শিরোনাম

শিরোনাম

শীতে মোজা ও জুতার কারনেও পা ফাটে; তাহলে কি করবেন?

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: শীতকালে ত্বক দ্রুত শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে ত্বকে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। অনেকের পা ফাটা সহ নখ ওঠার মত সমস্যা দেখা দেয়। এটি নিয়ে অনেকেই অস্বস্তিতে ভোগেন।

কিন্তু আপনি কি জানেন, শীতে মোজা ও জুতার কারনেও পা ফাটে। এক্ষেত্রে সবাইকেই সচেতন হতে হবে। তাই বেছে নিতে হবে সঠিক মোজা ও জুতা।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানা যায়, মানুষের শরীরে পায়ের গোড়ালির ত্বক অনেক শক্ত।

যার ফলে শীতের শুষ্কতা ও ধুলাবালির কারনে গোড়ালি আরও শক্ত হয়ে যায়। ফলে পা ফাটার সমস্যা শুরু হয়। এজন্য প্রয়োজন সঠিক মোজা ও জুতা।

winter-shoo-shucks-newsasia24

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন মোজা ও জুতা ব্যবহার করুন যাতে বাতাস চলাচল করে।

মোজা খুলার পর খেয়াল করবেন পা খুব ফ্যাকাসে হয়ে যায় কিনা এবং কুঁচকে যাওয়া পায়ের আঙ্গুলের চিহ্ন দেখা যায় কিনা।

যদি এমন হয় তাহলে বুঝবেন মোজায় খুব বেশি আর্দ্রতা জমা হয়েছে। তাই এমন মোজা বেছে নিবেন যাতে পা উষ্ণ ও শুষ্ক থাকে।

আরও পড়ুন:

পাশাপাশি জুতক্হেতে হবে আরামদায়ক। পা ফাটা কমাতে যতটা সম্ভব সামনে–পেছনে বন্ধ আছে, এমন জুতা পরতে হবে। পায়ের পেছন অংশ খোলা থাকলে পা ফাটার সম্ভাবনা বেশী থাকবে।Facebook

২৪ ঘন্টায় ইসরায়েলের বোমা হামলায় ২৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গত ২৪ ঘন্টায় ইসরায়েলের বোমা হামলায় ২৪৩ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। তারা ফিলিস্তিনের স্থল, নৌ ও আকাশ পথে অব্যাহত বোমা হামলা চালাচ্ছে। গত মাসের ৭ তারিখ থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

জাতিসংঘ থেকে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় গাজায় স্থল অভিযানে আরও দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।

সবচেয়ে জনবহুল এলাকা গাজা সিটির ভেতরে হামাস ও ইসরায়েলি বাহিনীর তুমুল লড়াই চলছে। এবং এই এলাকার কাছেই রয়েছে আল-কুদস হাসপাতাল ।

আরও পড়ুন>> বায়ুদূষণে বিপর্যস্ত পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ

palestine-war-dead-newsasia24-chield

গাজার বোমা হামলার পর থেকে আল-কুদস হাসপাতালে আশ্রয় নেন হাজার হাজার মানুষ। ওই হাসপাতালের আশপাশে বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

তবে বর্তমানে ওই হাসপাতালে কতজন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।

তবে, আশঙ্কা করা হচ্ছে, গাজায় হামাসের শক্ত অবস্থানগুলোতে যে কোনো সময় স্থল হামলা চালাতে পারে ইসরায়েলি বাহিনী।

আরও পড়ুন:

সুষ্ঠুভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা—এটাই আমাদের লক্ষ্য

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আওয়ামী লীগের লক্ষ্য অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সুষ্ঠুভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা—এটাই আমাদের লক্ষ্য।

আজ বৃহস্পতিবার (০৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

shaikh hasina

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, এটা জনগণের অধিকার। গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার।

জনগণের অধিকার সুরক্ষা দেওয়া এবং সুষ্ঠুভাবে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা—এটাই আমাদের লক্ষ্য। ’

নানা দিক থেকে চক্রান্ত হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখানে চক্রান্ত আছে। চক্রান্ত করেই চেষ্টা হচ্ছে অর্থনৈতিকভাবে দেশকে পঙ্গু করা, অগ্নিসন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা।

সব দিক থেকে চেষ্টা হচ্ছে। এরই মধ্যে আমাদের সকলকে এক হয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের শক্তি দেশবাসী। ‘

