শিরোনাম

সারাদেশ

সিলেটে বাসচাপায় পুলিশের ডিসি-এডিসিসহ আহত ৬

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের তেমুখী এলাকায় বাসচাপায় সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) উপকমিশনারসহ ছয় পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ভোরে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের তেমুখী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় বাসচালক পালিয়ে গেলেও বাসের সুপারভাইজারকে আটকসহ বাসটি জব্দ করা হয়েছে।

আহতরা হলেন, সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার আজবাহার আলী শেখ, অতিরিক্ত উপকমিশনার সাদেক কাওসার দস্তগীর, এয়ারপোর্ট থানার সহকারী জহুরুল ইসলাম, এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম নুনু মিয়া, এএসআই রেজাউল করিম ও গাড়ি চালক নায়েক হাবিবুর রহমান।

সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার জাকির হোসেন খান বলেন, ভোরে এসএমপির উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখের নেতৃত্বে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনায় সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের তেমুখী এলাকায় চৌকি বসিয়ে গাড়ি তল্লাশি করছিলেন পুলিশের একটি বিশেষ টিম।

এমন সময় সুনামগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা রিয়েল কোচ নামে বাসটি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের চাপা দেয়। এতে ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তাসহ ছয় পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হন।

আরও পড়ুন:

তিনি আরও বলেন, গুরুতর অবস্থায় উপকমিশনার আজবাহার আলী শেখকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাকে ডাক্তাররা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেলেও বাসের সুপারভাইজার ও বাসটি আটক করা হয়েছে। এ সময় পুলিশের একটি ভ্যানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

google-news-channel-newsasia24

Follow

বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুন, রাজবাড়ীর নিখোঁজ ৩ যাত্রীর মরদেহ শনাক্ত

রাজবাড়ী প্রতিনিধি: ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে ঢাকার গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনায় রাজবাড়ীর নিখোঁজ তিন যাত্রীর মরদেহ।

আজ বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিহতদের স্বজন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

চলতি বছরের (৫ জানুয়ারি) শুক্রবার রাতে ঢাকার গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের পর থেকে রাজবাড়ীর দুই নারী ও এক যুবক নিখোঁজ ছিলেন। তারা সবাই রাজবাড়ী থেকে ‘চ’ বগিতে ঢাকায় যাচ্ছিলেন।

ডিএনএ টেস্টসহ অন্যান্য সব প্রক্রিয়া সম্পন্নের পর মরদেহ শনাক্ত হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তাদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানা গেছে।

নিহত যাত্রীরা হলেন, রাজবাড়ী সদর উপজেলার লক্ষ্মীকোলের সাইদুর রহমান বাবুর মেয়ে এলিনা ইয়াসমিন (৪০), খানগঞ্জ বেলগাছির সরকার বাড়ির চিত্তরঞ্জন প্রামাণিকের মেয়ে চন্দ্রিমা চৌধুরী সৌমি (২৪) ও কালুখালীর মৃগী ইউনিয়নের আবদুল হক মন্ডলের ছেলে আবু তালহা (২৪)।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজবাড়ী রেলস্টেশন থেকে ঢাকায় যাওয়ার জন্য বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে ওঠেন এলিনা, রত্না, ইকবাল বাহার ও তাদের সন্তান এবং সৌমি, তালহাসহ বেশ কিছু যাত্রী। কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছানোর আগে রাজধানীর গোপীবাগে বেনাপোল এক্সপ্রেসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।

আগুনে ট্রেনটির চারটি বগি পুড়ে যায়। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থলেই মারা যান ৪ জন এবং এরপর থেকেই নিখোঁজ ছিলেন রাজবাড়ী সদর উপজেলার লক্ষ্মীকোলের এলিনা ইয়াসমিন।

বাবা সাঈদুর রহমান বাবুর কুলখানি শেষে ৬ মাসের শিশুসন্তান, বোন ডেইজি আক্তার রত্না, বোনজামাই ইকবাল বাহার ও তাদের দুই সন্তানসহ বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের ‘চ’ বগিতে ঢাকায় যাচ্ছিলেন তারা। আগুনে এলিনার সঙ্গে থাকা স্বজনদের সবাই দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নেন।

অন্যদিকে একইদিন ওই ট্রেনে ভাই-ভাবির বাসায় বেড়াতে রাজবাড়ী থেকে ঢাকায় যাচ্ছিলেন রাজবাড়ী খানগঞ্জ বেলগাছি সরকার বাড়ির চন্দ্রিমা চৌধুরী ওরফে সৌমি। এ ঘটনার পর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। সৌমি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মাসি বিভাগে পড়ালেখা করতেন।

