শিরোনাম

শীর্ষ সংবাদ

একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৫ নবজাতকই মারা গেছে

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একে একে মারা গেলো একসঙ্গে জন্ম দেয়া মনসুরা আক্তার ও মামুন দম্পতির ৫ নবজাতকের ৫ জনই।

এনআইসিইউ’তে চিকিৎসারত একমাত্র মেয়ে শিশুটিকে বাঁচাতে চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করলেও সেই সেই শিশুটিকে বাঁচানো যায়নি।

শুক্রবার (১০ নভেম্বর) সকালে গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার বান্ধারদিয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে অন্য ভাইবোনদের কবরের পাশে দাফন করা হয় শিশুটিকে।

dhaka shishu hospita

শিশুটির বাবা আমির উদ্দিন মামুন জানান, এই মেয়ে শিশুটির ওজনও খুবই কম ছিল।

শ্বাসকষ্টও ছিল। চিকিৎসকরাও অনেক চেষ্টা করেছে। তবে বাঁচাতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে এনআইসিইউ’তে মারা গেছে।

শিশুটির বাবা আরও জানান, ৫টি বাচ্চাকেই নিজের বাড়িতে পাশাপাশি দাফন করা হয়েছে।

এর আগে, গত ১২ অক্টোবর সকালে ঢাকা মেডিকেলে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে ৫ সন্তানের জন্ম দেন মনসুরা আক্তার।

যাদের একটি ছেলে ও ৪টি মেয়ে।

এর আগে ঢাকা মেডিকেলের ডা. মনীষা ব্যানার্জি জানান, জন্মের সময়ই ৫ নবজাতকের ওজন খুবই কম ছিল।

এছাড়াও ছিল নানান জটিলতা।

জন্মের পরপরই তাদেরকে এনআইসিইউ’তে রাখা হয়। জন্মের কয়েক ঘণ্টা পর একটি শিশু মারা যায়।

এরপরে একে একে আরও ৪ টি শিশু মারা যায়।

নবজাতকদের মা গৃহিণী মনসুরা আক্তার জানান, এবারই প্রথম গর্ভধারণ। ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন তিনি।

নিয়মিত চেকআপের জন্য শিবপুরের একটি ক্লিনিকে যান। সেখান থেকে তাদের বলা হয়, তার গর্ভে ৫টি নবজাতক রয়েছে।

তাদের ঢাকায় এসে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেন।

সেজন্য ১২ অক্টোবর সকালে তারা ঢাকায় আসার জন্য পূর্ব পরিকল্পনা করে রাখেন।

আরও পড়ুন:

তবে ১২ অক্টোবর ভোরে মনসুরার প্রচণ্ড ব্যাথা শুরু হলে দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়।

তার স্বামী মামুন জানান, রাস্তায় গাড়িতে অবস্থার অবনতি হতে থাকে।

ওইদিন সকাল ৮টার দিকে ঢাকা মেডিকেলে পৌঁছানোর পর চিকিৎসকরা ৫টি বাচ্চার নরমাল ডেলিভারি করেন।

১৩০টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক: ১৩০টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাই মিলে প্রায় ১৩০টি কারখানা বন্ধ করলো কর্তুপক্ষ। মজুরি বৃদ্ধির পরও চলমান আন্দোলনের কারনে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সকালে পোশাক শ্রমিকরা কারখানায় এসে বন্ধ দেখে সবায় আবার বাসায় ফিরে গেছেন।

তবে এ সব অঞ্চলে কোন প্রকার হাঙ্গামা করতে দেয়া যায়নি কাওকে।

আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) সকালে আশুলিয়া শিল্পায়ন পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম এ তথ্য জানিয়েছেন ।

তিনি জানিয়েছেন, যেসব কারখানায় শ্রমিকরা কাজ করতে আগ্রহী শুধুমাত্র সেই সব কারখানাগুলোতে কাজ চলছে৷ অন্যদিকে, যেসব কারখানার শ্রমিকরা উচ্ছৃঙ্খল সেইসব কারখানা বন্ধ রয়েছে। এসব কারখানা শ্রম আইনে ১৩ এর ১ ধারায় বন্ধ রয়েছে।

সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাই মিলে এখানে ১৭৯২ টি কারখানা রয়েছে। তারমধ্যে ১৩০ টি কারখানা বন্ধ রয়েছে। তবে এরমধ্যে কিছু কারখানায় সাধারান ছুটির কারনে বন্ধ ছিল। যেগুলো আগামীকাল খোলা হবে।

garments-newsasia24 2

আরও পড়ুন: 

তবে, সাভার ও আশুলিয়ার পরিবেশ শান্ত রয়েছে। সেখানকার পরিবেশ ভালো রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর রয়েছেন। যাতে কোন প্রকার অপ্রীতি ঘটনা না ঘটে।

কারখানাগুলোর সামনে দেওয়া হয়েছে বন্ধ নোটিশ।

২৪ ঘন্টায় ইসরায়েলের বোমা হামলায় ২৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গত ২৪ ঘন্টায় ইসরায়েলের বোমা হামলায় ২৪৩ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। তারা ফিলিস্তিনের স্থল, নৌ ও আকাশ পথে অব্যাহত বোমা হামলা চালাচ্ছে। গত মাসের ৭ তারিখ থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

জাতিসংঘ থেকে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় গাজায় স্থল অভিযানে আরও দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।

সবচেয়ে জনবহুল এলাকা গাজা সিটির ভেতরে হামাস ও ইসরায়েলি বাহিনীর তুমুল লড়াই চলছে। এবং এই এলাকার কাছেই রয়েছে আল-কুদস হাসপাতাল ।

আরও পড়ুন>> বায়ুদূষণে বিপর্যস্ত পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ

palestine-war-dead-newsasia24-chield

গাজার বোমা হামলার পর থেকে আল-কুদস হাসপাতালে আশ্রয় নেন হাজার হাজার মানুষ। ওই হাসপাতালের আশপাশে বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

তবে বর্তমানে ওই হাসপাতালে কতজন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।

তবে, আশঙ্কা করা হচ্ছে, গাজায় হামাসের শক্ত অবস্থানগুলোতে যে কোনো সময় স্থল হামলা চালাতে পারে ইসরায়েলি বাহিনী।

আরও পড়ুন:

সুষ্ঠুভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা—এটাই আমাদের লক্ষ্য

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আওয়ামী লীগের লক্ষ্য অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সুষ্ঠুভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা—এটাই আমাদের লক্ষ্য।

আজ বৃহস্পতিবার (০৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

shaikh hasina

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, এটা জনগণের অধিকার। গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার।

জনগণের অধিকার সুরক্ষা দেওয়া এবং সুষ্ঠুভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা—এটাই আমাদের লক্ষ্য। ’

নানা দিক থেকে চক্রান্ত হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখানে চক্রান্ত আছে। চক্রান্ত করেই চেষ্টা হচ্ছে অর্থনৈতিকভাবে দেশকে পঙ্গু করা, অগ্নিসন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা।

সব দিক থেকে চেষ্টা হচ্ছে। এরই মধ্যে আমাদের সকলকে এক হয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের শক্তি দেশবাসী। ‘

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষ যখন শান্তিতে তখন এই বিএনপি আবার রাস্তায় নেমেছে অগ্নিসন্ত্রাস নিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করতে।

এই অশান্তির হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে। ’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের অগ্রযাত্রা যেন কোনো মতেই থেমে না যায়।

আজকে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। ’

আরও পড়ুন;

আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা পর পর তিনবার ক্ষমতায়, সাধারণত ক্ষমতায় থাকলে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরে যায় ।

আওয়ামী লীগের কিন্তু জনপ্রিয়তা কমেনি। ৭০ শতাংশ মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখে।

 

আজ ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৭

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ (৯ নভেম্বর) ডেঙ্গুতে মারা গিয়েছে ১৭ জন। নতুন রোগী ভর্তি ১৭৩৪ জন।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

dengu jor

এনিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪৪৯ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৭৩৪ জন ডেঙ্গুরোগী।

বর্তমানে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬ হাজার ৩৬০ জন রোগী।

বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

আরও পড়ুন:

চতুর্থ দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিল বিএনপি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: চতুর্থ দফায় রবিবার (১২ নভেম্বর) ও সোমবার (১৩ নভেম্বর) ) টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে, টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

bnp

সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী তৃতীয় দফার অবরোধ কর্মসূচি চলছে।