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষ যখন শান্তিতে তখন এই বিএনপি আবার রাস্তায় নেমেছে অগ্নিসন্ত্রাস নিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করতে।

এই অশান্তির হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে। ’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের অগ্রযাত্রা যেন কোনো মতেই থেমে না যায়।

আজকে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। ’

আরও পড়ুন;

আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা পর পর তিনবার ক্ষমতায়, সাধারণত ক্ষমতায় থাকলে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরে যায় ।

আওয়ামী লীগের কিন্তু জনপ্রিয়তা কমেনি। ৭০ শতাংশ মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখে।

 

আজ ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৭

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: আজ (৯ নভেম্বর) ডেঙ্গুতে মারা গিয়েছে ১৭ জন। নতুন রোগী ভর্তি ১৭৩৪ জন।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

dengu jor

এনিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪৪৯ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৭৩৪ জন ডেঙ্গুরোগী।

বর্তমানে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬ হাজার ৩৬০ জন রোগী।

বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

আরও পড়ুন:

চতুর্থ দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিল বিএনপি

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: চতুর্থ দফায় রবিবার (১২ নভেম্বর) ও সোমবার (১৩ নভেম্বর) ) টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে, টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

bnp

সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী তৃতীয় দফার অবরোধ কর্মসূচি চলছে।

৪৮ ঘণ্টার চলমান এই অবরোধ আগামীকাল শুক্রবার(১০ নভেম্বর) ভোর ৬টায় শেষ হবে।

শুক্র ও শনিবার- দু’দিনের বিরতি দিয়ে রবিবার ভোর ৬টা থেকে মঙ্গলবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ পালন করবে বিএনপি।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা করেছে।

আরও পড়ুন:

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি অলি আহমদও আগামী ১২ ও ১৩ নভেম্বর সারাদেশে অবরোধের ডাক দিয়েছেন।

একই সঙ্গে তিনি বিএনপির আন্দোলনে থাকা দলগুলোকে অবরোধ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।

৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি পালন করার ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ লেবার পার্টিও।

নতুন শিক্ষাক্রমে ‘ত্রিভুজ’ পাওয়ার প্রতিযোগিতা

ফাহিম শাওন: নতুন শিক্ষাক্রম চালু করেছে সরকার। শিক্ষাক্রমের মূল লক্ষ শিক্ষার্থীদের উপর থেকে চাপ কমানো। অন্যদিকে জিপিএ-৫ পাওয়ার যুদ্ধের অবসান ঘটানো।

এর মূল উদ্দেশ্য হাতে-কলমে শিক্ষা। তাদের কাজ শিখতে হবে, কাজ জানতে হবে। কিন্তু বছর শেষে তার পুরোটায় উল্টো দেখছেন অভিভাবকরা। বরং শিক্ষার্থীদের জিপিএ-৫ এর বদলে ‍”ত্রিভুজ” পাওয়ার প্রতিযোগিতায় নামতে হচ্ছে।

জানা গেছে, চলতি বছরের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা করছেন শিক্ষার্থীরা। বছরের শেষে হবে সামষ্টিক মূল্যায়ন। আর সেই মূল্যায়ন কিভাবে করতে হবে ৫ নভেম্বর তার নির্দেশনা পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

ntrca-newsasia24 2

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে নতুন শিক্ষাক্রমের পারদর্শিতার সূচক (পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) অনুযায়ী। শিক্ষকরা সূচক ধরে শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করবেন। সেই অনুযায়ী ত্রিভুজ, বৃত্ত ও চতুর্ভুজ চিহ্ন দেবেন শিক্ষকরা। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে ১০টি করে বিষয়। সেগুলো হলো—বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ডিজিটাল প্রযুক্তি, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ধর্মশিক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি। সবগুলো বিষয়েই চিহ্ন দিয়ে মূল্যায়ন করা হবে।

আরও পড়ুন: সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর

নির্দেশিকার ‘শ্রেণি উন্নয়ন নীতিমালা’ অংশের তথ্যানুযায়ী— একজন শিক্ষার্থীকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে হলে তাকে দুটি বিষয়ে পারদর্শি হতে হবে। প্রথমত শিক্ষার্থীর স্কুলে উপস্থিতির হার এবং দ্বিতীয়ত বিষয়ভিত্তিক পারদর্শিতা। কোন শিক্ষার্থীকে নিয়মিত হিসেবে ধরা হবে যদি তার ৭০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিতি থাকে। তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করা যাবে।