একই ট্রেনে রাজবাড়ী থেকে আবু তালহা ও আবু তাসলাম দুই ভাই ঢাকায় যাচ্ছিলেন। দুর্ঘটনার পর আবু তাসলাম ট্রেন থেকে নেমে যেতে পারলেও নিখোঁজ হন ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু তালহা। ট্রেনের জানালায় হাত বের করে আকুতি জানিয়ে পুড়ে মারা যাওয়া ছেলেটাই ছিলেন আবু তালহা।

নিহত এলিনার মামাতো ভাই বলেন, ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে তার বোনের মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে এবং আজ ঢাকা মেডিকেল থেকে মরদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করবে।

আরও পড়ুুুুন :

রাজবাড়ী সদরের খানগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শরিফুর রহমান সোহান নিখোঁজ সৌমি ও কালুখালী মৃগী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ মতিন আবু তালহার মরদেহ হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

৫ জানুয়ারি যশোর থেকে ছেড়ে আসা বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনটি সন্ধ্যা ৬টা ৩৩ মিনিটে রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ট্রেনটিতে রাজবাড়ী থেকে ৬৫ জনের মতো যাত্রী উঠেছিলেন।

google-news-channel-newsasia24

Follow

কুড়িগ্রামে এনজিও কর্মীর মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক: কুড়িগ্রাম পৌর শহরের খলিলগঞ্জ বাজারে এক নারী এনজিও কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শোবার ঘর থেকে গলায় দড়ি পেঁচানো অবস্থায় শেফালী বেগমের (৩২) মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

তার বাড়ী জেলার উলিপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের পাঁচপীর মন্ডলপাড়া গ্রামে। তিনি খলিলগঞ্জ বাজারের পাশে স্বামীসহ ভাড়া থাকতেন।

শেফালী বেগম শহরের ত্রিমোহণী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে ‘দারিদ্র বিমোচন জনকল্যাণ প্রকল্পে’ থানা অডিটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার স্বামী রঞ্জু সরকার একই অফিসে প্রকল্প পরিচলেকের দায়িত্ব পালন করছেন। ঘটনার পর থেকে তিনি গা ঢাকা দিয়েছেন। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা সেটি নিয়ে রহস্য দেখা দিয়েছে।

নিহতের সহকর্মী সাথী বলেন, আমি অসুস্থতা জনিত কারণে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলাম। দুপুর ১১টা ৫৬ মিনিটে শেফালী আপার সঙ্গে আমার মোবাইলে কথা হয়।

দুপুর আড়াইটার দিকে তার স্বামী প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক রঞ্জু সরকার আমাকে দেখতে হাসপাতালে আসেন। তিনি আমাকে বাড়িতে গিয়ে থাকতে বলার পর তার সাথে আমার আর কোন যোগাযোগ হচ্ছে না।

তিনি আরও বলেন, আমি সন্ধ্যায় শেফালী আপার বাড়ী এসে দেখি ঘরের দরজা বন্ধ। পরে বাড়ীর লোকজন পুলিশে খবর দিলে তারা দরজা খুলে তাকে আধ-বসা অবস্থায় গলায় ও জানালার গ্রিলের সঙ্গে দড়ি পেঁচানো অবস্থায় দেখতে পান।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। দুপুরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল। স্বামী বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর আর আসেনি। আমরা ফোন করলে প্রথমে রিসিভ করে আসতে চাইলেও এখন ফোন বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন:

বাড়ীর মালিক কাজলের ছোট ভাই বাদল জানান, এই পরিবারটি গত ১৫ ডিসেম্বর বাড়ী ভাড়া নেয়। তারা দুজনে এনজিওতে চাকরি করেন। তাদের ৭ বছরের একটি ছেলে সন্তান নানা বাড়ীতে থাকে।

এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান জানান, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। মরদেহের সুরৎহাল শেষে থানায় নেওয়া হবে। ময়নাতদন্তের পর তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

google-news-channel-newsasia24

Follow

ময়মনসিংহে ১৩ বিয়ের পর গ্রেপ্তার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহে নৌবাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে ১৩ তরুণীকে বিয়ে করার অভিযোগে মহিদুল ইসলাম (২৭) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

