শিরোনাম

শিরোনাম

ইউক্রেনের ছয়জন উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বরখাস্ত

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ইউক্রেনের ছয়জন উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে কেন এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সেটি জানা যায় নি।

সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এদের মধ্যে রয়েছেন হানা মালিয়ার। যিনি রাশিয়ার যুদ্ধের বিষয়ে পাবলিক আপডেট জারি করতেন।

উমেরভ পদ নেয়ার সময় অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কিছু কাজ করার কথা বলেছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে- প্রতিরক্ষা বাহিনীর সমন্বয়ের জন্য মন্ত্রণালয়কে প্রধান প্রতিষ্ঠান করা, প্রত্যেক সৈনিকের মান বৃদ্ধি করা, ইউক্রেনের সামরিক শিল্পের বিকাশ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করা।

রুস্তেম উমেরভ মুসলিম সংখ্যালঘু ক্রিমিয়ান তাতার সম্প্রদায়ের একজন নেতৃস্থানীয় সদস্য। দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, উমেরভ সোভিয়েত উজবেকিস্তানে জন্মগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন: শিশুদের ওমরাহ পালনে সৌদির নির্দেশনা জারি

তার পরিবারকে স্ট্যালিনের অধীনে নির্বাসিত করা হয়েছিল এবং ১৯৮০ থেকে ১৯৯০ এর দশকে তাতারদের ফিরে আসার অনুমতি দেওয়া হলে শৈশব বয়সেই তিনি ইউক্রেনের ক্রিমিয়ায় ফিরে আসেন।

৪১ বছর বয়সি উমেরভ ২০০৪ সালে টেলিকম ব্যবসা শুরু করেন এবং ২০১৯ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

বিমানে যৌনকর্ম করায় গ্রেফতার নারী-পুরুষ

সাইবার সিকিউরিটি আইনে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার নয়

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, আমলযোগ্য অপরাধ না করলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার হবে না। সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে আমলযোগ্য অপরাধের মাত্র চারটি ধারা রয়েছে।

আজ শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে টেকনিক্যাল অপরাধ সেই হ্যাকিংয়ের জন্য বা কম্পিউটারের ভেতরে ঢুকে যদি কেউ কোনো কিছু নষ্ট করে সেজন্য সাজা ১৪ বছরের। কিন্তু

ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যে সব ধারা নিয়ে সাংবাদিক মহলের আপত্তি ছিল, সেগুলোর আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: যশোরের ইমামের জামিন স্থগিত

হীরাপুর শহীদ নোয়াব মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত সভায় দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পদক তাকজিল খলিফা কাজলসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবন্দ উপস্থিত ছিলেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের গাড়িতে অস্ত্র ও মাদক

৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় পাট ব্যবসায়ী বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

ইসলামিদলগুলোর অংশগ্রহণে নির্বাচন কামিয়াবি ও সফল

নিউজ এশিয়া ২৪ ডেস্ক: ইসলামিদলগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারলে সেটা হবে কামিয়াবি ও সফল নির্বাচন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর শরীয়ত আতাউল্লাহ হাফেজ্জী।

শনিবার (১৬ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন কর্তৃক আয়োজিত ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আতাউল্লাহ হাফেজ্জী বলেন, একটা নির্দলীয় সরকার গঠনের ব্যবস্থা সরকারকেই করতে হবে। যেকোনো উপায়ে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। বিদেশিরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাচ্ছেন। বাংলাদেশের জন্য মোটেও শুভ নয়।

তিনি বলেন, সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিদের হাতে দেশের শাসনভার তুলে দিতে হবে।

অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক ক্ষমতার পরিপূর্ণ ও যথাযথ প্রয়োগ, সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের শতভাগ নিরপেক্ষ ভূমিকা নিশ্চিত করা জরুরি, যা একমাত্র একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই সম্ভব।

আরও পড়ুন: আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের

উক্ত মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম-মহাসচিব মীর ইদ্রিস, ইমতিয়াজ আলম, নেজামে ইসলাম পার্টির সহ-সভাপতি আবদুল মাজেদ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদের, হাবীবুল্লাহ মিয়াজীসহ আরও অনেকে।

