শিরোনাম

শিরোনাম

শেয়ারবাজারে ফের দরপতন; হারিয়েছে কোটি টাকা মূলধন

শেয়ার বাজার ডেস্ক: বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে ফের দরপতন হয়েছে। গত সপ্তাহে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে তার প্রায় তিনগুণের দাম কমেছে। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় হাজার কোটি টাকা কমে গেছে।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া মাত্র ৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বেড়েছে। অন্যদিকে, ১৩৩টির দাম কমেছে। অপরদিকে, ২০৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

অপরিবর্তিত কোম্পানিগুলোর ক্রেতা না থাকায় এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা। গত সপ্তাহেও এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট ক্রেতা সংকটের মধ্যে ছিল।

আরও পড়ুন>> দাম বেড়েছে ডিম ও মুরগির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৭০৬ কোটি টাকা। যা গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৭ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৮৭২ কোটি টাকা বাজার মূলধন কমেছে ।

আগের দুই সপ্তাহে বাজার মূলধন বাড়ে ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। অবশ্য তার আগে টানা চার সপ্তাহের পতনে বাজার মূলধন কমে ১২ হাজার ৭১২ কোটি টাকা।

এদিকে, ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৭ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১৪ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বা দশমিক ২৩ শতাংশ। বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহে কমেছে ১২ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৬০ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৮ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৮ শতাংশ।

আরও পড়ুন>>সোনার নতুন দাম!

তবে ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহে বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে এ সূচকটি বেড়েছে দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট বা দশমিক ২৯ শতাংশ।

প্রধান মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫৮৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৫৯৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

আর সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৮১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। সে হিসাবে মোট লেনদেন কমেছে ৫৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৮১ শতাংশ।

আরও পড়ুন: 

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৬২ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা। ১৩০ কোটি টাকা লেনাদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে প্যাসেফিক ডেনিমস।

google-news-channel-newsasia24

ফলো করুন

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ওয়ানডে জয়

স্পোর্টস ডেস্ক: তৃতীয় ওয়ানডেতে নিউ জিল্যান্ডকে ৯ উইকেটে হারাল নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন দল। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে এটাই বাংলাদেশের প্রথম ঐতিহাসিক ওয়ানডে জয়।

সিরিজ হাতছাড়া হয়ে গেছে আগেই। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেটি কেবল আনুষ্ঠানিকতার। তবে বাংলাদেশের জন্য এই ম্যাচটি ছিল অনেকদিক দিয়ে গুরুত্ববহ। শুধু হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোই নয়, ইতিহাস গড়ার হাতছানিও যে ছিল।

নিউজিল্যান্ডের মাটিতে টেস্ট জিতলেও এর আগে কখনই সীমিত ওভারে (ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি) জয় দেখেনি বাংলাদেশ। অবশেষে সেই জয় ধরা দিলো ওয়ানডে ফরম্যাটে।Bangladesh's-historic-ODI-win-over-New-Zealand-newsasia24 2

অধিনায়ক শান্ত জয়সূচক রান নেওয়ার পাশাপাশি ফিফটিও পূরণ করেন। ৪২ বলে ৮ চারের সাহায্যে ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ১ রানে অপরাজিত ছিলেন লিটন দাস।

আরও পড়ুন>> সৌম্যর রেকর্ড ১৬৯

সাফল্য পেতে বেশি সময় লাগেনি। কিউই ইনিংসের চতুর্থ ওভারের শেষ বলে তিনি সাজঘরে ফেরান রাচিন রাবিন্দ্রকে। ধারাবাহিকভাবে ভালো বল করে তানজিম সাকিব বিভ্রান্ত করেন নিউজিল্যান্ড ওপেনারকে।

সাকিবের মিডলে পিচ করা বলে ব্যাট ছুঁইয়ে রাচিন উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের হাতে ধরা পড়েন ১২ বলে ৮ করে। ১৬ রানে প্রথম উইকেট হারায় স্বাগতিকরা।