গতকাল শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকা থেকে সহযোগী কুদ্দুস আলীসহ (৩৫) তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে আজ শনিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান পুলিশ সুপার মাসুম আহমেদ ভূঞা।

গ্রেপ্তার মহিদুল মানিকগঞ্জের দৌলতপুর থানার বাসিন্দা এবং কুদ্দুস আলী ময়মনসিংহের তারাকান্দার নগুয়া গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ সুপার জানান, মহিদুল নৌবাহিনীতে এমএলএস পদে দুই বছর চাকরির পর বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত হন। এরপর থেকে তিনি নৌবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে মানিকগঞ্জে তিনটি, টাঙ্গাইলে তিনটি, কিশোরগঞ্জে এক ও ময়মনসিংহে ছয়টি বিয়ে করেন।

আরও পড়ুন:

এক প্রতিবন্ধী নারীকে বিয়ে করে সরকারি ভাতার টাকা আত্মসাৎ করেন। মানুষের সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে একের পর এক বিয়ে করে ৫০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন সে। মহিদুলের গ্রেপ্তারের খবরে তার ছয় স্ত্রী উপস্থিত হয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই টাকা উদ্ধার ও মহিদুলের কঠিন বিচার দাবি করেছেন।

google-news-channel-newsasia24

Follow

রাজশাহীর কিশোর গ্যাং

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহী মহানগরীতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। হত্যা, সন্ত্রাসী হামলা, চাঁদাবাজি, চুরি-ছিনতাই, মাদক সেবন ও বিক্রিসহ নানা অপরাধে জড়াচ্ছে তারা। স্কুল-কলেজগামী মেয়েদের রাস্তাঘাটে উত্ত্যক্ত করছে। এতে অতিষ্ঠ নগরবাসী।

পুলিশ সূত্র জানায়, নগরীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন রাসিকের কতিপয় কাউন্সিলর। ২ বছর আগে মহানগরীতে ৫ শতাধিক কিশোর গ্যাং সদস্যের একটি ডাটাবেজ তৈরি করেছিল রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিট। কিন্তু নিয়মিত নজরদারির অভাবে এলাকাভিত্তিক কিশোর গ্যাং সদস্যের সংখ্যা আরও বাড়ছে।

এ বিষয়ে আরএমপি কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার বলেন, কিশোর গ্যাং সদস্যদের নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে পুলিশ। আগে নগরীতে পাঁচ শতাধিক কিশোর গ্যাং সদস্য ছিল। এই সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। নতুন কোনো গ্রুপ তৈরি হচ্ছে কিনা পুলিশ সেদিকে নজর রাখছে।

পুলিশ বলছে, কিশোর গ্যাং সদস্যদের অনেকেই এসেছে সচ্ছল পরিবার থেকে। তাদের সঙ্গে জোট বাঁধছে নগরীর বস্তির কিশোর যুবকরা। এদের অনেকেরই দামি মোটরসাইকেল রয়েছে।

আরও পড়ুন>>ব্যাংক কর্মকর্তা সেজে লাখ টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২

সন্ধ্যা নামলেই তারা তিনজন করে মোটরসাইকেলে উঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নগরীতে । পথে কোনো পথচারী বা অটোরিকশা যাত্রীর ব্যাগ দেখলেই তারা টান দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। গত এক মাসে এমন ২৬টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।

সম্প্রতি নগরীর শাহ মখদুম থানার গাংপাড়ায় প্রতিপক্ষের আরাফাত হোসেন নামে এক কিশোরকে মারধরের পর অস্ত্র উঁচিয়ে নৃত্য করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, বাদ্যের তালে তালে চাইনিজ কুড়াল, ধারাল ছুরি, রাম-দা ও অন্য দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা নৃত্য করছে।

পরে পুলিশ তাদের সাতজনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতার এসব কিশোর গ্যাং সদস্য রাসিকের একজন ওয়ার্ড কাউন্সিলরের ছত্রছায়ায় এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছিল বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

আরও পড়ুন>>পাকিস্তানে সরকার গঠন নিয়ে ধোঁয়াশা

জানা গেছে, বিভিন্ন ওয়ার্ড ও পাড়া-মহল্লায় নানা নামে গড়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। এর মধ্যে রয়েছে, ‘টেন স্টার বয়’, ‘রাইজিং বয়’, ‘অদম্য বালক’। এসব কিশোর গ্যাং সদস্যের অনেকে সারা দিন ঘুমায়, রাত হলেই নানা অপরাধে জড়ায়।

