শিরোনাম

শিরোনাম

ভারতের চাল রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ ও শুল্ক আরোপ: চাল রপ্তানি কমবে ১৯ লাখ টন

নিউজ এশিয়া ডেস্ক: ভারতের চাল রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ ও শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ববাজারে চাল রপ্তানি কমবে ১৯ লাখ টন। এটি থাকবে টানা দুই বছর। এর ফলে কিছু দেশ থেকে রপ্তানি বাড়লেও ঘাটতি পূরণ হবে না ভারতের।

সংস্থা জানায়, গত ২০ জুলাই ভারত সাদা চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। পরবর্তী সময়ে সিদ্ধ চালেও শুল্ক আরোপ করেছে। ফলে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে বিশ্বে চালের বাণিজ্য কমবে। অনেক আমদানিকারক দেশ জরুরি ভিত্তিতে চাল কেনে।

২০২৩ সালে বিশ্বে চাল রপ্তানি ১৯ লাখ টন কমে হবে পাঁচ কোটি ৩৮ লাখ টন। এর মধ্যে ভারতের সরবরাহ ২০ লাখ টন কমে হবে দুই কোটি ৫০ লাখ টন। যদিও ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এশিয়া ও সাব-সাহারা আফ্রিকার অনেক বড় দেশেরও আমদানি কমবে।

একইভাবে ২০২৪ সালে বিশ্বে চালের রপ্তানি ৩৪ লাখ টন কমে হবে পাঁচ কোটি ২৯ লাখ টন। এর মধ্যে ভারতের রপ্তানি ৪০ লাখ টন কমে হবে এক কোটি ৯০ লাখ টন। ২০২৪ সালে ভারতের রপ্তানি কমলেও সরবরাহ বাড়বে ব্রাজিল, পাকিস্তান, রাশিয়া ও ভিয়েতনামের।

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বাসমতী ছাড়া অন্যান্য সাদা চালের রপ্তানি আগেই নিষিদ্ধ করেছিল। এরপর গত শুক্রবার সিদ্ধ চাল রপ্তানিতেও ২০ শতাংশ শুল্কারোপ করে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, এবার বাসমতী চালের রপ্তানি মূল্য বেঁধে দেওয়ার কারণে সেই প্রবণতা কমবে। বৈশ্বিক বাজারে যে পরিমাণ চাল বেচাকেনা হয়, তার ৪০ শতাংশ সরবরাহ আসে ভারত থেকে।

আরও পড়ুন: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

মূলত সামনে ভারতের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে নির্বাচন, তার আগে স্থানীয় বাজারে চালের দাম যেন না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতেই বিজেপি সরকার নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।

সূত্র : রয়টার্স, ট্রেডিং ইকোনমিকস, ইউএসডিএ

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এই কারখানাগুলো এখনও মনিটরিং এর বাইরে, যা মোট কারখানার ২২ থেকে ২৩ শতাংশ।

আজ বুধবার (৩০ আগস্ট) ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে ‘তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মক্ষেত্রের নিরাপত্তা : অর্জন ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এসব কথা বলেন ।

তিনি আরও বলেন, এখনো দেশে অনেক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রয়েছে যেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। ১৮৮৭টি কারখানা আরএমজি সাসটেইনেবিলিটি কাউন্সিলের (আরএসসি) আওতায় মনিটরিংয়ের মধ্যে রয়েছে। আর ৩৫০টি কারখানা নিরাপদ হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে ৬৫৯টি কারখানা রেমিডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেলের (আরসিসি) আওতায় মনিটরিংয়ের আওতায় রয়েছে। সব মিলিয়ে আরএসিসি ও আরসিসির মনিটরিংয়ে রয়েছে ২ হাজার ৮৯৬টি কারখানা । কিন্তু ৮৫৬টি কারখানা বর্তমানে কোনো মনিটরিংয়ের আওতায় নেই। ৮৫৬টি কারখানাগুলোতে কাজ চলছে, রপ্তানিও হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

তাহলে ওই কারখানাগুলো মনিটরিং কে করবে? যা মোট কারখানার ২২-২৩ শতাংশ। যা ভবিষ্যতে ৩০ শতাংশ হতে পারে। কারখানাগুলো অ্যাসোসিয়েশনের বাইরে থাকতে পারবে না। কেননা এসব কারখানায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে দায়ভার কে নেবে? বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ ওই কারখানার দায়ভার নেবে না। সব কারখানা যেন কোনো না কোনো সংগঠনের সঙ্গে দায়বদ্ধতায় থাকে।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন ।

৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় পাট ব্যবসায়ী বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

নিউজ এশিয়া24 ডেস্ক: ৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় এক পাট ব্যবসায়ীর জামিন বাতিল ও গ্রেপ্তারি পরওয়ানা জারি করেছেন খুলনার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত। তিনি মেসার্স ইস্টার্ন ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী সনজিৎ কুমার দাস। তিনি খুলনার সোনালী ব্যাংকের দৌলতপুর শাখা থেকে ৯২ কোটি ৬৩ লাখ ৩১ হাজার টাকা ঋণ নেন।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) আদালতের বিচারক আশরাফুল ইসলাম এ আদেশ দেন।

১৯৯৬-৯৭ সাল থেকে পরবর্তী কয়েক বছরে পাট কেনার জন্য ওই টাকা ঋণ নেওয়া হয়। যা সুদে-আসলে বর্তমানে শত কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৭ সালে ২৬ সেপ্টেম্বর দুদক খুলনার উপসহকারী পরিচালক মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় সনজিৎ কুমার দাসসহ ব্যাংকের পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় মামলা করেন।

২০১৮ সালের ৮ আগস্ট দুদকের একই কর্মকর্তা আদালতে চার্জশিট দেন।

জানা গেছে, অর্থ আত্মসাতের মামলার সনজিৎ কুমার দাস দীর্ঘদিন উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন। সুপ্রিম কোর্টের আপিলেট ডিভিশন তাকে নিম্ন আদালতে পাসপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ দেন।

কিন্তু সনজিৎ কুমার দাস তার পাসপোর্ট জমা না দিয়ে র‌্যাব জব্দ করেছে বলে আদালতকে জানান। পরবর্তীতে তার পাসপোর্ট র‌্যাব জব্দ করেনি বলে নিশ্চিত হয় দুদক।

আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

একই মামলায় সোনালী ব্যাংক দৌলতপুর শাখার গোডাউন কিপার মতিয়ার রহমান, সাবেক এজিএম নজরুল ইসলাম, সহকারী মহাব্যবস্থাপক মানিক চন্দ্র মণ্ডল, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার রুহুল আমিন, অফিসার অজিত কুমার সরকারকে আসামি করা হয়।

চাঁদপুরে মাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

নিউজ এশিয়া ডেস্ক: মাকে হত্যার দিয়ে ছেলের যাবজ্জীবন ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। ঘটনাটি ঘটেছে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে।

জানা গেছে, ছালেহা খাতুন (৮০) নামে এক নারীকে হত্যা করে তার ছেলে আবুল কালাম বাহার (৫০)।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে চাঁদপুরের জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ মো. মহসিনুল হক এ রায় দেন।

হত্যার শিকার ছালেহা খাতুন জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর উত্তর ইউনিয়নের পূর্ব ধানুয়া গ্রামের মিজিবাড়ীর মৃত আব্দুল খালেক মিজির স্ত্রী এবং কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আবুল কালাম বাহার তার ছেলে।

মামলার বিবরণ অনুযায়ী, আসামি বাহার এক সময় প্রবাসে ছিলেন। দেশে ফিরে এলোমেলো কথাবার্তা বলার কারনে তার স্ত্রী চলে যান। এরপরে বিভিন্ন সময়ে বাহার তার মাকে মারধর করতেন। ঘটনার দিন ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাহার তার মায়ের ঘরে ঢুকে।মারধর করেন।

বাহার তার মাকে ধাক্কা দিলে ঘরের দরজার আংটা মায়ের চোখে ঢুকে যায় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। ঘরের অন্য সদস্যরা ছালেহা খাতুনকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ফরিদগঞ্জ ও চাঁদপুর সদর মডেল থানা পুলিশ মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।

এ ঘটনায় ছালেহা খাতুনের মেয়ের জামাতা মো. রুহুল আমিন মিজি ঘটনার পরদিন ২৪ জুলাই ফরিদগঞ্জ থানায় আবুল কালাম বাহারকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আরও পড়ুন:

বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

মামলাটি তদন্ত করার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয় ফরিদগঞ্জ থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) কাজী মো. জাকারিয়াকে। তিনি মামলাটি তদন্ত শেষে ওই বছর ১৩ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রনজিত রায় চৌধুরী জানান, মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করে ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আসামির অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় এ রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আবুল কালাম বাহার উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত: আইনমন্ত্রী