তৃতীয় উইকেটে বিপদ কাটানোর চেষ্টা করেন টম ল্যাথাম আর উইল ইয়ং। তবে ৫৫ বলে তাদের ৩৬ রানের জুটিটি ১৭তম ওভারে এসে ভেঙে দেন শরিফুল ইসলাম। সেট হওয়া কিউই অধিনায়ক টম লাথাম ডিফেন্ড করতে গিয়েও স্টাম্প বাঁচাতে পারেননি। বোল্ড হয়ে ফেরেন ৩৪ বলে ২১ করে।

নিজের পরের দুই ওভারে আরও দুই উইকেট তুলে নেন শরিফুল। ১৯তম ওভারে আরেক সেট ব্যাটার ইয়ংকে ফেরান বাঁহাতি এই পেসার।গালিতে মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে ধরা পড়েন ইয়ং। ৪৩ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ২৬ রান।

আরও পড়ুন>>  সিঙ্গাপুরকে হারিয়ে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিল বাংলাদেশ

২১তম ওভারে শরিফুলের শিকার মার্ক চ্যাপম্যান। ২ রান করে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন কিউই ব্যাটার। ২৩তম ওভারে আবার তানজিম সাকিবকে আক্রমণে ফেরান শান্ত। এবার প্রথম বলেই উইকেট। টম ব্লান্ডেল (১৭ বলে ৪) ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ তুলে দেন মিরাজের হাতে। ৭০ রানে ৬ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড।

স্বীকৃত ব্যাটারের মধ্যে ছিলেন কেবল জর্জ ক্লার্কসন। তবে উইকেট ধরে রাখতে চেয়েও পারেননি তিনি। পার্টটাইমার সৌম্য সরকারের বলে ইনসাইডেজ হয়ে বোল্ড হন এই ব্যাটার, ২৩ বলে তিনি করেন ১৬ রান।

আরও পড়ুন: 

ক্লার্কসনকে তুলে নেওয়ার পর কিউইদের লেজটা ছেঁটে দিয়েছেন সৌম্যই। শেষ উইকেটের তিনটিই নেন এই অলরাউন্ডার। মোস্তাফিজুর নেন শেষ উইকেটটি।

শরিফুল ৭ ওভারে ২২ রান দিয়ে নেন ৩টি উইকেট। সমান ওভারে ১৪ রানে ৩ উইকেট তানজিম হাসান সাকিবের। সৌম্য সরকার ৬ ওভারে ১৮ রান খরচায় নেন ৩টি।

 

google-news-channel-newsasia24

শীতকালে সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি খাবেন

লিমা পারভীন: শীতকালে শরীর সুস্থ রাখা বেশ কঠিন কাজ। এ সময় প্রকৃতিগত পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন রোগবালাই যেন লেগেই থাকে । কিছু শীতের খাবার রয়েছে, যেগুলো খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

শীতকালে সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি খাবেন:

১. শীতের সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ঠান্ডা-কাশির মত রোগবালাই দূর করতে শীতের খাবার হিসেবে খাদ্যতালিকায় গমের তৈরি রুটি, ননীবিহীন দুধ, চর্বিহীন প্রোটিন ইত্যাদি রাখা উচিত। পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যায়াম, কম মানসিক চাপ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত রাখতে সহায়তা করে।

orange-health-tips-newsasia24

 

২. কমলা একটি সাইট্রাস জাতীয় ফল। শীতের খাবার হিসেবে কমলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শীতকালে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে শরীরকে রক্ষা করবে।

আরও পড়ুন>>নারীদের সুস্থ থাকার ১১টি কৌশল

৩. শীতের খাবার হিসেবে গাজরও বেশ ভালো। গাজর বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমিয়ে ফুসফুসকে সুরক্ষা দেয়।

৪. ডিমের মধ্যে রয়েছে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন। বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধে ডিম কার্যকর। ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে জিংক, ফসফরাস এবং প্রয়োজনীয় মিনারেল। শীতের খাবার হিসেবে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় তাই ডিম রাখতে পারেন।

আরও পড়ুন>>সবজি দিয়ে ‘ভেজিটেবল প্যানকেক’ তৈরির রেসিপি

৫. শীতকালে আদার চা বেশি করে খাবেন। এতে ঠান্ডা কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

 

৬. মাশরুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। শীতে ঠান্ডা ও ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে মাশরুম খুব উপকারী। তাই শীতের খাবার হিসেবে আপনার খাদ্যতালিকায় অবশ্যই মাশরুম রাখুন!