২৯ অক্টোবর রাতে রাজশাহী রেলস্টেশন এলাকায় সশস্ত্র ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন বাগমারার দুই কলেজ ছাত্র কৌশিক ও অভিজিৎ। ধারাল অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে উভয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। কৌশিকের বুকে ৫০টি এবং অভিজিতের বুকে ৩০টি সেলাই দিতে হয়েছে।

আরও পড়ুন>>রাজশাহী রেল স্টেশনে যুবকের ঘুসিতে আনসার সদস্য নিহত

১৭ সেপ্টেম্বর ভোরে নগরীর রাজারহাতা এলাকায় সশস্ত্র ছিনতাইকারীর আঘাতে রাজশাহী কলেজের পরিসংখ্যান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র নিশাদ আকরাম গুরুতর আহত হন। ১৬ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ৩ অক্টোবর তিনি মারা যান।

গত বছরের ৭ এপ্রিল ছিনতাই করে পালানোর সময় অনিক (১৯) নামে এক কিশোর গ্যাং সদস্য নগরীর ডাবতলায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এ সময় তার আরেক সহযোগী মারুফ হোসেন (১৮) মারাত্মক আহত হয়।

google-news-channel-newsasia24

Follow

ব্যাংক কর্মকর্তা সেজে লাখ টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২

নিজস্ব প্রতিনিধি: ব্যাংকের কর্মকর্তা সেজে মাস্টার ও ভিসা কার্ড ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে লাখ টাকা আত্মসাৎ করে একটি প্রতারক চক্রের সদস্যরা।

ব্যাংকের কর্মকর্তা সেজে মাস্টার ও ভিসা কার্ড ব্যবহারকারীদের কাছে ফোন দেন একটি প্রতারক চক্রের সদস্যরা। এরপর তথ্য হালনাগাদ, কার্ডের পিন নম্বর ও মেইল আপডেট না করার কারণে কার্ডের সেবা বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানানো হয় ওই গ্রাহককে। এতে কোনো কোনো গ্রাহক আতঙ্কিত হয়ে প্রতারকদের কথামতো কাজ করতে থাকেন।

আর এই সুযোগে ১৬ ডিজিটের কার্ডের নম্বর, কার্ডের মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, কার্ডের বিপরীত পাশে উল্লিখিত ৩ ডিজিটের (সিকিউরিটি পিন নম্বর) সিভিভি নম্বর সংরক্ষণ করেন চক্রের সদস্যরা। পরে গ্রাহকের কাছে কথিত ওটিপি কোড পাঠান তারা।

এরপর কৌশলে আসল ওটিপি কোড সংগ্রহ করে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ‘অ্যাড মানি’ করে টাকা হাতিয়ে নেন চক্রের সদস্যরা। এভাবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তারা। এমনই একটি প্রতারণা চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সাইবার ক্রাইম ইউনিট। গ্রেপ্তাররা হলেন মো. রবিউল মিয়া ও নজরুল ইসলাম।

দিনাজপুর থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় পাঁচটি মোবাইল ফোন এবং ১০টি সিম জব্দ করা হয়। এসব সিমের অধিকাংশই মিথ্য পরিচয়ে নিবন্ধিত। গতকাল শুক্রবার সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

সিআইডি জানায়, ভিসা ও মাস্টার কার্ড ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছিল প্রতারক চক্র। এ ধরনের কয়েকটি ঘটনায় ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা হয়।

আরও পড়ুন:

সেই মামলার ছায়া তদন্ত শুরু করে সিআইডির সাইবার ইন্টেলিজেন্স টিম। এরপর চক্রের সদস্যদের শনাক্ত করা হয়। পরে দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় দুজনকে। তাদের স্থায়ী ঠিকানা ফরিদপুরের ভাঙ্গায়।

দুজন সম্পর্কে আত্মীয়। পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতেই তারা দিনাজপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে প্রতারণার কাজ করে আসছিল। সিআইডির তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চক্রের এক সদস্য বিভিন্ন কার্ডধারীর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে।

এরপর এসব নম্বর অন্য আরেক সহযোগীর কাছে পাঠায়। এরপর তারা বিভিন্ন ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের কর্মকর্তা সেজে কার্ড ব্যবহারকারীদের নম্বরে কল করে।

google-news-channel-newsasia24

Follow

রাজশাহী রেল স্টেশনে যুবকের ঘুসিতে আনসার সদস্য নিহত

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহী রেল স্টেশনে যাত্রীর ঘুসিতে মাইনুল ইসলাম (৪৫) নামের এক আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মইনুল গোদাগাড়ী উপজেলার মাঙ্গনপুর গ্রামের জয়েন উদ্দিনের ছেলে।