৪৮ ঘণ্টার চলমান এই অবরোধ আগামীকাল শুক্রবার(১০ নভেম্বর) ভোর ৬টায় শেষ হবে।

শুক্র ও শনিবার- দু’দিনের বিরতি দিয়ে রবিবার ভোর ৬টা থেকে মঙ্গলবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ পালন করবে বিএনপি।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা করেছে।

আরও পড়ুন:

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি অলি আহমদও আগামী ১২ ও ১৩ নভেম্বর সারাদেশে অবরোধের ডাক দিয়েছেন।

একই সঙ্গে তিনি বিএনপির আন্দোলনে থাকা দলগুলোকে অবরোধ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।

৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি পালন করার ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ লেবার পার্টিও।

নতুন শিক্ষাক্রমে ‘ত্রিভুজ’ পাওয়ার প্রতিযোগিতা

ফাহিম শাওন: নতুন শিক্ষাক্রম চালু করেছে সরকার। শিক্ষাক্রমের মূল লক্ষ শিক্ষার্থীদের উপর থেকে চাপ কমানো। অন্যদিকে জিপিএ-৫ পাওয়ার যুদ্ধের অবসান ঘটানো।

এর মূল উদ্দেশ্য হাতে-কলমে শিক্ষা। তাদের কাজ শিখতে হবে, কাজ জানতে হবে। কিন্তু বছর শেষে তার পুরোটায় উল্টো দেখছেন অভিভাবকরা। বরং শিক্ষার্থীদের জিপিএ-৫ এর বদলে ‍”ত্রিভুজ” পাওয়ার প্রতিযোগিতায় নামতে হচ্ছে।

জানা গেছে, চলতি বছরের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা করছেন শিক্ষার্থীরা। বছরের শেষে হবে সামষ্টিক মূল্যায়ন। আর সেই মূল্যায়ন কিভাবে করতে হবে ৫ নভেম্বর তার নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

ntrca-newsasia24 2

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে নতুন শিক্ষাক্রমের পারদর্শিতার সূচক (পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) অনুযায়ী। শিক্ষকরা সূচক ধরে শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করবেন। সেই অনুযায়ী ত্রিভুজ, বৃত্ত ও চতুর্ভুজ চিহ্ন দেবেন শিক্ষকরা। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে ১০টি করে বিষয়। সেগুলো হলো—বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ডিজিটাল প্রযুক্তি, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ধর্মশিক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি। সবগুলো বিষয়েই চিহ্ন দিয়ে মূল্যায়ন করা হবে।

আরও পড়ুন: সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর

নির্দেশিকার ‘শ্রেণি উন্নয়ন নীতিমালা’ অংশের তথ্যানুযায়ী— একজন শিক্ষার্থীকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে হলে তাকে দুটি বিষয়ে পারদর্শি হতে হবে। প্রথমত শিক্ষার্থীর স্কুলে উপস্থিতির হার এবং দ্বিতীয়ত বিষয়ভিত্তিক পারদর্শিতা। কোন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত হিসেবে ধরা হবে যদি তার ৭০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিতি থাকে। তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করা যাবে।

দ্বিতীয় বিবেচ্য বিষয় হলো পারদর্শিতার নির্দেশকের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর অর্জনের মাত্রা। সর্বোচ্চ তিনটি বিষয়ের ট্রান্সক্রিপ্টে সবগুলো পারদর্শিতার নির্দেশকে কোনো শিক্ষার্থীর অর্জনের মাত্রা যদি “ত্রিভুজ” স্তরে থাকে তাহলে তাকে পরবর্তি শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে। অন্যদিকে যদি ‘চতুর্ভুজ’ স্তরে থাকে, তবে তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের জন্য বিবেচনা হবে না।

মূল্যায়ন নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, শুধু মাত্র উপস্থিতি হারের উপর ভিত্তি করে পরবর্তি শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। তবে পারদর্শিতায় বিবেচনায় হলে শিক্ষকদের সিদ্ধান্তে পরের ক্লাসে উত্তীর্ণ হতে পারবে। এই সিদ্ধান্তের ভার শিক্ষকদের উপর ন্যাস্ত থাকবে।

ntrca-newsasia24

কেউ একই ক্লাসে থেকে গেলে তাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আত্মউন্নয়ন পরিকল্পনা করতে হবে। এতে তাকে সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষক সহযোগিতা করবেন। আর এক বা একাধিক বিষয়ে শিখন ঘাটতি নিয়ে পরের ক্লাসে উঠে যাওয়া শিক্ষার্থীকে ছয় মাসের শিখন উন্নয়ন পরিকল্পনা করতে হবে। অন্যদিকে পরের ক্লাসে উঠতে না পারা শিক্ষার্থীরাও বছর শেষে তার পারদর্শিতার ভিত্তিতে ট্রান্সক্রিপ্ট পাবে।