দ্বিতীয় বিবেচ্য বিষয় হলো পারদর্শিতার নির্দেশকের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর অর্জনের মাত্রা। সর্বোচ্চ তিনটি বিষয়ের ট্রান্সক্রিপ্টে সবগুলো পারদর্শিতার নির্দেশকে কোনো শিক্ষার্থীর অর্জনের মাত্রা যদি “ত্রিভুজ” স্তরে থাকে তাহলে তাকে পরবর্তি শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে। অন্যদিকে যদি ‘চতুর্ভুজ’ স্তরে থাকে, তবে তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের জন্য বিবেচনা হবে না।

মূল্যায়ন নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, শুধু মাত্র উপস্থিতি হারের উপর ভিত্তি করে পরবর্তি শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। তবে পারদর্শিতায় বিবেচনায় হলে শিক্ষকদের সিদ্ধান্তে পরের ক্লাসে উত্তীর্ণ হতে পারবে। এই সিদ্ধান্তের ভার শিক্ষকদের উপর ন্যাস্ত থাকবে।

ntrca-newsasia24

কেউ একই ক্লাসে থেকে গেলে তাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আত্মউন্নয়ন পরিকল্পনা করতে হবে। এতে তাকে সংশ্লিষ্ট বিষয় শিক্ষক সহযোগিতা করবেন। আর এক বা একাধিক বিষয়ে শিখন ঘাটতি নিয়ে পরের ক্লাসে উঠে যাওয়া শিক্ষার্থীকে ছয় মাসের শিখন উন্নয়ন পরিকল্পনা করতে হবে। অন্যদিকে পরের ক্লাসে উঠতে না পারা শিক্ষার্থীরাও বছর শেষে তার পারদর্শিতার ভিত্তিতে ট্রান্সক্রিপ্ট পাবে।

কী করলে ত্রিভুজ, কী করলে চতুর্ভুজ

শিক্ষার্থী কী করলে ত্রিভুজ, বৃত্ত ও চতুর্ভুজের মধ্যে একটি ইনডিকেটর পাবে, তা জানতে স্কুলে পাঠানো টুলস বা নির্দেশিকা পর্যালোচনা করা হয়। অধ্যায় অনুযায়ী কাজ ও শেখার ধরন ভিন্ন। যেমন—ষষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা বিষয়ের ৭ নম্বর অধ্যায়ে রয়েছে স্কিল কোর্স। এ অধ্যায়ে পারদর্শিতার সূচক ৬.৭.১-সঠিকভাবে ভাত রান্না করতে পারা এবং বাড়িতে নিয়মিত ভাত রান্নার অনুশীলন। এ সূচক অনুযায়ী পারদর্শিতার মাত্রায় বলা হয়েছে, যদি কোনো শিক্ষার্থী ‘ভাত রান্নায় আংশিক দক্ষতা অর্জন করে এবং কদাচিৎ বাড়িতে ভাত রান্নার অনুশীলন করে’ তখন তাকে চতুর্ভুজ দিয়ে মূল্যায়ন করতে হবে।

কেউ যদি ‘পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে, নিরাপত্তা মেনে ভাত রান্না করতে পারে এবং বাড়িতে মাঝে মধ্যে অনুশীলন করে’ তাহলে তাকে বৃত্ত চিহ্ন দিয়ে মূল্যায়ন করতে হবে। আবার কেউ যদি ‘পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে, নিরাপত্তা মেনে ভাত রান্না করতে পারে এবং বাড়িতে নিয়মিত অনুশীলন করে’ তখন সে পাবে ত্রিভুজ, যা পারদর্শিতার সূচকের মাত্রায় ‘দক্ষ’ বলে বিবেচিত।

আরও পড়ুন: এমন বইমেলা প্রতিটি স্কুলে হওয়া উচিৎ (ভিডিও)