রাজশাহী রেল স্টেশন ম্যানেজার আব্দুল করিম বলেন, রাতে স্টেশনে কয়েকজন যুবক ঘোরাঘুরি করছিলেন। ওই সময় আনসার সদস্য নিষেধ করলে তারা বাগবিতণ্ডায় জড়ায়।

এক পর্যায়ে আনসার সদস্য মাইনুলকে ঘুসি মারলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি জানান, এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। সন্দেহজনক একজনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানার ওসি গোপাল কুমারকে ফোন করে পাওয়া যায়নি।

স্টেশনে আনসারের প্লাটুন কমান্ডার দেলোয়ার হোসেনের জানান, স্টেশনে ঘোরাঘুরি করতে থাকা যুবকদের বাঁধা দিলে একজন মইনুলকে ঘুসি মারেন। তার নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত পড়তে শুরু করে। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।

আরও পড়ুন:

পশ্চিম অঞ্চল রেলওয়ের মহা-ব্যবস্থাপক অসিম কুমার তালুকদার বলেন, আমাদের এক আনসার সদস্য মারা গেছেন। স্টেশনে তাকে কেউ ঘুসি মেরে ফেলে দিয়েছে। পুলিশ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে।

google-news-channel-newsasia24

Follow

ফেসবুকে প্রেম, কোটি টাকা হারালেন নারী

নিজস্ব প্রতিনিধি: ফেসবুকে পরিচয়ের পর এক পর্যায়ে বেনজীর হোসেন (৪০) নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এক নারীর। অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজেকে পরিচয় দেন একজন বৈমানিক ও যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী হিসেবে।

আসলে তিনি বাংলাদেশের নড়াইল জেলার বাসিন্দা। প্রেমের সম্পর্কের জেরে ওই নারীর কাছ থেকে তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন ১ কোটি ৯ লাখ টাকা।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী মামলা দায়ের করেছেন। মামলা তদন্ত করে নড়াইল থেকে অভিযুক্ত বেনজীরকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সদস্যরা।

গত বছরের নভেম্বরে ভুক্তভোগী নারী রাজধানীর ওয়ারী থানায় মামলা করার কিছুদিনের মধ্যে বেনজীরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

সিটিটিসি এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিয়ে করার ফাঁদে ফেলে বেনজীর ভুক্তভোগী নারীর কাছ থেকে ১ কোটি ৯ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

আরও পড়ুুুুুুুুুুুুন>>সুবর্ণচরে চুরি করতে গিয়ে মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণ

জানা গেছে, গত বছর মে মাসে ভুক্তভোগী নারী ফেসবুকে শহীদ হাসান নামের একজনের কাছ থেকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পান। ফেসবুকে বন্ধু হওয়ার পর শহীদ হাসানের সঙ্গে মেসেঞ্জারে কথা চলতে থাকে তার।

মূলত শহীদ হাসান নামক ব্যক্তিই বেনজীর হোসেন। তিনি নিজেকে একজন পাইলট পরিচয় দেন। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক বলে জানান। বাস করেন নিউইয়র্ক শহরে।

কথার এক পর্যায়ে নানা আবেগপ্রবণ কথাবার্তায় নারীকে ফাঁদে ফেলেন। তখন তার সঙ্গে মেসেঞ্জারে নিয়মিত কথা হয় ওই নারীর। একপর্যায়ে প্রতারক তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এবং বিয়ে করে তিনি তাকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাবেন বলে আশ্বাস দেন।

আরও পড়ুন>>রাজশাহীতে আহত বন্ধুকে দেখতে গিয়ে বন্ধুই খুন

এরপর তাকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যেতে পাসপোর্ট করানোর জন্য ওই নারীর কাছ থেকে একের পর এক টাকা নিতে থাকেন প্রতারক বেনজীর।

এদিকে ব্যাংকঋণ ও ধারের টাকা পরিশোধের চাপ সামলাতে না পেরে বাধ্য হয়ে ওই নারী আসামির সঙ্গে আপস করেছেন।

এ বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমি একটি ব্যাংকে চাকরি করতাম। কিন্তু প্রতারকের খপ্পরে পড়ে চাকরি হারিয়েছি। কোটি টাকা হারানোর পর আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি।