৭. জ্বর ও ঠান্ডার জাতীয় রোগব্যাধির জন্য রসুন খাওয়া ভালো। রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে কাঁচা রসুন সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

আরও পড়ুন>>জলপাইয়ের সুস্বাদু ঝুরি আচারের রেসিপি

৮. জ্বর ও ঠান্ডা প্রতিরোধে মধু সবচেয়ে নিরাপদ খাবার। শীতের খাবার হিসেবে তো মধুর কোন জুড়িই নেই। মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে।

৯. শীতকাল মানেই হরেক রকম সবজি। শীতের খাবার হিসেবে প্রতিদিন সবুজ পাতার সবজি রাখুন। এতে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ ও ‘কে’ থাকে।

১০. গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। শীতের দিনে দুই থেকে তিন কাপ গ্রিন টি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

google news newsasia24

Follow

ফিলিস্তিন নিয়ে পরামর্শমূলক সম্মেলনে যোগ দেবেন এফ এম মুত্তাকি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:  ইরানে অনিুষ্ঠিত ফিলিস্তিন নিয়ে পরামর্শমূলক সম্মেলনে যোগ দেবেন তালেবানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এফ এম মুত্তাকি।

আজ শুক্রবার (২২শে ডিসেম্বর) তালেবানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ একটি কূটনৈতিক প্রতিনিধিদল ইরানে পৌঁছেছেন।

তালেবানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, আমির খান মুত্তাকি ফিলিস্তিন নিয়ে একটি ‘পরামর্শমূলক ও রাজনৈতিক’ বৈঠকে যোগদান করবেন। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণে এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

তালেবানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা করেছে। তবে তালেবান কর্মকর্তারা ইসরায়েল সম্পর্কে কোন কঠোর বিবৃতি বা বিতর্কিত মন্তব্য করেন নি।

আরও পড়ুন: 

এছাড়াও, ইরানের বিপরীতে, তালেবান শাসনাধীন আফগানিস্তানে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়ে খুবই সীমিত প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে।

ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরান হামাসের প্রধান সমর্থক। ফলে ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে ইরান।

google-news-channel-newsasia24

ফলো করুন

তামাশার নির্বাচনে জনগন ভোট কেন্দ্রে যাবে না: ডাঃ ইরান

মারুফ সরকার,স্টাফ রিপোর্টার : একতরফা নির্বাচন ক্ষমতাশীন আওয়ামী লীগের পুনঃরায় ক্ষমতা দখলে রাখার জন্য মন্তব্য করে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, তামাশার নির্বাচনে জনগনের কোন আগ্রহ নাই। তাই তারা ভোটকেন্দ্রে যাবে না। কারন এই নির্বাচন জনগনের জন্য অভিশাপ আর দখলদার আওয়ামী লীগের জন্য মহোৎসব। তারা ক্ষমতা ৫ বছরের জন্য নবায়ন করে জনগনের সম্পদ লুটপাটের অপচেষ্টায় লিপ্ত।

তিনি বলেন, দেশে নির্বাচনের নামে একতরফা নির্বাচনের আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। তারা আইন শৃংখলাবাহীনি ও সিভিল প্রশাসনকে বিশেষ সুবিধা দিয়ে জনগনের ভোটের অধিকার ও গনতন্ত্রকে জবাই করেছে। জনগনকে জিম্মি করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ম কায়েম করেছে। জনগন আওয়ামী লীগের দুঃশাসন ও দুবৃত্তায়নের কবল থেকে মুক্তি চায়। তাই সকল দেশপ্রেমিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে দেশকে ফ্যাসিবাদী কুশাসন থেকে রক্ষায় রাজপথ দখল করতে হবে।