 

১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ডাল

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: রাজধানীর বাজারে ডালের দাম বেড়েছে। মসুর বড় দানা, ছোট দানা নির্বিশেষে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। মুগের ডালের প্রতি কেজিতে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে।

শনিবার ( ১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও ও মিরপুরের বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

রাজধানীর বাজারে মসুর বড় দানা বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা কেজি; এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা। ছোট্ট দানা বিক্রি হচ্ছে বাজার ভেদে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা কেজি ; এক সপ্তাহ আগে বাজার ও ধরন ভেদে বিক্রি হয়েছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা।

মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা থেকে ১৪০ টাকা; এক সপ্তাহ আগে ধরন ও বাজার ভেদে বিক্রি হয়েছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা।

এক সপ্তাহ আগের তুলনায় ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে ছোলা, অ্যাংকর, ডাবলি ও খেসারি ডালের। একই ডাল বাজার থেকে গলির দোকানে ৫ থেকে ৭ টাকা বেশি দাম।

ট্রেডিং কর্পোরেশনের (টিসিবি) শুক্রবারের ( ১৫ সেপ্টেম্বর) পণ্যের প্রদর্শিত বাজারের মূল্য তালিকায় বড় দানা মসুর প্রতি কেজির দাম দেখানো হয়েছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকা। ছোট্ট দানার মসুর ডালের দাম দেখানো হয়েছে ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকা। মুগ ডালের মান ভেদে বিক্রি দেখানো হয়েছে ৯৫ থেকে ১২৫ টাকা।

আরও পড়ুন:

ভারতের চাল রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ ও শুল্ক আরোপ: চাল রপ্তানি কমবে ১৯ লাখ টন

দেশের ৮৫৬ টি পোশাক কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ: সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ

শিশুদের ওমরাহ পালনে সৌদির নির্দেশনা জারি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: অনেক মুসলিম অবিভাবক তাদের শিশু সন্তান নিয়ে ওমরাহ করতে যান। এক্ষেত্রে শিশুটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। এই নিরাপত্তাটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সৌদির হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কিছু নির্দেশনা জারি করেছেন।

১.পরিচিতিমূলক ব্রেসলেট : উমরাহর সময় প্রত্যেক শিশুর ডান অথবা বাঁ হাতের কব্জিতে অবশ্যই পরিচিতিমূলক ব্রেসলেট থাকতে হবে। লাখ লাখ ওমরাহযাত্রীর ভিড় কোনো শিশু হারিয়ে গেলে তার পরিচিতি সম্পর্কিত প্রাথমিক কিছু তথ্য পাওয়া যাবে সেই ব্রেসলেটে।

২. ভিড় যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা : যেসব ওমরাহযাত্রী তাদের শিশুদের নিয়ে ওমরায় এসেছেন, তাদেরকে ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদনের জন্য ভিড় কম হয়— এমন সময় ও স্থান বেছে নিতে বলা হয়েছে।

৩. শিশুদের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা : শিশুদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য তাদেরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে অভিভাবকদের যত্নশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শিশুদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার প্রাথমিক দায়িত্ব অবশ্যই অভিভাবকদের।

৪. শিশুদের খাদ্যের প্রতি নজর রাখা : ওমরাহর সময় শিশুরা যেন স্বাস্থ্যকর ও তাদের শরীরের জন্য উপযোগী খাদ্য গ্রহণ করতে পারে, সেজন্য অভিভাবকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।

মোহাম্মদ বিন সালমানকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ

আফ্রিকার মরক্কোতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৬৩২ নিহত

 

আগামী বছর বড় হামলার পরিকল্পনা ছিল তাদের

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আরও একটি নতুনজঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ (আল-জিহাদী) নামে। গত কয়েক মাস যাবৎ তারা তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আগামী বছর বড় ধরনের হামলার পরিকল্পনাও করেছিল।

এ সব তথ্য জানা গেছে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট হেড কোয়ার্টার থেকে। অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) সংগঠনটির শীর্ষ নেতা মো.জুয়েল মোল্লাসহ (২৯) তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।