সপ্তম শ্রেণির গণিত বিষয়ের ৮ নম্বর অভিজ্ঞতার শিরোনাম ‘চলো বৃত্ত চিনি’। এ অধ্যায়ের পারদর্শিতার সূচক ৭.৩ ও ৭.৮। পারদর্শিতার সূচক ৭.৩.১ হলো ক্ষেত্র অনুযায়ী ‘উপযুক্ত পদ্ধতি ব্যবহার করে পরিমাপের ফল নির্ণয়’। এ সূচকে পারদর্শিতার মাত্রার ঘরে বলা হয়েছে, ‘যে কোনো একটি পরিমাপ পদ্ধতি প্রয়োগ করে ফল নির্ণয় করতে পেরেছে’ এমন শিক্ষার্থী চতুর্ভুজ পাবে।

আবার ‘একাধিক পরিমাপ পদ্ধতি ব্যবহার করে ফল নির্ণয় করতে পেরেছে’ এমন শিক্ষার্থীরা বৃত্ত চিহ্নে মূল্যায়িত হবে। আর ‘বাস্তব সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে যথাযথ পরিমাপ প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে ফল নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে পারা’ শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে ‘দক্ষ’ বিবেচিত হবে এবং তাদের ত্রিভুজ চিহ্নে মূল্যায়ন করবেন শিক্ষকরা।

আরও পড়ুন :

ডিপিডিসির এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড -২০২৩ অর্জন

মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:  ৮ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হওয়া আন্তর্জাতিক মর্যাদার এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড-২০২৩ অর্জন করেছে ডিপিডিসি। প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক মর্যাদার এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড-২০২৩ অর্জন করেছে ডিপিডিসি।

‘এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড’ (Asian Power Award) এর ১৯ তম  ‘এ্যাওয়ার্ড ডিনার’ (Award Dinner) প্রোগ্রাম এই বছর পাওয়ার ইন্ডাস্ট্রির অস্কার নামে পরিচিত এই পুরস্কারটি এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের জন্য একটি অত্যন্ত সম্মানজনক এবংমর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার।

এই অনুষ্ঠানে ‘এ্যাওয়ার্ড ডিনার’ (Award Dinner) প্রোগ্রামের মাধ্যমে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের উদ্বোধনী ও যুগান্তকারী প্রকল্প এবং উদ্যোগকে স্বীকৃতি দেয়া হয় এবং  কর্মক্ষমতা এর ভিত্তিতে সেরাদের মধ্যে সেরা প্রতিষ্ঠানসমূহকে পুরষ্কৃত করে তাদের সাফল্যকে উদযাপন করা হয়।

dpdc-award-2023-newsasia24

‘এশিয়ান পাওয়ার এ্যাওয়ার্ড-২০২৩’  (Asian Power Award-2023) এর ১৯ তম আসরে ডিপিডিসি ‘পাওয়ার ইউটিলিটি অফ দি ইয়ার-বাংলাদেশ” (Power Utility of the Year-Bangladesh) এবং ইনোভেটিভ পাওয়ার টেকনলজি অফ দি ইয়ার-বাংলাদেশ‘ (Innovative Power Technology of the Year-Bangladesh)- এই দুই বিভাগে পুরষ্কার জিতেছে। পুরস্কার গ্রহণ করেন ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশনের এমডি বিকাশ দেওয়ান।

আরও পড়ুন: 

বাংলাদেশের মধ্যে ডিপিডিসিই একমাত্র পাওয়ার ইউটিলিটি যারা এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার জিতেছে,এর আগে বাংলাদেশের কোনো পাওয়ার ইউটিলিটি এই পুরস্কার পায়নি।

আরও পড়ুন: 

সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর ২০২৩ অনুষ্ঠিত হবে।

আজ বুধবার (০৮ নভেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানান।

primary

তিনি আরও বলেন, প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রথম ধাপের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল।

২৮ ফেব্রুয়ারি রংপুর, সিলেট এবং বরিশাল বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর।

২২ মার্চ রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর।

আবার,১৭ জুন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।

প্রথম ধাপে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭শ, দ্বিতীয় ধাপে ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন।

বর্তমানে আট হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের জট কমাতে বিভাগগুলোকে ভাগ করে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় জানায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় চার লাখ চার হাজার সহকারী শিক্ষক রয়েছে। প্রতি বছর প্রায় ছয় হাজারের কাছাকাছি শিক্ষক অবসরে যায়।

আরও পড়ুন:

২০২০ সালের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিয়োগ দিতে দুই বছর সময় লেগেছে।

বিভাগ ভিত্তিক নিয়োগ দিতে পারলে ছয় মাসের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব বলে মনে করছে মন্ত্রণালয়।