People-will-not-go-to-the-polls-in-Tamasha-elections-Dr-Iran-newsasia24

 

তিনি আজ শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) বিকাল ৪টায় পল্টন মোড় এলাকায় বাংলাদেশ লেবার পার্টি পক্ষে অসহযোগ আন্দোলনের লিফলেট বিতরন কালে সাংবাদিকদের সাথে বক্তব্য প্রদান কালে একথা বলেন।

আরও পড়ুন: 

কর্মসুচীতে লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান হিন্দুরত্ম রামকৃষ্ণ সাহা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, যুগ্ম-মহাসচিব আবদুর রহমান খোকন, মহিলা সম্পাদিকা নাসিমা নাজনিন সরকার, প্রচার সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া, মহানগর নেতা এনামুল হক, ইমরান হোসেন, ছাত্রমিশনের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক মোঃ রেজোয়ান আহমেদ ও প্রচার সম্পাদক হাফিজুর রহমান সহ নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।

google-news-channel-newsasia24

Follow Now

রাজশাহী থেকে দুটি ট্রেন বন্ধ ঘোষনা

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহীতে নাশকতা এড়াতে উত্তরা এক্সপ্রেসসহ দুটি ট্রেন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে পশ্চিম অঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গত বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে উত্তরা এক্সপ্রেস ও ঈশ্বরদী রহনপুরগামী আরেকটি লোকাল ট্রেন বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছিল। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছিলেন সহকারী চিফ অপারেটিং সুপারিন্টেনডেন্ট মো. আব্দুল আওয়াল।

উক্ত চিঠিতে আরও বলা হয়, হরতাল-অবরোধে নাশকতা এড়ানোর জন্য পার্বতীপুর-রাজশাহী-পার্বতীপুর রুটে চলাচল করা উত্তরা এক্সপ্রেস ও ঈশ্বরদী রহনপুরগামী আরেকটি লোকাল ট্রেন ২২ ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

আরও পড়ুন: 

পশ্চিম অঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার বলেন, আমরা ট্রেন দুটিতে নিরাপত্তা দিতে পারছি না। নিরাপত্তার কারণে ট্রেন দুটি বন্ধ রাখা হয়েছে। নিরাপদ ট্রেন করতে যা যা করার দরকার অমরা মিটিং করে সেটি করছি।

তিনি বলেন, ট্রেনের ইঞ্জিন ও জনবল আন্তঃনগর ট্রেনে ব্যবহার করা হবে। ট্রেনগুলো থেকে তেমন কোনো আয় আসে না। ফলে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শুধু উত্তরা নয় আরও কয়েকটি ট্রেনের ক্ষেত্রে এ ধরনের সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

google-news-channel-newsasia24

Follow Now

রাজবাড়ী-২ আসনে গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হক

রাজবাড়ী প্রতিনিধি : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন রাজবাড়ী-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী হক।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজবাড়ী জেলার কালুখালী ও বালিয়াকান্দি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন তিনি।

Independent-candidate-Noore-Alam-Siddiqui-Haque-is-busy-with-public-relations-in-Rajbari-2-constituency-newsasia24 3

গণসংযোগকালে সাধারণ মানুষের কাছে ভোট প্রার্থণা ও দোয়া চান স্বতন্ত্র প্রার্থী ও কৃষকলীগ নেতা নুরে আলম সিদ্দিকী হক।

গণসংযোগকালে তিনি বলেন, গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আমি নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছি। নামার পর থেকেই আল্লাহর রহমতে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছেন সাড়া দেশে একটি উৎসবমুখর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন তিনি উপহার দিবেন।

Independent-candidate-Noore-Alam-Siddiqui-Haque-is-busy-with-public-relations-in-Rajbari-2-constituency-newsasia24 56

সেটা যদি সত্যিকার অর্থেই বাস্তবায়িত হয় তাহলে আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি এই রাজবাড়ী-২ আসনে পাংশা, বালিয়াকান্দি ও কালুখালীর সর্বস্তরের মানুষজন ঈগল প্রতীকের দিকে চেয়ে আছে। কারণ, আপনারা জানেন পাংশা, বালিয়াকান্দি ও কালুখালীতে দীর্ঘদিন আওয়ামীলীগের সত্যিকারের নেতাকর্মীরা একটি দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে।

