শিরোনাম

লাইফ স্টাইল

পোশাক দীর্ঘস্থায়ী এবং দ্রুত কাচার ৫টি কার্যকরী টিপস

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আমরা সাধারনত হাতে কিংবা ওয়াশিং মেশিনে কাপড় কেঁচে থাকি। কিছু পোশাক পরিস্কার হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায় আবার কিছু পোশাক যেন পরিস্কার হতেই চায় না।

নিউজ এশিয়া২৪ এর পাঠকদের জন্য কিছু টিপস তুলে ধরা হল। এগুলো মানলে পোশাক তাড়াতাড়ি পরিস্কার হবে এবং দীর্ঘস্থায়ী হবে।

১) ডিটারজেন্ট এর মধ্যে অনেক কোয়ালিটি থাকে। সব ডিটারজেন্ট এর কাজ সমান নয়। এটি কেনার সময় দেখবেন এটি ‘মাল্টিপারপাস ডিটারজেন্ট’ কিনা। সেই ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় কাচলে দাগ ওঠে অন্যদিকে পোশাকেরও ক্ষতি হয় না।

dress-clean-newsasia24

২) অনেকের ধারনা ডিটারজেন্ট বেশী পরিমানে ব্যবহার করলেই জামা বেশী পরিষ্কার হবে। এ ধারণা ভুল। বরং এতে পোশাকের ক্ষতি হতে পারে। তাই জামাকাপড় কাঁচার সময়ে পরিমিত ডিটারজেন্ট ব্যবহার করতে হবে, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরও পড়ুন:

৩) জিনস, টি-শার্টের রং খুব অল্পতেই মলিন হয়ে যায়। তাই সেগুলো কাচার সময় পোশাকটি উল্ট করে নিন। ফলে কাপড় এবং এর কালার ‍দুটোই ভালো থাকবে।

৪) ওয়াশিং মেশিনে ভেজা কাপড় দেয়ার আগে ভালো করে জল ঝরিয়ে নিন। এতে কাপড়ের মান ভালো থাকবে।

৫) ওয়াশিং মেশিনে একসাথে অধিক পরিমানে কাপড় দেবেন না। যন্ত্র হলেও একসাথে অনেক পোশাক কাঁচলে তা ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না।

ত্বকের মাধ্যমে রোগের লক্ষন নির্নয় করবেন যেভাবে

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ত্বকের মাধ্যমে নানা রোগের বহির্প্রকাশ ঘটে। ফলে লক্ষণ দেখেই বোঝা যায় শরীরের মধ্যে কোন রোগ বাসা বেঁধেছে। তাই ত্বকের যতই যত্ন নিন না কেন, শরীরে ভেতরের কোনো সমস্যা থাকলে তার প্রভাব চেহারায় পড়ে।

মুখে ব্রণ, দাগছোপ, শুষ্ক ত্বক— এসব কিন্তু শরীরের অভ্যন্তরীণ কোনো সমস্যা চিহ্নিত করে। চোখের ফোলা, চোখের নিচে কালি— এসবও শারীরিক সমস্যার লক্ষণ। তাই শত রূপচর্চা করলেও কমবে না এসব সমস্যা বরং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

সূস্থ থাকতে হলে ত্বকের নানা সমস্যার পেছনে শারীরিক সমস্যা আছে কিনা? সবার এ সম্পর্কে জ্ঞান রাখা উচিত।

ব্রণের সমস্যায় পুরুষ ও নারী নির্বিশেষে প্রায় সবাই ভোগেন। বিশেষত তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ, ফুসকুড়ি, ব্রেকআউট লেগেই থাকে।

কারণ তৈলাক্ত ত্বকের ছিদ্র বা পোর্স বন্ধ হয়ে যায়। আর এর ফলেই বাড়তে থাকে ব্রণের সংখ্যা। এ ছাড়া বয়ঃসন্ধি, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, মেনোপজ, পিরিয়ডের সমস্যা এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার কারণে ব্রণ হতে পারে।

অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে ত্বকে অ্যান্ড্রোজেন হরমোন ক্ষরণ হয়। ফলে তৈলাক্ত ত্বক আরও বেশি তৈলাক্ত হয়ে ওঠে। যে কারণে ব্রণ আরও বেশি হয়।

একজিমা এমন একটি চর্মরোগ, যা ত্বককে লাল করে তোলে। একজিমার ফলে ত্বক শুষ্ক, জ্বালা এবং চুলকানি হয়। অত্যধিক মানসিক চাপের কারণে একজিমা হতে পারে। অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়াও হতে পারে। একবার একজিমা হলে তা সহজে নির্মূল হতে চায় না।