আমি জানি, আমার কোনো সমস্যা নেই

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমি জানি, আমার কোনো সমস্যা নেই।

আমি যখন প্রথম নির্বাচন করি তখন আমার এলাকায় ১০টা মোটরসাইকেল ছিল।

আজ সেখানে হাজার হাজার মোটরসাইকেল। আমার এলাকা কৃষিভিত্তিক এলাকা। তাদের কোনো কষ্ট নেই।

tipu munshi

তিনি আরও বলেন, সেখানে নারীরা দিনে তিনবার করে লিপস্টিক লাগাচ্ছেন। চারবার করে স্যান্ডেল বদলাচ্ছেন। আমি জানি, আমার কোনো সমস্যা নেই।’

আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি মনিটরিং ও রিভিউ কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন:

নিত্যপণ্যসহ সব কিছুর দাম বাড়ার প্রভাব নিয়ে তিনি বলেন, প্রভাব কাটানো সম্ভব হবে, যদি আপনারা ইতিবাচক হন।

বৈশ্বিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক কারণে দাম বেড়েছে। কাজেই এটিকে বিবেচনায় নিয়ে নির্বাচনে প্রভাব ফেলা ঠিক হবে না।

এটা নির্ভর করে আপনারা কতটুকু ইতিবাচক হবেন তার ওপর।

রণক্ষেত্র গাজীপুর, ৫ পুলিশ সদস্য আহত

নিউজ এশিয়া২৪ ডেস্ক: বেতন বৃদ্ধির দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের সাথে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে।

আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে গাজীপুর নাওজোর এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এসময় গাজীপুরের নাওজোড় এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।

sromik pulish

এ ঘটনায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন জনের অবস্থা গুরুতর।

তাদের কে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম জানান, আহতবস্থায় পাঁচজন পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।

তাদের মধ্যে গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য প্রবীর (৩০), ফুয়াদ (২৮) ও খোরশেদকে (৩০) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

আশিকুল (২৭) ও বিপুলকে (২৪) হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মো. মাহবুব আলম বলেন, আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে মোট আট জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে।

সকালের সংঘর্ষে তিন ও বিকেলে নাওজোড় এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা পাঁচজন আহত হয়েছে।

জানা গেছে, শ্রমিকদের নূন্যতম বেতন ২৩ হাজার টাকা করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে গাজীপুরের কোনাবাড়ি, কাশিমপুর, সফিপুর ও মৌচাকসহ বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকরা আন্দোলন করে আসছে।

এই কারনে আজ বুধবার (৮ নভেম্বর)সকালে আন্দোলন করে পোশাক কারখানার শ্রমিকরা।

এসময় এক নারী শ্রমিক নিহত হন।

এরপর পরিস্থিতি পুরোই স্বাভাবিক ছিল।

বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শ্রমিকরা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের নাওজোড় এলাকায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষে জড়ায়।

শ্রমিকরা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছুরতে করতে থাকে। এই সংঘর্ষে পুলিশের পাঁচ সদস্য গুরুতর আহত হন।

একপর্যায়ে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে উঠে।

পরে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবির সমন্বয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে শ্রমিকরা পিছু হটে।

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, পুলিশের এপিসি কারের ভিতর যে পুলিশ সদস্যরা ছিলেন তাদের অসাবধানতায় বিস্ফোরণে কয়েকজন পুলিশ আহত হয়েছেন।

এদিকে, কোনাবাড়ি এলাকায় সকালে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষে এক শ্রমিক নিহত হওয়ার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাকি ছিল।

বিকাল ৩টার দিকে ফের শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে আসে।

মহাসড়কে উঠার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয় এবং টিয়ার সেল নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

আরও পড়ুন:

শ্রমিকরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে।

অপরদিকে, শ্রমিকরা বিকাল সাড়ের ৪টার দিকে চান্দনা চৌরাস্তা-জয়দেবপুর সড়ক দিয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিট কার্যালয়ের দিকে যায়।

এসময় আশপাশের বিভিন্ন পোশাক কারখানায় ঢিল ছুড়ে কারখানাগুলোর জানালার কাঁচ ভাঙচুর করে।

বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শ্রমিকরা জয়দেবপুরের দিকে এগুতে থাকলে পুলিশ টিয়ারসেল ও রাবার সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।