কী করলে ত্রিভুজ, কী করলে চতুর্ভুজ

শিক্ষার্থী কী করলে ত্রিভুজ, বৃত্ত ও চতুর্ভুজের মধ্যে একটি ইনডিকেটর পাবে, তা জানতে স্কুলে পাঠানো টুলস বা নির্দেশিকা পর্যালোচনা করা হয়। অধ্যায় অনুযায়ী কাজ ও শেখার ধরন ভিন্ন। যেমন—ষষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা বিষয়ের ৭ নম্বর অধ্যায়ে রয়েছে স্কিল কোর্স। এ অধ্যায়ে পারদর্শিতার সূচক ৬.৭.১-সঠিকভাবে ভাত রান্না করতে পারা এবং বাড়িতে নিয়মিত ভাত রান্নার অনুশীলন। এ সূচক অনুযায়ী পারদর্শিতার মাত্রায় বলা হয়েছে, যদি কোনো শিক্ষার্থী ‘ভাত রান্নায় আংশিক দক্ষতা অর্জন করে এবং কদাচিৎ বাড়িতে ভাত রান্নার অনুশীলন করে’ তখন তাকে চতুর্ভুজ দিয়ে মূল্যায়ন করতে হবে।

কেউ যদি ‘পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে, নিরাপত্তা মেনে ভাত রান্না করতে পারে এবং বাড়িতে মাঝে মধ্যে অনুশীলন করে’ তাহলে তাকে বৃত্ত চিহ্ন দিয়ে মূল্যায়ন করতে হবে। আবার কেউ যদি ‘পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে, নিরাপত্তা মেনে ভাত রান্না করতে পারে এবং বাড়িতে নিয়মিত অনুশীলন করে’ তখন সে পাবে ত্রিভুজ, যা পারদর্শিতার সূচকের মাত্রায় ‘দক্ষ’ বলে বিবেচিত।

আরও পড়ুন: এমন বইমেলা প্রতিটি স্কুলে হওয়া উচিৎ (ভিডিও)

সপ্তম শ্রেণির গণিত বিষয়ের ৮ নম্বর অভিজ্ঞতার শিরোনাম ‘চলো বৃত্ত চিনি’। এ অধ্যায়ের পারদর্শিতার সূচক ৭.৩ ও ৭.৮। পারদর্শিতার সূচক ৭.৩.১ হলো ক্ষেত্র অনুযায়ী ‘উপযুক্ত পদ্ধতি ব্যবহার করে পরিমাপের ফল নির্ণয়’। এ সূচকে পারদর্শিতার মাত্রার ঘরে বলা হয়েছে, ‘যে কোনো একটি পরিমাপ পদ্ধতি প্রয়োগ করে ফল নির্ণয় করতে পেরেছে’ এমন শিক্ষার্থী চতুর্ভুজ পাবে।

আবার ‘একাধিক পরিমাপ পদ্ধতি ব্যবহার করে ফল নির্ণয় করতে পেরেছে’ এমন শিক্ষার্থীরা বৃত্ত চিহ্নে মূল্যায়িত হবে। আর ‘বাস্তব সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে যথাযথ পরিমাপ প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে ফল নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে পারা’ শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে ‘দক্ষ’ বিবেচিত হবে এবং তাদের ত্রিভুজ চিহ্নে মূল্যায়ন করবেন শিক্ষকরা।

আরও পড়ুন :

ডিপিডিসির এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড -২০২৩ অর্জন

মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:  ৮ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হওয়া আন্তর্জাতিক মর্যাদার এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড-২০২৩ অর্জন করেছে ডিপিডিসি। প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক মর্যাদার এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড-২০২৩ অর্জন করেছে ডিপিডিসি।