আরও পড়ুন: 

আওয়ামীলীগের প্রকৃত নেতা কর্মীরা, ত্যাগী নেতাকর্মীরা এখন ভাল নেই। শুধু আওয়ামীলীগই নয়, অপরাপর অনেকেই আজকে তাদের জীবনমান অনেক ক্ষেত্রেই এখন হুমকির সম্মুখীন। এমন একজন ব্যক্তি এই আসনে আছেন তার কারণে রাজনীতি থেকে বিশেষ করে সিনিয়র নেতারা দূরে চলে গেছেন। রাজনীতিতে তারা আর ফিরতে চান না।

তিনি আরো বলেন, যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলে মানুষ ঈগল প্রতীক মার্কায় উৎসাহ নিয়ে, আনন্দ নিয়ে মিছিল সহকারে এই ঈগল প্রতীকে ভোট দিয়ে আগামী ৭ই জানুয়ারী ঈগল প্রতীকের বিজয় উৎসব করবে। কারণ ঈগল প্রতীক হলো পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দি উপজেলার নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির প্রতীক।

এ সময় অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

google-news-channel-newsasia24

ফলো করুন

জুমআর দিনের ফজিলতপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলো জেনে নিন

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: জুমআর দিন মুসলিমদের জন্য রয়েছে অনেক ফজিলতপূর্ণ আমল।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তির জুমআ মধ্যবর্তী সময়ে গোনাহ হয়ে থাকে তা পরবর্তী জুমআ (পালনে) সে সব মধ্যবর্তী গোনাহসমূহের কাফফারা হয়ে থাকে। যদি কবিরা গোনাহ থেকে বেঁচে থাকে।’ (মুসলিম, তিরিমজি)

dorude-ibrahim-newsasia24উল্লেখিত হাদিসেরর আলোকে বুঝা যায় যে, কোনো ব্যক্তি যদি এক জুমআ থেকে অপর জুমআ আদায় করে তবে ওই ব্যক্তির দ্বারা সংঘটিত ৭ দিনের সব গোনাহ মাফ করে দেয়া হবে।

জুমআর দিনের আমলগুলো নিম্নে দেওয়া হল:

১. জুমআর দিনে ‘সুরা কাহফ’ তেলাওয়াত করা। পবিত্র কুরআনুল কারিমের ১৫তম পারার ১৮নং সুরা এটি। যদি কেউ সম্পূর্ণ সুরাটি তেলাওয়াত করতে না পারে তবে সে যেন অবশ্যই এ সুরার প্রথম এবং শেষ ১০ আয়াত তেলাওয়াত করে।

আরও পড়ুন>>ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-৪ )

২. জুমআর দিনে বেশি বেশি দরূদ পাঠ করা উত্তম ও ফজিলতপূর্ণ। যদি কোনো ব্যক্তি একবার দরূদ পড়ে তবে তার প্রতি ১০টি রহমত নাজিল হয়। বেশি বেশি করে দরুদে ইব্রাহিম পড়তে হবে।

৩.জুমআর দিন দোয়া কবুলের কিছু সময় বা মুহূর্ত রয়েছে; সে সময়গুলোতে বেশি বেশি দোয়া ও ইসতেগফার করা। জুম্মার দিন বেশি বেশি করে ইস্তেগফার পড়লে আল্লাহর রহমত হবে আপনার পরিবারের উপর।

আরও পড়ুন>>মসজিদের ইমাম-খতিবদের সম্মানী তিনগুন বাড়ানোর আশ্বাস

বিশেষ করে, জুমআর দিন ও জুমআর নামাজ আদায় মুসলিম উম্মাহর জন্য অনেক গুরুত্ব ও ফজিলতপূর্ণ দিন। এ দিনের প্রতিটি আমলই গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমআর নামাজ পরিত্যাগ করার ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছেন।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি (ইচ্ছা করে) অলসতাবশত তিনটি জুমআ ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তাআলা তার হৃদয়ে মোহর মেরে দেন।’ (মুসলিম, তিরমিজি, নাসাঈ, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, মুয়াত্তা মালেক)