নিউজ এমিয়া ২৪ ডেস্ক: বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের আরও ধৈর্যধারণ করা উচিত। রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করাটা ঠিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাম্প্রতিক দেওয়া সব বক্তব্য অনলাইন থেকে সরানোর আদেশকে কেন্দ্র করে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের হট্টগোল করার বিষয়ে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, আমি সব পক্ষের কাছে আবেদন করি যে, রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করাটা ঠিক হবে না। আদালতের মর্যাদা যেন কেউ হানি না করেন। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে আদালত থাকবে। আইনজীবীরা সবাই অফিসার অব দ্য কোর্ট।

আরও পড়ুন: আবারও দাম বাড়বে পেঁয়াজের

তিনি বলেন, দেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন, কোনো অন্যায় বা অপরাধ সাধারণ মানুষ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু বিজ্ঞ মানুষরা করলে তার বিচার হবে না কেন এই যে সংস্কৃতি সৃষ্টি করা যায় না। আমরা দেখেছি শিশু রাসেলসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে, হত্যা করা হয়েছে ১৮ জনকে সেই ১৮ জনের হত্যার পর আমি দেখেছি ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ কেউ কিন্তু বাতিল করেন নাই।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অনেক মর্যাদা রয়েছে। সুতরাং, বাংলাদেশ চাইবে কিছু পাবে না, এমন নয়। আমরা ব্রিকসে এখনও সদস্যপদ পাব বা এখনই নিতে হবে বা আমরা চেষ্টাও করিনি।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে গণভবনে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রিকস সম্মেলন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক কাজেরই একটা নিয়ম থাকে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে তারা কিছু সদস্য বাড়াবে আমার মতামত জানতে চেয়েছিলেন। আমি বলেছি সেটা ভালই হবে। ব্রিকস যখন হয় তখনই পাঁচ দেশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভাল ছিল।

ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রতি আমাদের আগ্রহ ছিল। ব্রিকসে এখনই সদস্যপদ পাব, এখনই নিতে হবে বা চেষ্টাও আমরা করিনি। আমরা কারও কাছে বলতে চাইনি, আমাদের সদস্য করো।

আরও পড়ুন: টিউশন ফি নির্ধারিত করবে সরকার

আমাদের অপজিশন থেকে বলছে, আমরা পাইনি। বাংলাদেশ কিছু চাইলে পাবে না, সেটা নয়। বাংলাদেশের মর্যাদা বিশ্বে এখন এমনই। বাংলাদেশ এখন সেই পরিস্থিতিতে নেই। কিন্তু বিএনপির আমলে দেশ ছিল হাত পেতে চলার, ভিক্ষা নিয়ে চলার দেশ।

টিউশন ফি নির্ধারিত করবে সরকার

বাংলাদেশে বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষপ্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি বিভিন্ন রকমের। অনেকটা জোর করে এই ফি চিাপিয়ে দেয়া হয়। ফলে চাপ পরে বেশীর ভাগ অভিবাবকের উপর। এই ফি নির্ধারন করে দেবে সরকার।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৩১ আগস্ট মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি সংক্রান্ত খসড়া নীতিমালা পর্যালোচনার জন্য সভা ডাকা হয়েছে।

আরও পড়ুন: জান্নাত সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা

একই দিনে রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে টিউশন ফি সংক্রান্ত খসড়া নীতিমালাটি পর্যালোচনার জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) সভা অনুষ্ঠিত হবে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। এই নীতিমালার আলোকে সারাদেশের প্রতিষ্ঠানভিত্তিক টিউশন ফি নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।

তারা প্রধান বিচারপতির কাছে অনাস্থা দেওয়ার কে?

তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞার রিটে বিচারকের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছে বিএনপি। আর এরই ধারাবাহিকতায় তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আইনজীবী মো. কামরুল ইসলাম।

বিভিন্ন সামাজিকমাধ্যম থেকে তারেক রহমানের বক্তব্য সরাতে সোমবার ( ২৮ আগস্ট) আদেশের পর এই রিটকারীর আইনজীবী এমন মন্তব্য করেন।

বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ তারেক রহমানের বক্তব্য ইউটিউব, ফেসবুকসহ সব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে অবিলম্বে ব্লক, অপসারণ বা সরিয়ে ফেলার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি অথরিটি-বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ আদেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির আইনজীবীরা হট্টগোল করলে বিচারকরা এজলাস ছেড়ে চলে যান।