সোরিয়াসিস ত্বকের বিভিন্ন জায়গায় হয়ে থাকে। সাদা আঁশের মতো খসখসে শুকনো অংশ হয়। এতে ত্বক লালচে হয়ে ফুলে ওঠে। তার ওপর থেকে আঁশের মতো ছাল উঠতে থাকে। অটো ইমিউন ডিজঅর্ডার থেকে এ ধরনের ত্বকের সমস্যা হয়।

গোলাপি বা লালচে শরীরের যে কোনো জায়গায় দেখা দিতে পারে। তবে সাধারণত পেট, উরু ও স্তনে বেশি দেখা যায়। মূলত শরীরের অতিরিক্ত ওজন এবং গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে এ সমস্যা হয়।

আর্দ্র রাখার ক্রিম লাগানোর পরও যদি ত্বক শুষ্ক থাকে এবং চুলকানি হয় তা হলে তা এটোপিক ডার্মাটাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। এ অবস্থার কারণে ত্বকে ফাটা ও চুলকানি হতে পারে। এর সঙ্গে হাঁপানি, হে ফিভার ও অন্যান্য অ্যালার্জিও দেখা দিতে পারে।

মানসিক চাপের প্রভাবে সোরিয়াসিস বা একজিমা আরও খারাপ পর্যায়ে যেতে পারে। এর ফলে ক্রমাগত ব্রণ, ভঙুর নখ, চুল পড়া, আমবাত এবং ঘাম হওয়া বাড়তে পারে।

আরও পড়ুন:  জীবনকে উন্নতি করার কার্যকরী ৫ টিপস

ত্বক ভালো রাখতে নিয়মিত ত্বকের সঠিক যত্ন নিতে হবে। প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করতে হবে, সকালে এবং রাতে ভালোভাবে মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে।

প্রতিদিন ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন গ্রহণ করতে হবে। এসব নিয়ম সঠিকভাবে মেনে চলতে পারলেই ত্বক থাকবে স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল।

5 Immunity Booster Food: এই ৫ খাবারেই পাবেন শক্তিশালী ইমিউনিটি

জীবনকে উন্নতি করার কার্যকরী ৫ টিপস

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: পাঁচটি অভ্যাসের একটি তালিকা রয়েছে, যেগুলো পালন করে চললে নিজেকে সহজভাবে ভালো রাখতে পারবেন। যেগুলো জীবনকে উন্নত করতে সাহায্য করে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই সব বিষয় গুলো:

ভোরে ঘুম থেকে উঠুন এবং হাঁটুন

সারাদিন ভালো কাটবে যদি সকালটা ভালোভাবে শুরু করেন । সকালেই আপনার বিছানা ছেড়ে রোদে দাঁড়ান। সকালের সূর্যের আলো শক্তি বাড়াতে এবং অনিদ্রা কমাতে কাজ করে।

ভোরে হাঁটাও একটি ভালো অভ্যাস। হাঁটলে এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, এই হরমোন আমাদের মন ভালো রাখতে কাজ করে।

হাঁটার সময় তিনটি জিনিস সম্পর্কে চিন্তা করুন যার জন্য আপনি কৃতজ্ঞ, তিনটি জিনিস যেগুলো আপনি অর্জন করতে চান এবং তিনটি পরিবর্তন যা নিজের ভেতরে দেখতে চান।

নতুন কিছু করুন

প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু দিয়ে শুরু করুন। যতটুকু সময় পান তা কাজে লাগাতে চেষ্টা করুন। একঘেয়ে জীবনের বাইরে বের হয়ে আড্ডা দিন, বেড়াতে যান, বাইরে কোথাও খেতে যান বা নিজের পছন্দের যেকোনো কাজ করুন। এতে আপনি আরও বেশি সতেজ ও প্রাণবন্ত হয়ে উঠবেন।

আকর্ষণীয় থাকুন

নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে জানা একটি বড় গুণ। কোনো রকমে তৈরি হয়ে ঘর থেকে বের হওয়ার অর্থ মানে এই নয় যে আপনি কাজের ক্ষেত্রে খুব সিরিয়াস। বরং এতে প্রমাণ হয় যে আপনি নিজের প্রতি উদাসীন।

পোশাকের দিকে মন দিন। প্রতিদিন গোসল করুন, মানানসই পোশাক পরে পরিপাটি হয়ে বাসা থেকে বের হোন।

অগ্রাধিকারের তালিকা তৈরি করুন

জীবনে যত ব্যস্ততাই থাকুক, সঙ্গী, বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক রাখার চেষ্টা করতে ভুলবেন না। আপনার আর্থিক দিক উন্নত করার পাশাপাশি মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