‘এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড’ (Asian Power Award) এর ১৯ তম  ‘এ্যাওয়ার্ড ডিনার’ (Award Dinner) প্রোগ্রাম এই বছর পাওয়ার ইন্ডাস্ট্রির অস্কার নামে পরিচিত এই পুরস্কারটি এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের জন্য একটি অত্যন্ত সম্মানজনক এবংমর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার।

এই অনুষ্ঠানে ‘এ্যাওয়ার্ড ডিনার’ (Award Dinner) প্রোগ্রামের মাধ্যমে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের উদ্বোধনী ও যুগান্তকারী প্রকল্প এবং উদ্যোগকে স্বীকৃতি দেয়া হয় এবং  কর্মক্ষমতা এর ভিত্তিতে সেরাদের মধ্যে সেরা প্রতিষ্ঠানসমূহকে পুরষ্কৃত করে তাদের সাফল্যকে উদযাপন করা হয়।

dpdc-award-2023-newsasia24

‘এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড-২০২৩’  (Asian Power Award-2023) এর ১৯ তম আসরে ডিপিডিসি ‘পাওয়ার ইউটিলিটি অফ দি ইয়ার-বাংলাদেশ” (Power Utility of the Year-Bangladesh) এবং ইনোভেটিভ পাওয়ার টেকনলজি অফ দি ইয়ার-বাংলাদেশ‘ (Innovative Power Technology of the Year-Bangladesh)- এই দুই বিভাগে পুরষ্কার জিতেছে। পুরস্কার গ্রহণ করেন ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশনের এমডি বিকাশ দেওয়ান।

আরও পড়ুন: 

বাংলাদেশের মধ্যে ডিপিডিসিই একমাত্র পাওয়ার ইউটিলিটি যারা এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার জিতেছে,এর আগে বাংলাদেশের কোনো পাওয়ার ইউটিলিটি এই পুরস্কার পায়নি।

আরও পড়ুন: 

সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর ২০২৩ অনুষ্ঠিত হবে।

আজ বুধবার (০৮ নভেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানান।

primary

তিনি আরও বলেন, প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রথম ধাপের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল।

২৮ ফেব্রুয়ারি রংপুর, সিলেট এবং বরিশাল বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর।

২২ মার্চ রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর।

আবার,১৭ জুন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।

প্রথম ধাপে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭শ, দ্বিতীয় ধাপে ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন।

বর্তমানে আট হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের জট কমাতে বিভাগগুলোকে ভাগ করে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় জানায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় চার লাখ চার হাজার সহকারী শিক্ষক রয়েছে। প্রতি বছর প্রায় ছয় হাজারের কাছাকাছি শিক্ষক অবসরে যায়।

আরও পড়ুন:

২০২০ সালের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিয়োগ দিতে দুই বছর সময় লেগেছে।

বিভাগ ভিত্তিক নিয়োগ দিতে পারলে ছয় মাসের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব বলে মনে করছে মন্ত্রণালয়।

আমি জানি, আমার কোনো সমস্যা নেই

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমি জানি, আমার কোনো সমস্যা নেই।

আমি যখন প্রথম নির্বাচন করি তখন আমার এলাকায় ১০টা মোটরসাইকেল ছিল।

আজ সেখানে হাজার হাজার মোটরসাইকেল। আমার এলাকা কৃষিভিত্তিক এলাকা। তাদের কোনো কষ্ট নেই।

tipu munshi

তিনি আরও বলেন, সেখানে নারীরা দিনে তিনবার করে লিপস্টিক লাগাচ্ছেন। চারবার করে স্যান্ডেল বদলাচ্ছেন। আমি জানি, আমার কোনো সমস্যা নেই।’

আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি মনিটরিং ও রিভিউ কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন:

নিত্যপণ্যসহ সব কিছুর দাম বাড়ার প্রভাব নিয়ে তিনি বলেন, প্রভাব কাটানো সম্ভব হবে, যদি আপনারা ইতিবাচক হন।

বৈশ্বিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক কারণে দাম বেড়েছে। কাজেই এটিকে বিবেচনায় নিয়ে নির্বাচনে প্রভাব ফেলা ঠিক হবে না।

এটা নির্ভর করে আপনারা কতটুকু ইতিবাচক হবেন তার ওপর।