পরে রিট আবেদনের পক্ষের আইনজীবী মো. কামরুল ইসলাম বলেন, তারা আজ ন্যক্কারজনক কাজ করেছেন। সেদিন তারা পক্ষভুক্ত হওয়ার জন্য একটি দরখাস্ত দিয়েছিলেন। সেটা খারিজ করা হয়েছে।

বিএনপির আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে কামরুল ইসলাম বলেন, তারা এই মামলায় কীভাবে কথা বলে? তারা কেন অহেতুক ডিস্টার্ব করে? আজকে আদালতে ন্যক্কারজনক কাজ করেছে। কজলিস্ট ছুড়ে মেরেছে। কোনো অবস্থাতেই এটা শোভন না। এটা সম্পূর্ণ আদালত অবমাননার শামিল।

আরও পড়ুন: মানুষ এখন উন্নয়নে আগ্রহী: এম এ মান্নান

তারা সবক্ষেত্রে অচলবস্থার সৃষ্টি করতে চায়। তারা তো এই মামলায় পার্টিই না। তাদের অথরিটি নেই। তারা প্রধান বিচারপতির কাছে অনাস্থা দেওয়ার কে? কোন যুক্তিতে কী হিসেবে? তারা অহেতুক যুক্তি দাঁড় করেছেন। তারা এত উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করেছেন যে কারণে আদালত নেমে গেছেন।

৩০০টি যুদ্ধবিমান কেনা হবে ভারতের

ছয় দশক ধরে ভারতীয় বিমান সেনারা যুদ্ধবিমান “রাফাল” ব্যবহার করছে। কিন্তু ভারতীয় বিমান বাহিনীতে সবচেয়ে বেশি যুদ্ধবিমান এখনো রাশিয়ার তৈরি মিগ। মিগ নিয়ে বিভিন্ন সময় একাধিক অভিযোগও উঠেছে।

কয়েকবার মিগ ক্র্যাশও করেছে। কিছুদিন আগেই শুরু হয়েছে মিগের পরিবর্তে তেজস যুদ্ধবিমান বিমানবাহিনীর হাতে তুলে দেয়ার কাজ। এবার অত্যাধুনিক প্রযুক্তির তেজস মার্ক ওয়ান-এ যুদ্ধবিমান পাওয়া যাবে । ভারতীয় সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনেটিক্যাল লিমিটেড বা হ্যালকে এই বিমান তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ।

ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হ্যালকে ১০০টি তেজস মার্ক ওয়ান-এ তৈরির বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ।

বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ৩০০টি তেজস যুদ্ধবিমান কেনা হবে।

আরও পড়ুন: মার্কিন সামরিক বিমান বিধ্বস্ত; আহত-২০

ভারতের বাইরে মালয়েশিয়া এই বিমান কেনার জন্য ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এই বিমানে অস্ত্র নামের ক্ষেপণাস্ত্র রাখা যাবে। এ ছাড়া মাঝ আকাশে তেল ভরা, এএসআই বা অ্যাক্টিভ ইলেকট্রনিক্যালি স্ক্যানড রাডার থাকবে এই বিমানে।

চাঁদকে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ ঘোষণার দাবি

নিউজ এশিয়া ২৪ ডেস্ক: চাঁদকে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ ঘোষণার দাবি করেছেন সর্বভারতীয় হিন্দু মহাসভার জাতীয় সভাপতি স্বামী চক্রপাণি মহারাজ।

তিনি বলেছেন, আমি চাই ভারতীয় পার্লামেন্ট একটি প্রস্তাবের মাধ্যমে চাঁদকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করুক।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) পোস্ট করা এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ দাবি করেছন।

উল্লেখ্য, এর আগে চাঁদের বুকে সফলভাবে অবতরণ করেছে ভারতের মহাকাশযান চন্দ্রযান-৩। যেখানে চন্দ্রযান অবতরণ করেছে, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেই স্থানটির নাম ‘শিব শক্তি পয়েন্ট’ রেখেছিলেন।

স্বামী চক্রপাণি আরও বলেছেন, ‘চন্দ্রযান-৩ যেখানে অবতরণ করেছে সেই শিব শক্তি পয়েন্টকে রাজধানী হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। কোনো সন্ত্রাসী জিহাদি মানসিকতা নিয়ে যাতে সেখানে পৌঁছাতে না পারে, সেখানে ইসলাম ধর্ম, কট্টরপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিকাশ যাতে না হয় সেজন্য চাঁদকে সনাতন হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা দেওয়া উচিত।’ সূত্র: রাইজিং বিডি

আরও পড়ুন: মার্কিন সামরিক বিমান বিধ্বস্ত; আহত-২০