বাকি দু’জন হলেন— মো.রাহুল হোসেন (২১) ও মো. গাজিউল ইসলাম (৪০)।

আজ (শনিবার) দুপুর ১২টায় এসব তথ্য জানান এটিইউয়ের ডিআইজি (অপারেশন্স) মোহা. আলীম মাহমুদ।

রাজধানীর বারিধারায় অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট হেড কোয়ার্টারের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান এটিইউয়ের ডিআইজি (অপারেশন্স) মোহা. আলীম মাহমুদ।

তিনি বলেন, গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে অভিযান পরিচালনা করে জুয়েলকে বাগেরহাট থেকে, জয়পুরহাট থেকে রাহুলকে ও রাজধানীর ভাসানটেক এলাকা থেকে গাজীউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে জুয়েল এই সংগঠনের প্রধান। বাকি দুই জন শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। সংগঠনটি ২-৩ মাস তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। তাদের পরিকল্পনা ছিল ২০২৪ সালে দেশে বড় ধরনের জঙ্গি হামলা করা।

তিনি আরও বলেন, আমরা গত কয়েক মাস ধরে গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে খবর পাচ্ছিলাম কিছু উগ্রবাদী মানুষ একত্রিত হচ্ছে। যারা দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বিশ্বাস করে না।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বানচাল করে উগ্রবাদী ব্যবস্থা কায়েমের জন্য তারা একত্রিত হচ্ছিল।

গ্রেপ্তাররা সবাই আগে কোনো না কোনো জঙ্গি সংগঠনের সদস্য ছিল। কিন্তু তারা নতুন লক্ষ্য নিয়ে এক ব্যানারে সবাই নতুন করে একত্রিত হচ্ছিল।

তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ও পোস্টের মাধ্যমে নতুন সদস্য সংগ্রহ করে আসছিল।

এই দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নেতা হলেন জুয়েল। আমরা প্রথমে জুয়েলকে বাগেরহাটের রামপাল থেকে গ্রেপ্তার করি। পরে তার দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বাকি দুই শীর্ষ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তাদের গ্রেপ্তারের সময় নতুন সংগঠনের ৮টি ব্যানার জব্দ করা হয়।

তিনি বলেন, তারা প্রাথমিকভাবে সদস্য সংগ্রহের পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করছিল। এই অর্থ দিয়ে অস্ত্র কেনা ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম সংগ্রহ করার পরিকল্পনা ছিল তাদের। এই অস্ত্র ও বোমা দিয়ে তাদের বড় ধরনের জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা ছিল।

তিনি আরও বলেন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য জসীম উদ্দিন রহমানি, যিনি বর্তমানে কারাগারে সাজা ভোগ করছেন, তারা বক্তব্যে মূলত উদ্বুদ্ধ হন জুয়েল। এর ফলে তিনি নতুন এ জঙ্গি সংগঠনটি সৃষ্টি করে।

জুয়েল নিজেও আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য ছিলেন। জসীম উদ্দিন রহমানিকেও কারাগার থেকে মুক্ত করার পরিকল্পনা ছিল জুয়েলের।

তিনি বলেন, সংগঠনটিতে এখন পর্যন্ত ৮০-৯০ জন সদস্য আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। তাদের অর্থদাতা কে তা এখনো জানা যায়নি। তবে সংগঠনটির অর্থ সংগ্রহের কাজ করছিলেন রাহুল। এ ছাড়া রাহুল বোমা তৈরির দায়িত্বেও ছিল।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাদের হামলার পরিকল্পনা ছিল কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তাদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করব। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলার পরিকল্পনা ছিল কি না সে সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

তবে ২০২৪ সালে বড় একটি জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা ছিল।

সেই জন্য তারা অর্থ ও অস্ত্র সংগ্রহসহ বোমা বানানোর চেষ্টা করছিল। তবে তাদের হামলার টার্গেট কি তা এখনও জানা যায়নি, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে আমরা জানার চেষ্টা করব।

