শিরোনাম

লাইফ স্টাইল

দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জাদুকরি ৭ উপায়

লিমা পারভীন: দাঁতের ব্যথার সমস্যার কোনো বয়স নেই। পাঁচ বছরের শিশু থেকে শুরু করে ৬০ বছরের বৃদ্ধেরও এ ব্যথা হতে পারে। হঠাৎ যদি দাঁতে ব্যথা শুরু হয়ে যায়, দিশেহারা হয়ে আমরা ওষুধের খোঁজ করি। কিন্তু কিছু উপায় জানা থাকলে কিছু সময়ের মধ্যে এ ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

চলুন জেনে নিই সেইসব জাদুকরি উপায়:

১. এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ লবণ মিশিয়ে মুখে নিয়ে ১ মিনিট রাখুন। এভাবে দিনে ৪ থেকে ৫ বার কুলি করলে করুন ব্যথাও কমে যায়।

7-Magical-Ways-to-Get-Rid-of-Toothache-newsasia24

২. দুটি লবঙ্গ থেঁতো করে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। অথবা দুটি লবঙ্গ থেঁতো করে ব্যথার স্থানে জিভ দিয়ে চেপে রাখুন।

৩. রসুন ঘরোয়া অ্যান্টিবায়োটিক। রসুন দাঁতে তৈরি হওয়া ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে ও ব্যথা উপশমেও সহায়ক। রসুনের কয়েকটি কোয়া নিয়ে থেঁতলে সামান্য লবণ মিশিয়ে ব্যথার জায়গায় লাগান। রসুন চিবিয়েও খেতে পারেন। যন্ত্রণা কম না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন লাগাতে হবে।

৪. এক টুকরা কাঁচা পেঁয়াজ চিবিয়ে দাঁতের ওপর চেপে রাখলে আরাম পাওয়া যাবে।

৫. পেয়ারা পাতা দাঁত ব্যথায় দারুণ উপকারী। দুটি পেয়ারা পাতা চিবিয়ে দাঁতে চেপে রাখুন। আরাম পাবেন।

আরও পড়ুুুুুুুুন:

৬. দূর্বা ঘাসের রস দাঁতের ব্যথা কমাতে পারে। এটা দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সহায়তা করে।

৭. অ্যালোভেরায় থাকে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা দাঁতের জীবাণুকে নষ্ট করে দেয়। অ্যালোভেরা জেল নিয়ে ব্যথার জায়গায় লাগাতে পারেন।

google-news-channel-newsasia24

Follow

শীতকালে সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি খাবেন

লিমা পারভীন: শীতকালে শরীর সুস্থ রাখা বেশ কঠিন কাজ। এ সময় প্রকৃতিগত পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন রোগবালাই যেন লেগেই থাকে । কিছু শীতের খাবার রয়েছে, যেগুলো খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

শীতকালে সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি খাবেন:

১. শীতের সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ঠান্ডা-কাশির মত রোগবালাই দূর করতে শীতের খাবার হিসেবে খাদ্যতালিকায় গমের তৈরি রুটি, ননীবিহীন দুধ, চর্বিহীন প্রোটিন ইত্যাদি রাখা উচিত। পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যায়াম, কম মানসিক চাপ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত রাখতে সহায়তা করে।

orange-health-tips-newsasia24

 

২. কমলা একটি সাইট্রাস জাতীয় ফল। শীতের খাবার হিসেবে কমলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শীতকালে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে শরীরকে রক্ষা করবে।

আরও পড়ুন>>নারীদের সুস্থ থাকার ১১টি কৌশল

৩. শীতের খাবার হিসেবে গাজরও বেশ ভালো। গাজর বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমিয়ে ফুসফুসকে সুরক্ষা দেয়।

৪. ডিমের মধ্যে রয়েছে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন। বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধে ডিম কার্যকর। ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে জিংক, ফসফরাস এবং প্রয়োজনীয় মিনারেল। শীতের খাবার হিসেবে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় তাই ডিম রাখতে পারেন।

আরও পড়ুন>>সবজি দিয়ে ‘ভেজিটেবল প্যানকেক’ তৈরির রেসিপি

৫. শীতকালে আদার চা বেশি করে খাবেন। এতে ঠান্ডা কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

 

৬. মাশরুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। শীতে ঠান্ডা ও ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে মাশরুম খুব উপকারী। তাই শীতের খাবার হিসেবে আপনার খাদ্যতালিকায় অবশ্যই মাশরুম রাখুন!

৭. জ্বর ও ঠান্ডার জাতীয় রোগব্যাধির জন্য রসুন খাওয়া ভালো। রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে কাঁচা রসুন সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

আরও পড়ুন>>জলপাইয়ের সুস্বাদু ঝুরি আচারের রেসিপি

৮. জ্বর ও ঠান্ডা প্রতিরোধে মধু সবচেয়ে নিরাপদ খাবার। শীতের খাবার হিসেবে তো মধুর কোন জুড়িই নেই। মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে।

৯. শীতকাল মানেই হরেক রকম সবজি। শীতের খাবার হিসেবে প্রতিদিন সবুজ পাতার সবজি রাখুন। এতে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ ও ‘কে’ থাকে।

১০. গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। শীতের দিনে দুই থেকে তিন কাপ গ্রিন টি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

google news newsasia24

Follow

নারীদের সুস্থ থাকার ১১টি কৌশল

লিমা পারভীন: যে সকল নারীরা কর্মজীবী,তাদের নিজের সঙ্গে নিজের পরিবার কেও সামলাতে হয়। এতো ব্যস্ততায় মাঝে নিজের দিকে তাকানোর সময় আসলে নারীরা খুব একটা পান না।

তবে নিজে শারীরিক ও মানসিকভাবে ফিট না থাকলে কোনো কাজই দীর্ঘদিন করা যায় না। আর নিজেকে ফিট রাখতে প্রয়োজন সচেতনতা। তাই পরিবারের সদস্যদের প্রতি যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি নিজেরও যত্ন নিতে হবে।

healthy-women2-newsasia24

 

আসুন জেনে নেই নারীদের সুস্থ থাকার কৌশল,

১. ঘরে-বাইরে কর্মব্যস্ত জীবনের পরে শরীর ও মনের ওপরে যে চাপ পড়ে তা কাটানোর জন্য নিয়মিত ঘুম খুবই প্রয়োজন।

২. বেশিরভাগ সময়েই কর্মজীবী নারীরা সময়ের অভাবে নিজেদের খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে পারেন না যা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়ার কারণে অনেক নারীই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন।

আরও পড়ুুন>> সবজি দিয়ে ‘ভেজিটেবল প্যানকেক’ তৈরির রেসিপি

৩. সুস্থ জীবন-যাপনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পুষ্টি উপাদান। নারীদের বিভিন্ন বয়সে পুষ্টি চাহিদা বিভিন্ন রকম হয়। তাই প্রতিটি কর্মজীবী নারীকে প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করতে হবে। সঠিক পুষ্টি উপাদান গুলো বিভিন্ন রোগকে দূরে ঠেলে দেয় তেমনি সুন্দর চুল, ত্বক ও স্বাস্থ্য উপহার দেয়।

৪. সারাদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে । পানির মাধ্যমেই অক্সিজেন ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সম্পূর্ণ শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং দূষিত বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

আরও পড়ুন>>জলপাইয়ের সুস্বাদু ঝুরি আচারের রেসিপি

৫. সারাদিনে অতিরিক্ত ক্যাফেইন যুক্ত খাবার যেমন চা, কফি, চকোলেট খাওয়া উচিত নয়।

৬. সকালের নাশতা কখনও বাদ দেওয়া যাবে না। সকালের নাশতা খুব বেশি ভারি হবে না, এতে হজমের জন্য শরীরে প্রচুর শক্তির অপচয় হয়। সকালের নাশতায় যেকোনো একটি ফল খাওয়া যেতে পারে। ফল হজমশক্তি বাড়িয়ে মস্তিষ্কে গ্লুকোজ সরবরাহ করে যা সারাদিন মানুষকে কর্মক্ষম রাখে।

৭. খাবারের তালিকায় শর্করা জাতীয় খাবার যেমন ভাত, রুটির পরিমাণ কম রেখে শাকসবজি ও সালাদের পরিমাণ বেশি রাখতে হবে।

আরও পড়ুন>>কম বয়সে পাকা চুল থেকে মুক্তির ১৫ টি ঘরোয়া টিপস

৮. প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় আমিষ জাতীয় খাবার থাকতে হবে। আমিষের সবচেয়ে ভালো উৎস হচ্ছে ডাল, ডিম, মাছ, মাংস ও বাদাম। যারা নিরামিষভোজী তারা আমিষের ঘাটতি পূরণের জন্য কয়েক প্রকারের ডাল একসঙ্গে মিশিয়ে রান্না করে খেতে পারেন।

৯. প্রতিদিন আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। আঁশযুক্ত খাবার রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণ করে, হৃদরোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। আঁশযুক্ত খাবার হচ্ছে তাজা ফলমূল, শাকসবজি, লাল চাল ও লাল আটা।

আরও পড়ুন>>৮টি উপায়ে চিন্তা মুক্ত থাকুন

১০. ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবারের খুব ভালো উৎস হলো দুধ, শাকসবজি ইত্যাদি।

১১. রাতের খাবার হবে খুব হালকা। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার কমপক্ষে দুই ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করতে হবে। এর সঙ্গে সারাদিনে মাত্র ৩০ মিনিট যেকোনো হালকা ব্যায়াম বা হাঁটাচলা করার অভ্যাস করতে পারলেই নারী থাকবে ফিট আর সুস্থ।

google news newsasia24

Follow

 সবজি দিয়ে ‘ভেজিটেবল প্যানকেক’ তৈরির রেসিপি

লিমা পারভীন: শীত এলেই সবজি হয়ে ওঠে সবার প্রিয় খাবার। তাই সবজি দিয়ে তৈরি করুন সুস্বাদু ও মজাদার ভেজিটেবল প্যানকেক।

ভেজিটেবল প্যানকেক তৈরির উপকরণ গুলো নিম্নে দেওয়া হলো:

১. একটি গাজর কুচি, ২. পালংশাক কুচি, ৩. বেবি কর্ন ১/২ কাপ, ৩. ক্যাপসিকাম ১/২ কাপ, ৪. ক্রিম বা দুধ, ৫. গোলমরিচ গুঁড়া, ৬. ১ কাপ ময়দা, ৭. ৬টি ডিম ও পানি।

vegitable-pencake2-newsasia24

কীভাবে তৈরি করবেন:

প্রথমে সবজি গুলো হালকা সিদ্ধ করে নিন। অল্প কিছু ময়দা, গোলমরিচ গুঁড়া এবং ডিম ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার ক্রিম বা দুধ মিশিয়ে নিন। তারপর সামান্য পানি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এমনভাবে মেশাবেন যাতে ফেনা উঠে যায়। মেশানোর সঙ্গে সঙ্গে সব সবজি দিয়ে দিন। তারপর বাকি ময়দা মিশিয়ে নিন।

ময়দা, সবজি, ডিম ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি যেন বেশি পাতলা বা ঘন না হয়ে যায়। এবার চুলায় প্যান গরম হয়ে এলে এতে মাখন বা তেল দিয়ে দিন। সবজির মিশ্রণটি গোল করে প্যানে দিন। অল্প আঁচে কেকটি রান্না করুন।

এক পিঠ হয়ে গেলে অন্য পিঠ উল্টিয়ে দিন। বাদামি রং হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন এবং পরিবেশন করুন মজাদার ভেজিটেবল প্যানকেক।

আরও পড়ুন:

google news newsasia24

Follow

ডিবিতে একসাথে দুপুরের খাবার খেলেন অপু বিশ্বাস-তাপস

বিনোদন ডেস্ক: জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস ও গানবাংলা টিভির সিইও কৌশিক হোসেন তাপস ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে দুপুরের খাবার খেয়েছেন। কিছু বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ছিল। ডিবি কার্যালয়ে সেসব বিষয় সমঝোতার পর সেখানে দুপুরের খাবার খান তারা।

opu-taposh-face-to-face-newsasaia24

আজ মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে ভাত খেয়েছেন তারা। খাবারের মেন্যুতে ছিল ভাত, মাংস, মাছ, ডাল, লাল শাক, সবজি ও ভর্তা।

আরও পড়ুন>>অপু বিশ্বাস ও তাপস মুখোমুখি

জানা গেছে, তাপসের অভিযোগে ডিবি কার্যালয়ে ডাকা হয় অপু বিশ্বাসকে। অভিযোগে তাপস বলেছেন, ভিডিও বার্তা ও কল রেকর্ড ফাঁসের মাধ্যমে অপু তার ব্যক্তিগত জীবন ও সুনাম ক্ষুণ্ণ করেছেন।

অন্যদিকে, ডিবি থেকে বেরিয়ে নিজের ভুল স্বীকার করলেন অপু বিশ্বাস। তিনি বলেন, ভাইয়া-ভাবির (তাপস ও মুন্নী) সঙ্গে দেখা হওয়ায় আমি অনেক খুশি। তবে এখানে দেখা হবে আশা করিনি। তারপরও খুব খুশি লাগছে। আমার ভাই-বোন সুখী আছেন এটি ভেবে।

আরও পড়ুন>>বুবলীকে ‘মহিলা’ ও ‘পচা আলু’ বললেন : অপু বিশ্বাস

ভাইয়ের কথার মাঝে যে বিষয়টি তুললেন। আমার পারিবারিক প্রসঙ্গ যা আপনারা সবাই জানেন। তারপরও আমি বলব- চলচ্চিত্রের স্বার্থে পারিবারিক বিষয়গুলো বারবার আনা উচিত না। আমার মনে হয় দায়িত্বের জায়গা থেকে প্রত্যেক মানুষের এটা মানা উচিত। কারণ আমরা যতদিন নায়ক-নায়িকা হিসেবে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখব, ততদিন আপনারা সবাইকে জানাতে পারবেন।

google news newsasia24

Follow

জলপাইয়ের সুস্বাদু ঝুরি আচারের রেসিপি

লিমা পারভীন: জলপাই দিয়ে তৈরি করা যায় সুস্বাদু সব আচার। তার মধ্যে অন্যতম হলো জলপাইয়ের ঝুরি আচার। কোনরকম রান্নার ঝামেলা ছাড়াই সুস্বাদু জলপাইয়ের ঝুরি আচার তৈরি করুন।

jolpai-jhuri-acar-newsasia24

আসুন জেনে নেওয়া যাক কি কি উপকরন লাগবে জলপাইয়ের ঝুরি আচার তৈরি করতে,

১. জলপাই- আধা কেজি, ২. চিনি- ৩ টেবিল চামচ, ৩. সিরকা- ১ কাপ, ৪. সরিষার তেল- ১ কাপ, ৫. লবণ- ১ চা চামচ, ৬. সোডিয়াম বেনজয়েট- সিকি চামচ, ৭. সরিষা গুঁড়া- ১ চামচ, ৮. মরিচ কুচি- ১ টেবিল চামচ, ৯. আদা কুচি- ১ টেবিল চামচ, ১০. রসুন কুচি- ১ টেবিল চামচ।

যেভাবে তৈরি করবেন:

জলপাই ভালো করে ধুয়ে ঝুড়ি করে কেটে নিন। এরপর একটি ছড়ানো ট্রেতে নিন। উপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এরপর দুই-তিন দিন রোদে শুকিয়ে কাচের বয়ামে সংরক্ষণ করুন। এটি মাঝে মাঝে রোদে দিলে অনেকদিন ভালো থাকবে। তবে হাত দিয়ে আচার তুলবেন না। হাত দিয়ে আচার তুললে ছত্রাক পড়ে আচার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আরও পড়ুন:

google news newsasia24

Follow

কম বয়সে পাকা চুল থেকে মুক্তির ১৫ টি ঘরোয়া টিপস

লিমা পারভীন: একটা সময় ছিল যখন মানুষের ৫০ বছর পেরোলে চুলে পাক ধরত। কিন্তু এখন পরিবেশ দূষণ এবং আধুনিক জীবনযাত্রার স্ট্রেসের কারণে ২৫ না পেরোতেই সাদা চুল দেখা যায়।

আসুন জেনে নেই কম বয়সে পাকা চুল থেকে মুক্তির ঘরোয়া টিপস,

karri-patta-newsasia24১. কারি পাতা:
কম বয়সে চুল পাকা রুখতে দারুণ কাজ করে কারি পাতা। নারকেল তেলে কারি পাতা ফুটিয়ে নিন। এই তেল ছেঁকে নিয়ে মাথায় মাসাজ করুন। জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২. ঝিঙে:
চুল কালো করতে ঝিঙে তিন দিন নারকেল তেলে ভিজিয়ে রাখুন। এই তেল ফোটাতে থাকুন যতক্ষণ না কালো হয়ে যায়। এই কালো তেল চুলে মাসাজ করুন। এক ঘণ্টা পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

আরও পড়ুন>>৮টি উপায়ে চিন্তা মুক্ত থাকুন

৩. আমলকি:
একটা বাটিতে অল্প করে নারকেল তেল এবং কয়েক টুকরো আমলকি নিয়ে গরম করুন। তারপর সেই তেলটা ধীরে ধীরে সারা চুলে লাগিয়ে কয়েক মিনিট ভালো করে মাসাজ করুন। এমনটা ১৫ দিন করলেই দেখবেন সুফল পেতে শুরু করেছেন।

৪. আদা:
১ চামচ মধুর সঙ্গে পরিমাণমতো আদা মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি প্রতিদিন চুলে লাগান। চুলকে দীর্ঘসময় কালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আরও পড়ুন>>শীতে খুশকি থেকে মুক্তির ৭ টি ঘরোয়া টিপস

৫. নারকেল তেল ও লেবুর রস:
একটা বাটিতে সমপরিমাণে নারকেল তেল এবং লেবুর রস নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রণটা মথার খুলির ত্বকে লাগিয়ে ভালো করে কয়েক মিনিট মাসাজ করুন। এই পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নিলে চুল তো পাকেই না।

৬. ঘি:
সাদা চুলের সমস্যা দূর করতে সপ্তাহে দুইবার পরিমাণমতো ঘি চুলে লাগিয়ে মাসাজ করুন। এমনটা কয়েক দিন করলেই চুলে পরিবর্তন আসতে শুরু করবে।

আরও পড়ুন>>শীতে হাতের চামড়া উঠে যাচ্ছে ? জেনে নিন ৫ টি ঘরোয়া উপায় !

৭.মেথি:
চুল পাকা রোদে মেথির গুরুত্ব অপরিসীম। রাতে মেথি ভিজিয়ে রেখে সকালে পেয়াঁজ এর সাথে মিশে পেষ্ট করতে হবে।প্রতিদিন গোসলের ২ ঘন্টা আগে চুলে মাখতে হবে।

৮. লিকার চা:
কড়া করে বানানো এক কাপ লিকার চায়ে ১ চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। পরে সেই চা চুলে এবং মাথার ত্বকে লাগিয়ে নিন। এক ঘণ্টা পর ভালো করে চুলটা ধুয়ে ফেলুন।
এই ঘরোয়া চিকিৎসাটি কিন্তু প্রতিদিন করতে হবে। তবেই দ্রুত ফল মিলবে।

৯. পেঁয়াজ বাটা:
এতে উপস্থিত বিশেষ কিছু এনজাইম সাদা চুলের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি চুল পড়া কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে পরিমাণমতো পেঁয়াজ থেকে রস সংগ্রহ করে সেটা চুলে লাগাতে হবে।

আরও পড়ুন>>শিশুদের অমনোযোগিতা একটি মানসিক রোগ

১০. গোলমরিচ:
১ গ্রাম গোলমরিচের সঙ্গে হাফ কাপ দই এবং কয়েক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা স্কাল্পে এবং চুলে লাগায়ে ভালো করে কয়েক মিনিট মাসাজ করুন। এইভাবে যদি সপ্তাহে ২-৩ দিন চুলের যত্ন নিতে পারেন তাহলেই চুল পাকবে না।

alllovera.newsasia24

১১. বাদাম তেল:
বাদাম তেল, লেবুর রস এবং আমলকির রস মিশিয়ে সেই মিশ্রণটি চুলে লাগালে এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

১২. অ্যালোভেরা জেল:
অসময়ে পেকে যাওয়া চুলের যত্ন নিতে এই প্রাকৃতিক উপদানটি দারুণ কাজে আসে। এ ক্ষেত্রে পরিমাণ মতো অ্যালোভেরা জেল নিয়ে প্রতিদিন চুলে লাগাতে হবে। তবেই উপকার মিলবে।

আরও পড়ুন>.বউ-শাশুড়ির সম্পর্ক মধুর করার ৭ টি উপায়

১৩. সরিষার তেল:
সাদা চুলকে পুরনো অবস্থায় ফিরয়ে আনতে সরিষার তেল দারুণ কাজে আসে। এক্ষেত্রে ২৫০ গ্রাম সরিষার তেলের সঙ্গে ৬০ গ্রাম হেনা পাতা মিশিয়ে ভালো করে গরম করুন। যখন দেখবেন হেনা পাতাটা একেবারে পুরে গেছে তখন আঁচটা বন্ধ করে তেলটা স্কাল্পে এবং চুলে লাগান। এইভাবে প্রতিদিন চুলের যত্ন নিলে অল্প দিনেই একটাও সাদা চুল খুঁজে পাবেন না।

১৪. অশ্বগন্ধা:
চুলের অন্দরে মেলানিনের মাত্রা বাড়ানোর মধ্যে দিয়ে পাকা চুলের সংখ্যা কমাতে এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি দারুণ কাজে আসে। তবে এর সুফল পেতে প্রতিদিন মাথার ত্বকে অশ্বগন্ধা লাগাতে হবে।

আরও পড়ুন>>শীতে ত্বকের যত্নে বানিয়ে নিন অ্যালোভেরা ক্রিম

১৫.নিম তেল:
নিম তেল ব্যবহার করলে চুল পাকা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নিম তেলের অনেক গুনাগুন রয়েছে নিম তেল ব্যবহারের ফলে চুল পাকা এবং চুল ঝরা রোধ করে। চুল যথেষ্ট পুষ্টি পেয়ে থাকে এই নিম তেল থেকে। এতে মাথা ঠান্ডা থাকে।

google news newsasia24

Follow

৮টি উপায়ে চিন্তা মুক্ত থাকুন

লিমা পারভীন: দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা মানুষকে অসুস্থ করে তোলে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বাহ্যত করে। টেনশন ছাড়া মানুষের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া আজকাল কঠিন ব্যাপার!তাই দুশ্চিন্তা ও মানসিক যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকা চাই।

নিউ ইয়র্কের রচেস্টার মেডিকল সেন্টারের ‘সেন্টার ফর মাইন্ড-বিডি রিসার্চ’ এর মনোরোগবিদ্যার সহকারী অধ্যাপক ড. ক্যাথি হেফনার বলেন, “বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে জানা গেছে যে, দুশ্চিন্তা, স্বল্পপুষ্টির খাবার খাওয়া বা ব্যায়াম করার অনীহার ফলে যেসব শারীরিক সমস্যা দেখা যায়, মানসিক চাপের ফলেও সৃষ্ট সমস্যাগুলো সাধারণত আরও ভয়াবহ হয়ে থাকে।”

tention-remove-8-option-newsasia24

দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার কিছু উপায় নিম্নে দেওয়া হল:

১. নিজেকে ব্যস্ত রাখুন:
দুশ্চিন্তাকে মাথা থেকে দূরে রাখতে হলে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। আপনার মস্তিষ্ক এবং হাত ব্যস্ত থাকে এমন কোন কাজ করুন যেমন গেম খেলুন বা কোন হস্তশিল্প তৈরি করুন। বলা হয়ে থাকে, “অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা।” এটি কিন্তু বাস্তবিকই সত্য।

২. ক্ষোভ ঝেড়ে ফেলুন:
মনের মধ্যে ক্ষোভ জমা করে রাখার অভ্যাস কখনোই হৃদযন্ত্রের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। নিউরোসায়েন্স এর এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ক্ষমা করার পরিবর্তে ক্ষোভ জমা করে রাখলে মানসিক চাপ বেড়ে যায় ।

আরও পড়ুন>>শীতে খুশকি থেকে মুক্তির ৭ টি ঘরোয়া টিপস

৩.বাস্তববাদী হওয়া:
যে কোনো ঘটনা বা ভবিষ্যতে কী ঘটতে পারে এ আশঙ্কায় অনেকে অযথা উৎকণ্ঠিত ও চিন্তিত হয়ে পড়েন। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, জীবন মানেই কিছু সমস্যা থাকবে এবং এমন কিছু ঘটনা ঘটতে পারে যা জীবনে কাম্য নয়। তবে এও ঠিক, সবকিছুর সমাধান রয়েছে ও সময়ের সাথে সব ঠিক হয়ে যায়। কাজেই বাস্তব পরিস্থিতি মেনে নিয়ে তার সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার মানসিকতা গ্রহণ করতে হবে।

৪. তালিকা তৈরি করুন:
আপনার মনে হতে পারে আপনি শত শত সমস্যায় ভুগছেন। তাই আপনার দুশ্চিন্তার কারণগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। দেখবেন, অল্প কয়েকটির পর আর কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না। এর মধ্যে কিছু সমস্যা থাকবে যেগুলো কমবেশি সবারই থাকে। আপনি উপলব্ধি করবেন যে আপনার আসলে দুশ্চিন্তা করার খুব বেশি কারণ নেই। এটা আপনার দুশ্চিন্তা কমাতে এবং আপনাকে মানসিকভাবে শান্তি দিবে।

আরও পড়ুন>>স্বাস্থ্যকর কমলালেবুর ৫ টি উপকারিতা

৫.বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান:
সবসময় একাকী থাকা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি হতে পারে। এমনকি কখনও কখনও হৃদরোগ হতে পারে।তাই একাকী ঘরে না বসে বন্ধুদের সঙ্গে বের হন। মনের কথা বলুন, কষ্ট ভাগ করে নিন।এতে মন হালকা হবে।

৬. প্রাণ খুলে হাসুন:
২০০৫ সালে পরিচালিত গবেষণায় জানা যায়, সবসময় গম্ভীর থাকার বদলে প্রাণ খুলে হাসলে শতকরা বিশভাগ বেশি ক্যালরি পোড়ানো যায়। প্রাপ্তবয়স্ক কিছু মানুষকে নিয়মিত হাস্যকর এবং তুলনামূলক গম্ভীর চলচ্চিত্র দেখানোর পর গবেষকরা এই সিদ্ধান্তে আসেন। নিয়মিত আমোদ-প্রমোদ হৃদস্পন্দনের হার বাড়িয়ে দেয়।

আরও পড়ুন>>শীতে হাতের চামড়া উঠে যাচ্ছে ? জেনে নিন ৫ টি ঘরোয়া উপায় !

৭. ডায়েরি লিখুন:
আপনি হয়তো কখনোই ডায়েরি লেখেননি। যে বিষয়টি আপনাকে কষ্ট দিচ্ছে, মানসিক চাপের কারণ হচ্ছে সেটি একটি ডায়রিতে লিখুন। পাশাপাশি আপনি কী চান বা কী করলে আপনার ভালো লাগত সেই বিষয়টিও লিখুন। ডায়েরি লেখার এই অভ্যাসটি মানসিক চাপ কমাতে অনেকটা সাহায্য করবে আপনাকে।

৮. পর্যাপ্ত ঘুম:
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে না ঘুমিয়ে থাকার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। সুস্থ থাকতে হলে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম আবশ্যক। এক্ষেত্রে সময়ের চেয়ে কতটা নিশ্চিন্তে (sound sleep) ঘুমানো গেলো তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।‘ঘুম’ থেকে ভালো Stress Looser আর কিছু হতে পারে না। তাই যখন কোনোও কিছুই আর ভালো লাগবে না বা মনে হবে কোনো কিছুতেই মন দিতে পারছেন না, তখন একটু নিরিবিলি জায়গা দেখে পাওয়ার ন্যাপ নিয়ে নিন। দুশ্চিন্তা কেটে যাবে!

google news newsasia24

Follow

শীতে খুশকি থেকে মুক্তির ৭ টি ঘরোয়া টিপস

লিমা পারভীন: শীতের মৌসুম এলেই চুলে খুশকির সমস্যা দেখা দেয়।

অনেক চেষ্টা করেও খুশকিকে পুরোপুরি তাড়ানো যায় না। খুশকির যন্ত্রণা এড়াতে অনেকেই নানা রকমের শ্যাম্পু ও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তবে এবার বাড়িতে বসেই প্রাকৃতিক উপায়ে খুশকিমুক্ত চুল পাওয়া যাবে।

আসুন জেনে নেই প্রাকৃতিক উপায়ে খুশকি তাড়ানোর উপায়,

১. লবণ মাথায় হালকা করে ব্যবহার করে দেখুন। প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসেবে লবণ খুশকি দূর করতে দারুণ কাজ করবে। হালকা করে লবণ ব্যবহার করে তারপর শ্যাম্পু করলে খুশকি দূর হবে।winter-safe-dandrof2-newsasia24

২. ৫-৬টি জবা ফুল গরম পানিতে সিদ্ধ করুন। সিদ্ধ ফুলগুলো ব্লেন্ড করুন ও সামান্য পানি যোগ করে ঘন পেস্ট করে নিন। পেস্টটিতে ৩ চা চামচ গরম নারিকেল তেল মিশিয়ে মাথার স্কাল্পে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ভালোভাবে শুষে নিতে ১-২ ঘণ্টা অপেক্ষা করে হালকা গরম পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যামিনো এসিড মাথার ত্বককে খুশকিমুক্ত করবে ও চুলের গোড়া মজবুত করবে।

আরও পড়ুন>>স্বাস্থ্যকর কমলালেবুর ৫ টি উপকারিতা

৩. অর্ধেক কাপ টকদইয়ের মধ্যে ২ টেবিল চামচ শুকনো মেথি বীজ, ২টি আমলা ও ৩-৪টি নিমের পাতা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে মিশ্রণটি ব্লেন্ড করে পেস্ট বানিয়ে নিন। মাস্কটি স্কাল্পে ভালোমতো ম্যাসাজ করে ২ ঘণ্টা রাখুন ও হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪. অর্ধেক কাপ ওটমিল, ৩ টেবিল চামচ গরম দুধের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ বাদামের গরম তেল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পুরো মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন ও ১ ঘণ্টা রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

আরও পড়ুন>>শীতে হাতের চামড়া উঠে যাচ্ছে ? জেনে নিন ৫ টি ঘরোয়া উপায় !

৫. ১টি ডিমের সাদা অংশ থেকে কুসুম সরিয়ে পাশে রাখুন। ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ জলপাই তেল যোগ করে মিশ্রণটি স্কাল্পে ভালোভাবে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্ক মাথার ত্বক থেকে খুশকি তাড়াবে ও চুলে পুষ্টি জোগাবে।

৬. ২ টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে অর্ধেক কাপ দই মেশান। সঙ্গে ১ টেবিল চামচ মধু যোগ করুন। সবগুলো একসঙ্গে ব্লেন্ড করে স্কাল্পে লাগান। মাস্কটি ১ ঘণ্টা রেখে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। লেবু ও দই খুশকির বিরুদ্ধে লড়াই করবে।

আরও পড়ুন>>বউ-শাশুড়ির সম্পর্ক মধুর করার ৭ টি উপায়

৭. খুশকির সমস্যা দূর করতে জলপাই তেল বা অলিভ অয়েলের ব্যবহার নানা দেশে খুবই জনপ্রিয়। নিয়মিত জলপাই তেল ব্যবহারে খুশকি কমে।

google news newsasia24

স্বাস্থ্যকর কমলালেবুর ৫ টি উপকারিতা

লিমা পারভীন: কমলালেবু সারা বছর পাওয়া যায় না। তাই শীতকালে বাঙালি বাড়িতে কমলালেবুর কদর বেশি। বাজার  প্রায় সকলের ব্যাগেই উঁকি দেয় কমলা টুকটুকে লেবু।

শীতের রোদে বসে খোসা ছাড়িয়ে কমলালেবুর কোয়া মুখে পুরতে মন্দ লাগে না। অন্য ফল খাওয়াতে নাজেহাল হতে হলেও, বাচ্চারা কিন্তু হাসিমুখে কমলালেবু খেয়ে নেয়।

orange-health-tips-newsasia24 2

শীতে কমলালেবু নিত্যসঙ্গী। শীত ফুরিয়ে গেলে কমলালেবুও আর পাওয়া যাবে না। তাই শীত থাকতে থাকতেই যতটা এর স্বাদ আস্বাদন করে নেওয়া যায়। ফল মাত্রই স্বাস্থ্যকর। কমলালেবুরও স্বাস্থ্যগুণ ও অনেক।

আসুন জেনে নেই কমলালেবুর উপকারিতা গুলো:

১. কমলালেবুতে রয়েছে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন সি। প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সির জুড়ি মেলা ভার।

আরও পড়ুন>>শীতে হাতের চামড়া উঠে যাচ্ছে ? জেনে নিন ৫ টি ঘরোয়া উপায় !

২. শীতকালীন সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে কমলালেবু। তা ছাড়া শীতকালে পানি খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সে ক্ষেত্রে পানির বিকল্প হতে পারে কমলালেবু।

৩. ত্বকের যত্ন নিতেও কমলালেবুর ভূমিকা অপরিহার্য। কমলালেবুতে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের পুষ্টি কোলাজেন উৎপাদন করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া কমলালেবুতে রয়েছে ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, মিনারেলস—সামগ্রিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে কমলালেবু সত্যিই উপকারী।

আরও পড়ুন>>শিশুদের অমনোযোগিতা একটি মানসিক রোগ

৪. শীতকালে গ্যাস-অম্বলের সমস্যাও বেশি হয়। কমলালেবু কিন্তু সেই ঝুঁকি কমায়। কারণ কমলালেবুতে রয়েছে ফাইবার। পেটের গোলমাল নিয়ন্ত্রণে রাখতে ফাইবার কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

google news newsasia24

৫. কমলা লেবু তে ডি-লিমোনিন থাকে, এটি এক ধরণের যৌগ। যা ফুসফুসের ক্যান্সার, ত্বকের ক্যান্সার এমনকি স্তনের ক্যান্সারের মতো ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ক্যান্সারে আক্রান্তের 15 শতাংশ ক্ষেত্রে ডিএনএতে রূপান্তর ঘটে যা ভিটামিন সি দ্বারা প্রতিরোধ করা যায়।

আরও পড়ুন>>বউ-শাশুড়ির সম্পর্ক মধুর করার ৭ টি উপায়