আরও পড়ুন>>ইসলামের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর… ( পর্ব-৩ )

পরিশেষে… আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জুমআর নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। জুমআর দিনের আমল ও করণীয়গুলো যথাযথ আদায় করার তাওফিক দান করুন। জুমআর দিনে মর্যাদা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে সবাইতে মাফ করে দিন। আমিন।

google news newsasia24

Follow

কোকেন ব্যবহারে বৈধতা দিচ্ছে সুইজারল্যান্ড

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভয়ঙ্কর মাদক কোকেন কেনাবেচা ও ব্যবহারে বৈধতা দিচ্ছে সুইজারল্যান্ডের রাজধানী বার্ন। বিনোদনমূলক ব্যবহারের জন্য সীমিত মাত্রায় কোকেন অনুমোদনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

দেশটিতে ব্যাপক হারে মাদকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ ও সীমিত করতে নিরাপদ বিকল্প হিসেবে নিয়ন্ত্রিতভাবে এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষামূলকভাবে একটি পাইলট প্রকল্পের আওতায় এটি বাস্তবায়ন করা হবে।

suizerland-koken-buy-newsasia24

এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মাদক বৈধ করার প্রস্তাবটি ইতিমধ্যে বার্নের স্থানীয় পার্লামেন্ট থেকে সমর্থন পেয়েছে। তবে এটি বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় আইনে পরিবর্তন আনতে হবে।

আরও পড়ুুুুুুুুুন>>কুয়েত আমির শেখ নাওয়াফের মৃত্যুতে বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক

এই উদ্যোগের পক্ষের লোকেরা যুক্তি দিচ্ছেন, দেশটির মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ব্যর্থ হয়েছে। এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রিতভাবে বৈধকরণের মতো ব্যতিক্রমী উপায় মাদকের বিরুদ্ধে জয় নিশ্চিত করতে পারবে।

রাজধানী বার্নের কাউন্সিলে বাম দলের সদস্য ইভা চেন বলেন, ‘মাদকের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধ ব্যর্থ হয়েছে। এখন আমাদের নতুন ও অভিনব উপায়ে এই সংকট মোকাবিলা করতে হবে। নিয়ন্ত্রিতভাবে অনুমোদন এবং আইনি পন্থা দমনের চেয়ে বেশি কার্যকর হতে পারে।’

আরও পড়ুন>>পানি খেয়েই জীবিত আছেন ৫০ বছর

এমন ব্যতিক্রমী পদক্ষেপটিকে মাদক নীতির বৈশ্বিক পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হিসেবে ভাবা হচ্ছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যগুলোসহ ক্রমবর্ধমান হারে অনেক দেশই গাঁজা বৈধ করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।

এদিকে কোকেনকে বৈধতা দেওয়া উদ্যোগের সমালোচকেরা স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়গুলোকে সামনে আনছেন। তাদের মতে, বৈধতা মাদকের আসক্তি বাড়িয়ে দিতে পারে এবং এর ফলে হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক, বিষণ্নতা ও উদ্বেগসহ গুরুতর স্বাস্থ্য জটিলতা ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

google news newsasia24

Follow

রাজশাহীর গ্রীণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালকের ৬ মাসের কারাদণ্ড

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরে গ্রীণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর পরিচালক রাব্বি ইসলাম কে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

গত মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আবিদা সিফাত এ অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. দিপ সরকার উপস্থিত ছিলেন।

rajsahi-tanor-diagonoshtic-center-abida-shifat-newsasia24

গ্রীণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালককে ২০১০ অনুযায়ী, ‘মেডিক্যাল প্র্যাকটিস এবং বেসরকারি ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরি নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ, ১৯৮২’ লঙ্ঘন এবং বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন, এ দণ্ড দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন:

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বিল্লাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

google news newsasia24

Follow