টাকা শোধ করতে পারছিলাম না। বাধ্য হয়ে আমি ৬০ লাখ টাকায় আসামির সঙ্গে আপস করেছি। আমি সেই টাকা বুঝে পেয়েছি।

আরও পড়ুুুন>>একসঙ্গে আত্মহত্যা করতে গিয়ে প্রতারনা করলেন প্রেমিকা, প্রেমিকের মৃত্যু

সিটিটিসির সাইবার টেররিজম ইনভেস্টিগেশন বিভাগের উপপরিদর্শক মো. সুমন জানান, ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে আসামির আপস হওয়ার বিষয়ে তিনি জানেন না।

তদন্তে ওই নারীর কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তথ্যের সত্যতা পেয়েছেন।

google-news-channel-newsasia24

Follow

সুবর্ণচরে চুরি করতে গিয়ে মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণ

নিজস্ব প্রতিনিধি: নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ঘরের সিঁধ কেটে চুরি করতে গিয়ে মা-মেয়েকে ধর্ষণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনজনের চোর দলের দুজন গৃহবধূকে (৩০) ও অপরজন তার কিশোরী মেয়েকে (১১) ধর্ষণ করে।

চোররা যাওয়ার সময় গহনা এবং নগদ ১৭ হাজার টাকা নিয়ে যায়।

সোমবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার চর ওয়াপদা ইউনিয়নের চর কাজী মোখলেস গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূ তিন সন্তানের জননী ও কিশোরী স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার পরিবারটি কয়েক মাস আগে হাতিয়া থেকে এসে ওই গ্রামে নতুন বসতি স্থাপন করে। ওই গৃহবধূর স্বামী পেশায় দিনমজুর। তিনি কাজের জন্য বিভিন্ন এলাকায় গেলে ২/৩ দিন পর বাড়িতে ফেরেন।

গত দুদিন আগে তিনি কাজের সন্ধানে আবারও বাইরে যান। এসময় গৃহবধূ বাড়িতে তার তিন সন্তান নিয়ে অবস্থান করছিলেন।

সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে বসতঘরের সিঁধ কেটে প্রথমে এক চোর ভেতরে প্রবেশ করে ঘরের দরজা খুলে দিলে বাকি দুই চোর ঘরে প্রবেশ করে।

আরও পড়ুুন>>রাজশাহীতে আহত বন্ধুকে দেখতে গিয়ে বন্ধুই খুন

এদের মধ্যে দুজন ওই গৃহবধূকে এবং অপরজন কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণ করে। চোরের দল যাওয়ার সময় গৃহবধূর হাত-পা ও মুখ বেঁধে মা-মেয়ের নাকফুল ও কানের দুল এবং নগদ ১৭ হাজার টাকা নিয়ে যায়।

শিশুদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন গৃহবধূর বাঁধন খুলে দেয় ও থানায় খবর দেয়।

চর জব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। গৃহবধূ ও তার মেয়েকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।

আরও পড়ুন>>গাজীপুর মোজা কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

জেলা পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান শুরু হয়েছে। আশা করি দ্রুতই বিস্তারিত জানতে পারব।

এর আগে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাতে নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল। আলোচিত ওই ঘটনার মামলায় গতকাল ১০ জনের ফাঁসি রায় দেন আদালত।

আরও পড়ুন>>ময়মনসিংহে অটোরিকশা-পিকআপের সংঘর্ষ: নিহত ২

একই সঙ্গে ছয় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

google-news-channel-newsasia24

Follow

খোকসা-ওসমানপুর সংযোগ সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন (ভিডিও)

নাজমুল হাসান, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: কুষ্টিয়ার খোকসা-ওসমানপুর সংযোগ সেতুর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ সোমবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধান বিচারপতি হাছান ফয়েজ সিদ্দিকী।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ, জেলা প্রশাসক এহতেশাম রেজা,জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান,জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদ হোসেন জাফর,কুমারখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান খানসহ আওয়ামী লীগ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

https://youtu.be/qMJt7OzGof8

আরও পড়ুন: 

 

গড়াই নদীর উপর নির্মিত ২ লেনের ৯৫০ মিটার দৈর্ঘ্যর পিসি গার্ডার সেতুর নির্মাণ ব্যায় ধরা হয়েছে ২৭৭ কোটি টাকা। সেতুর নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হলে ঝিনাইদহ ও মাগুরার সাথে খোকসার যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রভূত উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যবসা বানিজ্য সফলতা আসবে বলে জানা গেছে।

google-news-channel-newsasia24