালীন ডায়াবেটিসেরও মারাত্বক ঝুঁকি থাকে।
৪০ বছরের বেশি বয়স্কদের গর্ভধারনে বেশি ঝুঁকি বেশি থাকে। এমনি মৃত্যুও হতে পারে। (ডাঃ আয়শা আক্তার)