আরও পড়ুন: দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

তিনি আরও বলেনম, রাহুল হোসেন পেশায় একটি আইটি প্রতিষ্ঠানের কর্মী ছিলেন। প্রযুক্তির বিষয়ে জ্ঞান থাকায় রাহুল বোমা তৈরির বিষয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছিলেন।

এ ছাড়া বোমা হামলার অর্থ জোগাতে নিজের জমি বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছেলন রাহুল। রাহুল অনলাইনে সদস্য সংগ্রহের কাজও করছিলেন।

নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

সাংবাদিককে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন মিয়ানমার

সরকার পদত্যাগ না করলে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে না বাম জোট

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক:  বাম গণতান্ত্রিক জোট এর সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেছেন, সরকার পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তদারক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।

তারা ক্ষমতা হস্তান্তর না করলে এ জোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না।
তাদের দাবি না মানলে হরতাল, ঘেরাও, অবস্থান ও তীব্র বিক্ষোভের মতো কর্মসূচি দেওয়া হবে

আজ শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে এ কথা জানান তিনি।

মাসুদ রানা বলেন, এই সমাবেশ অনতিবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন বাতিল, নির্দলীয় তদারক সরকারের অধীনে নির্বাচন ঘোষণা ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছে।
এসব দাবিতে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, প্রগতিশীল ও মুক্তমনা, গণতন্ত্রমনা মানুষকে গণআন্দোলনে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, তিনি বলেন, আজকের পর আগামী ১৬-৩০ সেপ্টেম্বর পক্ষকালব্যাপী রাজধানীর বিভিন্ন থানা ও সারাদেশের উপজেলায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

৫ অক্টোবর ঢাকায় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান এবং ৮-১৫ অক্টোবর জেলা ও বিভাগীয় শহরে পদযাত্রা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

সমাবেশে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, অনেক রাজনীতি হয়েছে, অনেক আন্দোলন হয়েছে, সরকার পরিবর্তন হয়েছে। এক সরকার পরিবর্তন হয়ে আরেক সরকার এসেছে কিন্তু জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।

আন্দোলন হচ্ছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাচ্ছে, আন্দোলন হচ্ছে বিএনপি ক্ষমতায় যাচ্ছে। জনগণের পক্ষের কেউ ক্ষমতায় যাচ্ছে না।

বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভোট নিয়ে নাকি আমরা কথা বলি। কেন কথা বলব না? ভোটের নামে কী করেছেন? যদি লজ্জা থাকত, এ কথা আপনি বলতে পারতেন না।

সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক, মোশরেফা মিশু, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী প্রমুখ। সুত্র: ঢাকা পোস্ট।

দেশের জনগন বিপদে পড়লে বিএনপি তার পাশে দাড়ায়: শাহজাহান

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের জনগন বিপদে পড়লে বিএনপি তার পাশে দাড়ায়, ডেঙ্গু সচেতনতায় আজকের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি তারই প্রমাণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান।

তিনি বলেন, আমরা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এক দফা আন্দোলনে আছি, সেখানে সারাদেশে আজ ডেঙ্গু নিয়ে কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। আমরা মনে করেছিলাম সরকার তার দায়িত্ব পালন করতে সফল হবে। কিন্তু আমরা দেখলাম এই ডেঙ্গু প্রতিরোধেও সরকার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রিয়াজুদ্দিন বাজার তিন পুলের মোড়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারের ব্যর্থতা এবং ডেঙ্গু সচেতনতায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে কেন্দ্র ঘোষিত লিফলেট বিতরণের আগে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

মো. শাহজাহান বলেন, আমি বলব বিএনপি মানুষের দল, কোনো দানবের দল নয়। বিএনপি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল, কোনো সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল নয়। আমাদের একটি মাত্র দাবি শেখ হাসিনার পদত্যাগ। তাকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে বাধ্য করা।

তিনি বলেন, সরকারের একমাত্র আতঙ্ক এখন বিএনপি ও আমাদের নেতা তারেক রহমান। রাতের ঘুমের মধ্যে তাদের ভালো ঘুম হয় না।

আরও পড়ুন: তারা প্রধান বিচারপতির কাছে অনাস্থা দেওয়ার কে?