এক্ষেত্রে উদাসীন হলে নিরাময়ের পরিবর্তে শরীর আরও খারাপ হয়ে যাবে। হয়তো এমন কোনো সমস্যা দেখা দেবে যার নিরাময় নেই। তাই এই বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিন এবং সেগুলো নিয়ে কাজ করুন।

স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিন

জীবনে লক্ষ্য অর্জনের জন্য আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে। সারাদিন ক্লান্ত থাকার মানে হলো আপনার শরীরে শক্তির অভাব। ঘুম ভালো না হওয়া এর অন্যতম কারণ। ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনার স্ক্রিন টাইম কমিয়ে আনুন, এর পরিবর্তে একটি বই পড়ুন, এটি আপনাকে ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে।

আরও পড়ুন: 5 Immunity Booster Food: এই ৫ খাবারেই পাবেন শক্তিশালী ইমিউনিটি

নিয়মিত শরীরচর্চা করার চেষ্টা করুন। এসব অভ্যাস আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি জীবনে উন্নতি করতে সাহায্য করবে।

নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

জান্নাত সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা

পর্দার বিধানে কি? আমরা কি করছি?

১) হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, তোমরা এমন সব কাজ কর যা তোমাদের দৃষ্টিতে চুলের চেয়েও সূক্ষ। কিন্তু আমরা রাসুলুল্লাহর যুগে এগুলো মনে করতাম ধ্বংশকারী

২) হযরত ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, একজন মুমিন গুনাহকে এভাবে মনে করে যে, সে যেন এক পাহাড়ের নিচে বসে আছে আর এটি তার মাথার উপরে ভেঙে পড়বে। অন্যদিকে পাপী তার গুনাহকে মনে করে যেন একটা মাছি তার নাকের ডগায় বসে আছে, আর এভাবে তাকে তাড়িয়ে দেয়।

উপরের কথাগুলো পর্যালোচনা করলে বোঝা যায়, ছোট ছোট গুনাহগুলো যে গুলো অমাদের গুনাহ বলে মনে হয় না, সে গুলো আমাদের জন্য কতটা ভয়ংকরী।

এটা উদাহরন দিলে বুঝবেন, বর্তমানে হরহামেশায় মেয়েরা সোস্যাল মিডিয়াতে ইচ্ছেমত ছবি পোস্ট করছে। এটা সধারন ভাবে ঐ মেয়েটি কোন গুনাহ বলে মনে করছেন না। অন্যদিকে সে যে একটা পাপে লিপ্ত হচ্ছে, এই চিন্তাটুকা তার মাথায় আসে না। কিন্তু হাদিসে কি আছে আমরা একটু দেখে নিই,

মহানবী সা: নারীজাতির শাস্তির বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ১. আমি জাহান্নামে একজন মহিলাকে তার মাথার চুল দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেলাম ওই সময় তার মাথার মগজ ফুটন্ত পানির ন্যায় টগবগ করে ফুটছিল।

২. একজন মহিলাকে স্বীয় স্তনে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেলাম অর্থাৎ সমস্ত শরীরের ওজন স্তনের উপর ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

নবী কন্যা ফাতিমা (রা) এ শাস্তির কারণ জানতে চেয়ে আরজ করলেন আব্বাজান! মহিলাদের এই ভয়াবহ শাস্তি ভোগের কারণ কি?
উত্তরে মহানবী সা: এরশাদ করলেন : ‘নারীর শাস্তির প্রথম কারণ : যে মহিলা স্বীয় মাথার চুল দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় সাজা ভোগ করতে দেখেছিলাম তার এই শাস্তির কারণ হলো, সে চলার পথে পরপুরষ থেকে নিজের চুলকে ঢেকে রাখত না। নগ্ন মাথায় পর পুরষকে দেখানোর জন্য চুল ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াত। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে মহিলাদেরকে মাথা ঘাড় ও বুক মোটা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন।

অবৈধ সম্পর্ক হচ্ছে নারী শাস্তির তৃতীয় কারণ। মহানবী সা: যে মহিলাকে স্তনে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়েছিলেন তার কারণ বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন : ওই নারী ছিল বিবাহিতা, সে বিবাহিতা হওয়া সত্বেও তার সম্পর্ক ছিল পরপুরষের সাথে। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে লজ্জাস্থান হেফাজতকারী মহিলাকে জান্নাতি বলে ঘোষণা করেছেন। (সূরা মু’মিনূন : ৫)।

উপরের দুটি হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পারি যে, মেয়েদের চুল যদি পরপুরুষে দেখে তাহলে তার জন্য কি ভয়াবহ শাস্তি অপেক্ষা করছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, চুল লম্বা হওয়ার করনে অনেকই বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বানিয়ে তা বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দিচ্ছেন।

শুধু একবার ভাবুন, আপনার জন্য কি অপেক্ষা করছে? শুধু এই নয়, অনেক মেয়েরা রয়েছে, বিশেষ করে শহর অঞ্চলের মেয়েরা ওড়না ব্যবহার না করে, চুল দিয়ে তাদের বক্ষ ঢেকে রাখেন।

এগুলো তারা কোন গুনাহ বলে মনে করেন না। কিন্তু তারা আসলে জানতেও চান না যে পর্দা সম্বন্ধে হাদিসে কি রয়েছে।

আবার অন্য দিকে, বর্তমানে মেয়েরা ঠিক মত ওড়নাটাও পরিধান করে না। এতে তাদের বক্ষদেশ উন্মুক্ত থাকে। এতে তারা নিজেকে স্মার্ট এবং ফ্যাশন মনে করেন। কিন্তু এটা মারাত্বক গুনাহের পাশাপাশি অপরাধও বটে।

একটু ভাবুনতো, কোন নারীর উশৃঙ্খল ভাবে চলাফেরার জন্য, কোন পুরুষ যদি সেই নারীর দিকে কুনজর দেয় তাহলে দোষটা কার হবে? সেই পুরুষের পাপের ভাগিদার হবে সেই নারী। এবার সেই নারী যদি পর্দার সহিত চলাফেরা করেন তাহলে অন্তত কোন পুরুষ সেই নারীর দিকে কুনজরেও তাকাবে না।

সুতরাং, এই এই সমাজ থেকে ধর্ষণ ও ইফটিজিং এর মত রোগগুলো অনেকাংশে পর্দাহীনতায় দায়ি। আমি জানি, কোন নারী একা সমাজকে সংশোধন করতে পারবেন না।

কিন্তু একজন নারীর দেখাদেখি অন্যজন যখন পর্দা করা শুরু করবে তখন ইসলামের আদর্শও হবে অন্যদিকে সমাজকে সুন্দর একটি মাণষিকতা উপহার দেয়া যাবে।

তাই আমাদের সকলের(নারী এবং পুরুষ) উচিৎ ইসলাম ধর্মের আইন অনুযায়ী পর্দার সহিত চলাফেরা করা। তাতে ইহকালে এবং পরকালে উভয়ের জন্যই মঙ্গল।

এবার সম্পর্ক ভাঙলো মালাইকার!

নিউজ এশিয়া বিনোদন ডেস্ক: নানা গুঞ্জনের পর এবার সেই সম্পর্ক ভেঙে গেল অর্জুন আর মালাইকার। এটা নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছিল সিনেপাড়ায়। তবে এবরি মুখ মুখলেন মালাইকা নিজেই।

সামাজিকমাধ্যমে তিনি সম্পর্ক নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দিয়েছেন। অপরদিকে অর্জুনকেও ইনস্টাগ্রাম থেকে আনফলো করছেন মালাইকা।

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে মালাইকা লিখেছেন, যারা পাশে থাকার, তারা পাশেই থাকবে। অসম্ভবকে সম্ভব করার বিশ্বাস সবসময় রাখতে হবে। সাহসের সঙ্গে নিজের জীবন যাপন করতে হবে।

মালাইকার সাথে সম্পর্কের কথা অর্জুন নাকি ঘনিষ্ঠমহলে জানিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, অর্জুনের জীবনে নাকি নতুন এক নারী এসেছেন। এই নারীর কারণেই মালাইকার সঙ্গে তার সম্পর্ক ভেঙে গেছে!

আজকাল অর্জুন কাপুরকে অভিনেত্রী কুশা কাপিলার সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে। কিছুদিন আগে করণ জোহরের পার্টি থেকেই নাকি অর্জুনের সঙ্গে বন্ধুত্ব কুশার। আর সেই বন্ধুত্ব থেকেই প্রেমের। তবে এই গুঞ্জনকে একেবারেই মেনে নেয়নি অভিনেত্রী কুশা কাপিলা।

আরও পড়ুন: আবারও দাম বাড়বে পেঁয়াজের

গত কয়েক মাস ধরেই মালাইকার থেকে দূরে দূরে রয়েছেন অর্জুন কাপুর। এছাড়াও শোনা যাচ্ছে, যে পার্টিতে মালাইকা যাচ্ছেন, সেই পার্টিতে যাচ্ছেন না অর্জুন। দুজনেই নাকি আলাদা আলাদা থাকছেন!

অর্জুনের থেকে ১০ বছরের ছোট মালাইকা। অসময়ে প্রেম নিয়ে চলছে নানা কথা। তবে এ সবে কান দিয়ে চুটিয়ে প্রেম করছেন মালাইকা আর অর্জুন। তবে সম্পর্ক ভাঙার বিষয়ে দুজনের কেওই মুখ খুলছেন না।