শিরোনাম

জাতীয়

বাংলাদেশে আঘাত করবে না “মিগজাউম”, ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

নিউজ এশিয়া২৪  ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি অবশেষে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিগজাউম’।

আজ রবিবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এটি ভারতের উপকূলের দিকে এগোচ্ছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন এটি বাংলাদেশে আঘাত হানবে না ।

অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৫৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৫২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুদ্ধ রয়েছে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) অধীন জাতিসংঘের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সাগর তীরের ১৩ দেশের (বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ওমান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান, সৌদি আরব ও ইয়েমেন) আবহাওয়াবিদদের সংস্থা এস্কেপ ঘূর্ণিঝড়ের নাম দিয়ে থাকে। ‘মিগজাউম’ নামটি মিয়ানমারের দেওয়া।

google news newsasia24

আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তখন দেশের দক্ষিণ এবং মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে ।

আরও পড়ুন: 

আজ ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে

লিমা পারভিন: আজ সকালে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৩৪ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

আবহাওয়া অফিস থেকে জানা গেছে, ঢাকা থেকে ৮৩ কি.মি দক্ষিণে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থেকে ভূমিকম্পটির উৎপত্তি হয়েছে। এটি ৫ দশমিক ৬ মাত্রার একটি ভূমকম্প। লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জেকা থেকে ৮৩ কিলোমিটার দক্ষিণে।

আরও পড়ুন: 

ভূমিকম্পের সময় ঢাকার অনেকেই ভয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন। রাজশাহী, রংপুর, চুয়াডাঙ্গা, সিলেট, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চাঁদপুর, কুষ্টিয়া থেকেও ভূমিকম্পের খবর পাওয়া গেছে। তবে কোন ক্ষয়ক্ষতির সম্বন্ধে জানা যায়নি।

google news newsasia24

দেশের সব ইউএনওদের বদলির নির্দেশ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দেশের সব ইউএনওদের বদলির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে চিঠি পাঠিয়েছেন ইসির উপ-সচিব মো. মিজানুর রহমান ।

ইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের জন্য সব ইউএনওকে পর্যায়ক্রমে বদলি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।

যেসব ইউএনওর বর্তমান কর্মস্থলে দায়িত্ব পালনের মেয়াদকাল এক বছরের বেশি হয়ে গেছে, তাদের অন্য জেলায় বদলির নির্দেশনা হয়েছে। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠিতে অনুরোধ করা হয়।

google news newsasia24

এর আগে নির্বাচন কমিশন দেশের সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরও (ওসি) পর্যায়ক্রমে বদলির নির্দেশ দেয়।

আরও পড়ুন:

আজ থেকে ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চলাচল শুরু

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) যাত্রা শুরু করছে ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রেলপথে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল।

এর মধ্যে দিয়ে কক্সবাজার জেলাসহ বৃহত্তর দক্ষিণ চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘ ১৩০ বছরের স্বপ্ন পূরন হতে যাচ্ছে। ট্রেন চলাচল শুরু কে ঘিরে কক্সবাজারের স্থানীয়দের মধ্যে আনন্দ ও উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, আজ দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি ১ হাজার ৩৮০ জন যাত্রী নিয়ে প্রথমবারের মতো কক্সবাজার ছেড়ে রাজধানী ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশনের উদ্দেশে যাত্রা করবে।

কক্সবাজার থেকে ঢাকা যেতে ট্রেনটির ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিট সময় লাগবে।

অপরদিকে আজ রাত ১০টা ৩০ মিনিটে কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি যাত্রী নিয়ে কক্সবাজারের উদ্দেশে যাত্রা করবে।

dhaka-coxesbazar-train-start-newsasia24

কক্সবাজার রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. ফরহাদ বিন জাফর বলেন, ‘উদ্বোধনী ট্রেনে ঢাকাগামী ১ হাজার ৩৮০ জন যাত্রী থাকবে। ট্রেনটিতে ২৩টি বাস বা বগি থাকবে।’ গত ২৩ নভেম্বর উদ্বোধনী ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি শুরুর দিন প্রথম আড়াই ঘণ্টায় বিক্রি হয়ে যায়।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, কক্সবাজার-ঢাকা ৪৮০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নির্মিত রেলপথে যাত্রী নিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু উপলক্ষে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় কক্সবাজার রেলস্টেশনে একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। এতে রেলসচিব মো. হুমায়ুন কবির উপস্থিত থাকবেন।

রেলওয়ে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নতুন এ রেলপথে চলাচলকারী ট্রেনটির নামকরণের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে ছয়টি নাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো হয়। সেই ছয়টি নাম থেকে প্রধানমন্ত্রী ট্রেনটির নাম ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ চূড়ান্ত করেন।

আরও পড়ুন: 

চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথ স্থাপন প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের জুন মাসে। প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হয় প্রায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা। গত ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই রেলপথের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

google news newsasia24

তোষামোদির রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা করে না

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কারও তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে হবে সেই রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা করে না। আমাদের কোনো মুরব্বি নেই, আমাদের মুরব্বি জনগণ।

আজ রবিবার (২৬ নভেম্বর) সকালে গণভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

এসময় মনোনয়নের ব্যাপারে দলেন সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নেতাদের নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা ।

বিরোধীদল না আসা সাপেক্ষে প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন করতে প্রয়োজনে আসন উন্মুক্ত করা হবে বলে জানান শেখ হাসিনা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যেন নির্বাচিত হতে না পরে। সেক্ষেত্রে একাধিক ডামি প্রার্থী রাখতে মত দেন দলীয় প্রধান।

আরও পড়ুন:

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের অগণিত নেতা-কর্মী আছে, জনগণের সমর্থন আছে। কারও তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে হবে সেই রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর কন্যা করে না।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় থাকায় দেশের মানুষ শান্তি পেয়েছে, স্বস্তি পেয়েছে, মানুষ ভালো থাকতে শুরু করেছে। আগামী নির্বাচনে জনগণ আমাদেরকে ভোট দিলে, আমরা সরকার গঠন করতে পারলে উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে। জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করছি। দলমত নির্বিশেষে সবার দায়িত্ব আমার। তারা আমার পরিবার।

google news newsasia24

টাকার অভাবে বই ছাপানো বন্ধ

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: গত কয়েক বছর ধরে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া যথারীতি একটি রেওয়াজ হয়ে গেছে। কিন্তু বর্তমানে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবারও যথাসময়ে নতুন বই তুলে দিতে পারবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

takar-ovabe-boi-chapano-bondo-book-publish-off-newsasia24 2

জানা গেছে, মোট নতুন বইয়ের সংখ্যা ৩১ কোটি। তারমধ্যে প্রাথমিক স্তুরের সব বই ছাপা প্রায় শেষ। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বই ছাপা নিয়ে চিন্তিত এনসিটিবি। ষষ্ঠ-সপ্তমের দুটি বইয়ের পাণ্ডুলিপি এখনো ছাপাখানায় দেওয়া হয়নি। মাত্র শুরু হয়েছে অষ্টমের বই ছাপা। নবম শ্রেণির কোনো বইয়ের পাণ্ডুলিপি এখনো ছাপাখানায় পাঠানোই সম্ভব হয়নি।

takar-ovabe-boi-chapano-bondo-book-publish-off-newsasia24

পাঠ্যপুস্তক বোর্ড থেকে জানা গেছে, ছাপাখানার মালিকদের টাকা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। কারন, বই ছাপার কাজের চুক্তির জন্য অর্থছাড় মিলছে না। ছাপাখানা কর্তৃপক্ষ কাগজ কিনতে পারছে না। সবমিলিয়ে টাকার অভাবেই থমকে আছে নবম শ্রেণির বই ছাপা।

আরও পড়ুন: 

ছাপাখানার মালিক ও কর্মীরা জানান, বই ছাপার ক্ষেত্রে নিয়ম অনুযায়ী—৫০ দিন সময় বেঁধে দিয়ে চুক্তি করে এনসিটিবি। অথচ এ বছরের (২০২৩ সাল) বাকি আছে মাত্র ৩৭ দিন। এ সময়ের মধ্যে কোনো ছাপাখানা প্রতিষ্ঠানই এত বই ছাপিয়ে শেষ করতে পারবে না। টেন্ডার, কাজের চুক্তি, বিল পরিশোধ যথাসময়ে না করায় বই ছাপা নিয়ে লেজেগোবরে অবস্থায় পড়েছে এনসিটিবি।

google news newsasia24

যথাসময়ে বই ছাপা নিয়ে যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য বোর্ড চেয়ারম্যান ও কর্মকর্তাদের অযোগ্যতাকে দায়ী করছেন মুদ্রণশিল্প সমিতির নেতারা। তাদের অভিযোগ, পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে অনিয়ম-দুর্নীতি বেড়েছে। টেন্ডার শিডিউলের নিয়ম ভেঙে নানান কাজ করছেন বোর্ড চেয়ারম্যানসহ অন্য কর্মকর্তারা। বই ছাপার কাজের চুক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ে তারা নিজেদের পছন্দ গুরুত্ব দিচ্ছেন। নিজেদের অনিয়ম ও অযোগ্যতা ঢাকতে এখন অর্থছাড় না হওয়া এবং কাগজ সংকটের মতো ‘অজুহাত’ দেখাচ্ছেন।

আরও পড়তে পারেন: 

মুঠোফোনে শেখ হাসিনার সাফল্য বার্তা

ফাহিম শাওন: ক্রমেই এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব। সেই সাথে উন্নতির পথে বাংলাদেশ। ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রগামী বাংলাদেশ। যা বিশ্বে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের সাথে প্রতিযোগীতামূলক।

দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর ঘটেছে আমুল্য পরিবর্তন। দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার ঘটেছে অকল্পনীয় উন্নয়ন। বিশেষ করে মেট্রোরেল এর যাত্রা, যা অনেক উন্নত বিশ্বের চোঁখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোর মত।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সেইসব সাফল্য বার্তা মানুষের কাছে পৌছে দেয়া হয়েছে মুঠোফোনের মাধ্যমে।

সেই সাফল্য বার্তাগুলো হলো:

  • যুব ও ক্রীয়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক ২০০৯-২০২৩ সাল পর্যন্ত সারা দেশে ৭৭৩২ টি প্রতিষ্ঠানে ৯২ কোটি ৮৫ লক্ষ টাকার ক্রীয়া সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে।
  • যুব ও ক্রীয়া মন্ত্রণালয়ের আওতায় বর্তমান সরকারের সময়ে ৪০ হাজার কর্মপ্রত্যাশী যুবক ও যুব নারীকে গাড়ী চালনোর  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।
  • যুব ও ক্রীয়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিকেএসপিতে-তে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক মানের জিমনেশিয়াম ছিল না । বর্তমান এ সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৮ টি।

seikh-hasina-sucess-newsasia24

  • ২০০৯-২০২৩ সময়কালে ৪৫ টি জেলায় নতুন গ্রন্থাগার ভবন নির্মিত করা হয়েছে।
  • যুব ও ক্রীয়া মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ২০০৯-২৩ সাল পর্যন্ত সারা দেশের ১০ লক্ষ ৭৫ হাজার ২০০ জন শিশুকে ক্রীড়ার বিভিন্ন ইভেন্টে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
  • ২০০৬ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ছিল ৩৭৮২ মেগাওয়াট। বর্তমান সরকারের সময়ে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৫২২৭ মেগাওয়াট।
  • ২০০৬ সালে মোবাইল ফোনের সিম ছিল ১৯ মিলিয়ন। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮৩.৫৩ মিলিয়ন।
  • ২০০৬ সালে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ৬ কোটি ৭৮ লক্ষ জন। বর্তমান সরকারের সময়ে এসে দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৩৩ লক্ষ জন।
  • ২০০৬ সালে ওয়ার্কিং ফোর্সে মহিলাদের অংশগ্রহণ ছিল মাত্র ২১.২%। বর্তমান সরকারের সময়ে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩.৪৪%।
  • সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করেছে সরকার। নারী, শিশু ও সেবাপ্রার্থীদের জন্য দেওয়া হচ্ছে ২৭ রকম ওষুধ ও সেবা।

আরও পড়ুন>> কুড়ি বছরে পা রাখল দুদক

  • নদী ভাঙ্গন ও নবসৃষ্ট এলাকাসহ মোট ৩৬৯টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ২৭৭৬টি হাট-বাজার উন্নয়ন, ১২৪৬টি সামাজিক প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ২০০৬ সালে মাতৃমৃত্যুর হার ছিল (লাখে) ৩৭০ জন। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে কমে মাতৃমৃত্যুর হার ১৬১ জন।
  • ২০০৬ সালে মেয়েদের প্রাথমিক শিক্ষার হার ছিল ৫৪%। বর্তমান সরকারের সময়ে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮.২৫ %।
  • ২০০৬ সালে বেকারত্বের হার ছিল ৬.৭৭%। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে বেকারত্ব কমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩.৬%।
  • ২০০৬ সালে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ছিল মাসিক ১৪৬২ টাকা। বর্তমান সরকারের সময়ে তা দাঁড়িয়েছে ৮৩০০ টাকা।
  • মুক্তিযোদ্ধার সন্মানী ভাতা ৯০০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ২০ হাজার টাকায় উন্নীত করেছে সরকার। উপকৃত হচ্ছে প্রায় ২ লাখ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার।
  • ভবিষ্যতের স্মার্ট প্রজন্ম গড়ার লক্ষ্যে শতভাগ শিশুকে উপবৃত্তির আওতায় এনেছে সরকার। ফলে বিনামূল্যে শিক্ষাসুবিধা পাচ্ছে ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি শিশু।

আরও পড়ুন>> নির্বাচনে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিল জাতীয় পার্টি

  • ২০০৬ সালে সেচের আওতাভুক্ত কৃষি জমি ছিল ২৮ লক্ষ হেক্টর। বর্তমান সরকারের সময়ে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ লক্ষ হেক্টর।
  • ২০০৬ সালে কৃষি উৎপাদন ছিল ২ কোটি ৬১ লক্ষ টন। বর্তমান সরকারের সময়ে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ৮০ লক্ষ মেট্রিক টন।
  • ২০০৬ সালে স্বাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৪৫%। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে ৩০.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৫.৬%।
  • ২০০৬ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল মাত্র ৬৫,৬৭২টি। বর্তমান সরকারের সময়ে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১,১৮,৮৯১ টি।
  • ২০০৬ সালে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক সংখ্যা ছিল ৩,৪৪,৭৮৯ জন। বর্তমান সরকারের সময়ে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৬,৫৭,২০৩ জন।
  • ২০০৬ সালে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ছিল মাত্র ৯টি। বর্তমান সরকারের সময়ে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সংখ্যা ৯৬টি।
  • ২০০৬ সালে মোট মৎস্য উৎপাদন ছিল ২১.৩০ লক্ষ মেট্রিক টন। বর্তমান সরকারের সময়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৩.১৪ লক্ষ মেট্রিক টন।
  • ২০০৬ সালে চা উৎপাদন ছিল ৩৯ মিলিয়ন কেজি। বর্তমান সরকারের সময়ে চা উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৮১ মিলিয়ন কেজি।
  • ২০০৬ সালে লবণ উৎপাদন ছিল ৮.৫৪ লক্ষ মে. টন। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে লবণ উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২৩.৪৮ লক্ষ মে. টন।
আরও পড়ুন:
বিআরটিসি যাত্রীদের জন্য টোল ফ্রি
দ্বিতীয়বারের মতো পেছানো হলো প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা
নেদারল্যান্ডে রাজনৈতিক সুনামি
ডিপিডিসির এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড -২০২৩ অর্জন

 

  • ২০০৬ সালে পোল্ট্রির সংখ্যা ছিল ১৮ কোটি ৬ লক্ষ ২২ হাজার। বর্তমান সরকারের সময়ে তা দাঁড়িয়েছে ৫২ কোটি ৭৯ লক্ষ।
  • ২০০৬ সালে নিরাপদ পানির প্রাপ্যতা ছিল মাত্র ৫৫%। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে ৪৩.৭% বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮.৮%।
  • ২০০৬ সালে শিশু মৃত্যুর হার ছিল (প্রতি হাজারে) ৮৪ জন। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে ৪ গুণ কমে দাঁড়িয়েছে ২১ জন।
  • ২০০৬ সালে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল ০.২৩%। বর্তমান সরকারের সময়ে মোট জনগোষ্ঠীর ৭৩.৫৫% ইন্টারনেট ব্যবহার করছে।
  • ২০০৬ সালে আইসিটি খাতে রপ্তানি ছিল ২১ মিলিয়ন ডলার। বর্তমান সরকারের সময়ে ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৯ বিলিয়ন ডলার।

google news newsasia24

আজ কুড়ি বছরে পা রাখল দুদক

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ (২২নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কুড়ি বছরে পা রেখেছে।

দেশ ও জনগণের আস্থার প্রতীক, দুর্নীতি দমন ও প্রতিরোধের একমাত্র রাষ্ট্রীয় স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ।

dodok,

দুদক সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (ডুসা) কমিশনের অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের দিনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।

ডুসার সদস্যরা দেশ ও জনগণের সেবক হিসেবে সামনের দিনগুলোতে কাজ করবে বলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ রয়েছে।

অনুষ্ঠানে ডুসার সভাপতি মো. মশিউর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ সব কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন।

আরও পড়ুন:

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে। ডুসা নেতারা দুর্নীতি দমন ও প্রতিরোধে দুদকের পাশে সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কামনা করে।

google-news-follow-us-newsasia24
গুগোল নিউজ ফলো করতে ক্লিক করুন

নির্বাচনে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিল জাতীয় পার্টি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় পার্টি।

আজ বুধবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এর বনানী কার্যালয়ে নির্বাচনে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।

jatio party logo

নির্বাচনে যাওয়ার বিষয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, নির্বাচন কমিশন, সরকার এবং বিভিন্ন পক্ষের আশ্বাস পেয়েছি নির্বাচন সুষ্ঠু হবে।

এ জন্য জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্বাচনে যাওয়ার।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় পার্টি কোনো জোটে যাবে না, তিনশ আসনেই নির্বাচন করবে জাতীয় পার্টি।

দুপুর পর্যন্ত আমাদের প্রায় ১৪০০ মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। প্রায় প্রত্যেক আসনেই একাধিক আগ্রহী প্রার্থী মনোনয়ন ফরম গ্রহণ করেছেন।

আমরা আমাদের ঘোষণা অনুযায়ী এককভাবেই নির্বাচন করব। আমরা কারও সঙ্গে আসন সমঝোতায় যাব না।

আরও পড়ুন:

জাতীয় পার্টি স্বচ্ছ রাজনীতি করে, জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে কোন দুর্নীতির অপবাদ নেই।

গত ৩৩ বছর দেশের মানুষ আমাদের শান্তিপ্রিয় রাজনীতি পছন্দ করেছে। আমরা আশা করছি, তিনশ আসনেই আমরা শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।

google-news-follow-us-newsasia24
গুগোল নিউজ ফলো করতে ক্লিক করুন

দ্বিতীয়বারের মতো পেছানো হলো প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: দ্বিতীয়বারের মতো পেছানো হলো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা।

আজ মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সচিবালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় এক সভায় এ সিদ্ধান্ত চূরান্ত করা হয়। এ সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।

সভায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা পিছিয়ে এ বছর ডিসেম্বরের ৮ তারিখে নেয়া হবে বলে জানানো হয়।

এসময় প্রথম পর্বে (রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ) নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

primary

আরও পড়ুন:

উল্লেখ্য, প্রথমে ২৪ নভেম্বর এবং পরে ১ ডিসেম্বর নেওয়ার কথা ছিল এ নিয়োগ পরীক্ষা। পরে পিছিয়ে ৮ ডিসেম্বর করা হলো।

প্রথম পর্বে ১৮টি জেলার ৫৩৫টি কেন্দ্রে সকাল ১০ থেকে ১ ঘণ্টার এ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ পর্বের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন।

google news newsasia24