কারণ বিএনপির আন্দোলনের স্বপ্ন দেখে হঠাৎ চিৎকার করে ঘুম ভেঙে যায় সরকারের। শুধু ঘুম নয়, যে আন্দোলন শুরু হয়েছে সরকারকে গদি ছেড়ে দিতে হবে, নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান প্রমুখ। এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন।

সাক্ষী মুলতবি করার আবদন খালেদা জিয়ার

দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। এ দেশকে ব্যার্থ হতে দেবেন না।

আজ বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর গণভবনে স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশে খাদ্য সামগ্রীর দাম বেড়েছে। ‌ এ যুদ্ধের প্রভাব সারা বিশ্বেই পড়েছে। আমরা খাদ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার পদক্ষেপ নিয়েছি।’

তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি গ্রামই শহরের মতো গড়ে তুলব। ‘আমাদের যতটুকু সম্পদ আছে, তা দিয়েই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমাদের প্রতি ইঞ্চি জায়গা আবাদ করতে হবে। আমরা নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। কারও কাছে হাত পাতব না।’

সরকার প্রধান বলেন, শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পায়। শিক্ষার্থীদের বই, বৃত্তি, উপবৃত্তি দিচ্ছি। ডিজিটাল সেন্টার করে দিচ্ছি। ইনকিউবেটর, হাইটেক পার্ক করে দিয়েছি। ৭৩ শতাংশ লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ঘরে ঘরে মোবাইল ফোন। আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ।

আরও পড়ুন: নিপাহ ভাইরাসের বাংলাদেশি ধরনের উপস্থিতি দাবি ভারতের

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে এবং মশার হাত থেকে বাঁচতে হলে মশারি ব্যবহার করতে হবে। ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। মশা মেরে শেষ করা যাবে না। নিজেরাও সচেতন হতে হবে।’

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, রাজশাহীর মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, খুলনার মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, সিলেটের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

এছাড়াও বিভিন্ন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য।

মোহাম্মদ বিন সালমানকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ

বিমানে যৌনকর্ম করায় গ্রেফতার নারী-পুরুষ

যশোরের ইমামের জামিন স্থগিত

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার যাদবপুর সীমান্ত থেকে ৩২ পিস সোনার বার জব্দ করা হয়। তার সাথে গ্রেফতার করা হয় ইমাম হুসাইনকে (৩০)।

বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম জামিন স্থগিত করেছেন।

আবেদনের পক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন জানান, হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আট সপ্তাহের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।

এর আগে, ইমাম হুসাইনকে জামিন দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। পরে এ জামিন স্থগিত চেয়ে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের অক্টোবরের ২২ তারিকে ঝিনাইদহের মহেশপুরের যাদবপুর সীমান্ত এলাকার বড়বাড়ি গ্রামের বি.কে নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি যশোরের চৌগাছা এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে।

তার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন নায়েব সুবেদার মো. মাহবুব হোসেন।

আরও পড়ুন: সাংবাদিককে ২০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন মিয়ানমার

মামলায় বলা হয়, ২২ অক্টোবর টহলের সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন যে, যশোরের চৌগাছা এলাকা থেকে মোটরসাইকেলযোগে সোনার বার ভারতে পাচার করা হবে।

এমন সংবাদের ভিত্তিতে সীমান্ত এলাকার বড়বাড়ি গ্রামে অবস্থান নেয় বিজিবি। পরে সন্দেহ হলে বিদ্যালয়ের সামনে ইমাম হোসেনকে তল্লাশি করে ৩২ পিস সোনার বার পাওয়া যায়। তিন কেজি ৭১৯ গ্রাম ওজনের জব্দ করা সোনার বারের আনুমানিক মূল্য ২ কোটি ৬৩ লাখ ৯৪ হাজার ৫৮৫ টাকা।

সাক্ষী মুলতবি করার আবদন খালেদা জিয়ার

জান্নাত সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা